ষষ্ঠ শ্রেনীর একজন শিক্ষার্থীকে শিখানো হচ্ছেঃ
ইসলাম শিক্ষাঃ সমস্ত শক্তির মালিক আল্লাহ।
সামাজিক বিজ্ঞানঃ জনগন ই সকল ক্ষমতার উৎস।
সাধারন বিজ্ঞানঃ সমস্ত শক্তির উৎস সুর্য্য।
গনিতঃ ৩% হারে ৫০০০ টাকা কত বছরে সুদে আসলে ৬৫০০ টাকা হবে।
ইসলাম শিক্ষাঃ সুদ সম্পর্কিত ১০ ব্যক্তি জাহান্নামী। কেন এই দ্বিমুখি শিক্ষা ব্যবস্থা

বরষার মেঘ ডেকে আনে যদি শুভ্র বসনা ঝুর ঝুর কামিনী
হেমন্তিকা ছড়াবে হেসে গোধূলির পরে মধু গন্ধ ভরা মধু যামিনী।
ফাগুন বলবে এসে কি কথা বল এত শুনি শুধু দুজনার কানাকানি
সপ্ত ঋষি বলবে হেসে নিরালায় কইবে কথা

স্মৃতির ঘর
– যাযাবর জীবন মনের ভেতরে একটা ঘর আছে
অনেকগুলো স্মৃতি সাজানো সেখানে
থরে থরে;
বইয়ের তাক দেখেছ কখনো?
অযত্নে অবহেলায় ঘুণ ধরে
সময় গেলে
স্মৃতির তাক চকচক করে
যুগ যুগ ধরে
প্রতিটা মানুষের প্রতিটা কথা জমা থাকে
স্মৃতির ঘরে
থরে থরে; বড্ড বেয়ারা

আজকাল কি একটু একটু বদলে যাচ্ছি আমি? তবে কি নিজের অজান্তেই ? একটু একটু করে বদলে যাচ্ছি রোজ? অবশ্য আজকাল সবকিছুতেই এক ভালোলাগা মিশে থাকে। আমি রোজই আমার ঘরের প্রতিটি কোনের সাথে কথা বলি, দূরের ওই আম গাছটাকে রোজ বলি কত সুন্দর হয়েছে সে,

ইদানিং বাংলা ছায়াছবি বা সিরিয়ালের ইংরেজী টেলপ দেখি ভাবি অনুবাদ কি এত সহজ ! সেদিন একটা ছবি দেখছিলাম বাংলাতে একজনের নাম অনল আর ইংরেজীতে “Anal”। লজ্জা পেলাম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষের কবিতা” উপন্যাসে কবি গুরু কিছু ইংরেজী কবিতা বাংলাতে অনুবাদ করেছেন। যেটি কবি গুরুর

ফিরে দেখা সেইদিন এখানকার মানুষগুলো
আমার পরিচিত নয়।
এইখানের, এইসব বাড়ি
এই রাস্তা, ঐ মাঠ, বৃক্ষ আর
হলুদ কোয়ার্টারগুলো
আমার খুব পরিচিত!
যেসব মানুষকে এখানে
দেখেছি, সেদিনের সেইসব
মানুষেরা আজ আর নাই।
যেসব বৃক্ষকে দেখেছি
তারা বেশী দৃঢ় চেতা
দীর্ঘ মাস্তুল তুলে তার
জমাট বদ্ধ ছায়া শরীর
ভোরের ফড়িঙের

কত রূপ বদলের কথা শুনেছি এই পর্যন্ত
নদীর বুকে এখন মানুষের বসতি
ঘন ঝোপটা কখন অট্টালিকা হয়ে দাঁড়িয়েছে
তুমিও প্রেমকে কৌটায় ভরে ফেলে দিয়েছ জলে
পরিবর্তনগুলো দেখতে দেখতেই কেমন বড় হয়ে গেলাম। একটা আর্তি ছিল চিরকাল
আমার দেয়া ফুল শুকাবে না কখনো
তবু শিমুল ফেটে তুলো ওড়ে বাতাসে
কেঁদে কেঁদে মাটির

শুধু তুমিই চিনলে না আমায়
বাঁকা পথে চলতে চলতে হারিয়েছো ছন্দের ভারসাম্য।
ছুঁয়ে দেখবে নাকি বেদনার নীল আকাশ
কিংবা পায়ে মাড়িয়ে যাওয়া হলুদ দূর্বা ঘাস
আশ্রয় চেয়েছিলাম চন্দন সুবাসিত বুকে
ভালোবাসার আঁচলে মুছতে চেয়েছিলাম যাপিত-জীবনের ঘাম। তুমি শুধু শূন্যতাই বোঝ,
হিমঘরে বন্দি করেছো জটিল মনস্তত্ত্বের ইতিহাস
ভাঙনের শব্দ শোননি কখনো, জানতে চাওনি

তোমার ঠোঁট আছে
থাক
অন্য কিছুই মেঘবেলায়
চাইনা
তোমার দিঘাংচু রং চুল
মেলে
বস অবেলায় রোদ্দুরের নক্সাদার
ব্যালকনিতে
হালকা লাল শাড়ীর আঁচল
ওড়াও
সমস্ত পারিবারিক অনুব্রতার
শেষে
দু হাতের তালুতে আঁকা বাদামী
মেহেন্দী
দাও আমার কৃতাঞ্জলি ভরে
অবিরাম
এই শেষ বিকেলের আলোয় এই
শেষবার
আর কিছুই কোনো অসময়ে
চাইনা
আমার নারী আজ স্বপ্নে আঁচল
উড়াও
আমার পুরুষালী চেতনের খাণ্ডব
অরণ্যে।

তবুও তো জীবনখানি চলছে ধেয়ে
স্বপ্ন কল্পনা ভাবনা শত
বাঁধছে বাসা হৃদয়ে যত
জোর করে হাসছি কিছুই না পেয়ে। জগতে কারো কথা, কেউ না শুনে
নীরবে সহি সকল ব্যাথা
মুখে ফুটে না কোন কথা
রণিত হয় কান্না শব্দ অন্তর কোণে। তবু চলছি পথ জীবন

ব্রিটেনের বিচার মন্ত্রণালয় ও জাতীয় পরিসংখ্যান বিভাগ কিছুদিন আগে এক ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে যে, প্রতিবছর ইংল্যান্ডে ৮৫ হাজার নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। এছাড়া আরও ৪ লাখ নারী যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছে। পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, ২০১৩/১৪ সালে ৪৫ ভাগ

এই একটু দাঁড়াও- এই একটু দাঁড়াও-
তোমার স্বাধীনতা নিয়ে যাচ্ছো ঠিক !
আমার স্বাধীনতাকে করচ্ছো ‘রক্ত ঝরা মার্চ’
মনের চেতনাতে,একাই কাটচ্ছো রাতের আচ। নিজেরটাকে চিন আর বোঝ -অন্যের টাকে
কর খর্ব -কতটুকু রাখতে চাও পরাধীন-
দেখো ঐ মুক্ত আকাশ –দেখো একদিন
ভোরের সূর্য