নারী এবং বাস্তবতাঃ
নারী ও পুরুষ মানব জাতির দুটি রূপ। সৃষ্টিকর্তা এ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীর মানুষ, গাছপালা, পশু পাখি, ধূলিকণা, সাগর নদী, পাহাড় পর্বত সব। মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সৃষ্টির সেরা
(মূল লেখা এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী থেকে সংক্লিত)
এ মহাবিশ্বের স্রষ্টা আছেন কি নেই- এ প্রশ্নের বিচার করার আগে প্রথমেই বোলে নেই যে, প্রমাণ বোলতে চাক্ষুষ প্রমাণ বোঝালে তা নেই এবং তা থাকতেও পারে না। তিনি যদি থেকে থাকেন তবে কোনদিন তিনি এসে
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬০ বার দেখা
| ৮৫৬ শব্দ
ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জের পথে ধামরাই ছাড়িয়ে একটা বাস স্টপেজ আছে নাম সুতি পাড়া। এই সুতি পাড়া দিয়ে প্রায় মাইল তিনেক দক্ষিণে এগিয়ে গেলে নান্নার ছাড়িয়ে হাতের বাম দিকে কাছেই রৌহা গ্রাম আর ওই রাস্তা ধরে আরও
গল্প|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৮৫ বার দেখা
| ১১৮৮ শব্দ ১টি ছবি
অন্যজীবনের স্বপ্ন
এই শহরে বন্ধি আমি, হারানো দিনের স্বপ্ন দেখি, দূরবর্তী কোন ভূমি রৌদ্রকরোজ্জ্বল যার পাদদেশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট নদী একে বেকে কল্ কল্ শব্দ ছড়িয়ে, ওখানে কাকেরা হুলস্থুল করে উঠে, ওখানে বৃষ্টির ফোটারা আসে স্বর্গীয় বার্তা নিয়ে। আমারই মতো এই শহরের অধিবাসীদের স্মৃতিতে
কত কথা চলে গেছে কার অতলে
বদলে গেছে সেইদিন, এইদিন
আমাদের দিনরাত্রি।
জ্বরের কিনারে শর্তহীন তার প্রলাপ
এগিয়ে রাখছে বুকভরা ঘুম লিস্ট
নজরের উল্কিকাটা চোখ আর
মজার সব নক্সায়
খুলে গেছে বুঝি কল্যানের স্বরলিপি।
যে চেয়েছিল গোপনে বাঁচতে
মৃত্যু তাকে পুড়িয়ে গেছে শতবার
মিথ্যে তার গ্রীবা সহসা ডুবে যেতেই
কি অসাধারণ শষ্যভারে জেগে উঠছে জ্যোতি
শুরুটা
আমাদের অনেক আবেগ ও ভালবাসার নাম শব্দনীড়। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে শব্দনীড় আবার সচল হয়েছে। জেগে উঠছেন ব্লগাররা। দেখে আনন্দ হয়। আমাদের শব্দনীড়কে জাগিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদেরই। আমাদের পদচারনায় সচল থাকবে শব্দনীড়। পুরনো অনেক ব্লগারর ফিরে এসেছেন। নিয়মিত পোস্ট দিচ্ছেন। টুকটাক মন্তব্যও করছেন। সবার মাথায়
যখন তুমি
দগ্ধ সময়ের ফোঁড়ে মানুষ যখন
ক্লান্ত ও হতাশ হয়ে যায়
তখন নিজেকে তুমি শান্ত ও ধীরস্থির রাখো ।
কারো প্ররোচনায় তুমি খামখেয়ালী হইওনা
না হয় একটু বেশীই ধৈর্য্যশীল হও
মনে রেখো জীবন যেখানে
সেখানে ক্ষতিগ্রস্থ প্রণালীর সকল
উপকরণ মর্মে-মর্মে বিদ্যমান,
যেহেতু এই বিদ্যমান বিষয়গুলো
বিশাল অট্টালিকা কিংবা বিস্তৃত
পাহাড়ের মতো দৃঢ়
ভাল আছেন বলা কথাটার
স্বাধীনতা করেছেন খর্ব-
কেমন করে আর জানবো
ভাল আছি থাকার গর্ব !!
স্বাধীনতা হায় স্বাধীনতা-
আমার হলো শুধু অগ্নিঝরা দাবানল
সবটুকু ভাল থাকার জানারা-
আজ আর্তনাদ পরেছে পরাধীনতার শিকল;
হায় স্বাধীনতা হায় স্বাধীনতা-
ইচ্ছাঘড়ির স্বপ্নরা খেলা করে
রোজ দক্ষিণা উঠান জুড়ে-
চাঁদের
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৬৮ বার দেখা
| ৫২ শব্দ ১টি ছবি
কে তুমি বার বার বল যেন লিখি
বাংলার ঐ রক্ত ইতিহাস;
কাঁপে হাত সজল হয় দু’টি আঁখি
হই নির্বাক থেমে যায় শ্বাস।
৭ই মার্চে দিলেন বজ্র ডাক যিনি
উদ্বুদ্ধ হলো সারা দেশ;
হৃদে সব, জ্বলে উঠে বারুদ অগ্নি
হায়েনা পুড়ে হয় শেষ।
যেন
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬০ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
এক মানুষের তর্জনীতে
লক্ষ মানুষ বেসামাল
মরার ভয়ে নেই পরোয়া
বেড়েই গেল পথের লাল
দেশকে স্বাধীন করতে হবে
নেতার এমন বার্তা পেয়ে
মাথায় কাফন নামল মানুষ
সোনার বাংলা গানটা গেয়ে
তর্জনী আর তাঁর ধমকে
পাকহানাদার লেজ গোটাল
মুজিব নামে বিশ্ব বুকে
বাঙালীরা শির উঠালো
কনস্টানটিনোপল বহুদিন চুপ করে আছে
ভরাট টিনের মতো নাম কনস্টানটি
কবে মুখফোঁড় ননদ ছিলেন
কবে ক্ষার ঋতুগন্ধা। দুই বিনুনি
পাক দিয়ে মেঝেয় নেমেছে
জোড়া বুক স্ফীত, মোটা, আলো লেগে বরফসৌধ
মূর্তি নিচু করলেও প্রচ্ছায়ার ভূমিকা হয় না
ওর হাতে একটা কমলালেবু দাও
নব ঘুরিয়ে সূর্যাস্ত উপশম করো
বদ্ধতার পুরনো অমৃত ছিল
গলে গলে
অন্ধও নেই, বর্ষাও নেই, শুধু থাকে প্রিয় কবি
তুমি সিদ্ধার্থ বিবস্ত্র হও মিছরির ছুরিতে নবী।
বেরিয়েছে বই গোটা কতক আরও ?
ঝেঁটিয়ে ঝেঁটিয়ে কথা করো জড়
তব ভূমিকা কি? সংশোধন না কি বিভাজন ?
না কি একাই করবে মায়ের জলে অবগাহন ?
চোখেতে চালসে চশমা গলিয়ে
এদিকেতে চাও টেরিয়ে টেরিয়ে
খুঁজে নাও
গতকাল এখানে কী ভীষণ অন্ধকার গেছে। মানুষজন। হৈ চৈ! যেন দোযখের চিৎকার। বাঁচার জন্য মানুষের সেকি চেষ্টা। সবাই বাঁচতে চায়। নিরন্তর সংগ্রাম। অতঃপর হাড়িতে উঠলো চাল। মৃত্যুর দূতকে আমাদের বড় হয়। তবুও ব্যথা বাড়ছে। ক্রমশ! আশ্বিনের রাতের মতো। শিয়ালের ডাক। পিলে চমকে গেলে পিছনে