অবশেষে মৃত্যুর বুকে হাত রেখে তুমি বিদায় নিলে উদ্বেলিত মহাকাল বিষণ্ন হয়ে উঠলো।
একমাত্র বসন্তকালীন বায়ু মাটি দিয়ে দিলো তোমার কবরে; আনাচ কানাচ ভরে গতিবর্ধক ভঙ্গিতে।
তুমি বেঁচে থাকার সবটুকু সুযোগের শ্রেষ্ঠতম মুহূর্তগুলোতে কি চেয়েছো জানিনা, তবে
আমি শুধুমাত্র এটাই চাইবো, কখনো নীল মেঘে মিলিয়ে গেলে যেনো
যদি কিছু মনে না করেন তাহলে একটা প্রস্তাব নিয়ে আসতে চাই!
আমরা যারা দৈনন্দিন কাজে ঘর ছেড়ে বের হয়ে নানা কিছু দেখি, নানা সমস্যা অনুভব করি যেমন, যানজট, অতিরিক্ত রিকশার জন্য পথে হাটা দুষ্কর, ফুটপাথে যেখানে মানুষের চলাচল করার কথা সেখানে মটর বাইক চলছে,
ইংরেজী ভাষাতে বেশ কিছু শব্দ আছে খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে “you” বাংলাতে আপনি, তুমি, তুই কতো বিপদ। আপনি থেকে তুমি পৌঁছতে আমাদের অনেক সময় চলে যায়। আবার কোন সময় “তুমি”তে পৌঁছার আগেই সেই সম্পর্কের ইতি ঘটে।
হিসাব করে দেখলাম
আমি যখন চুপ
ভাবছো আমায় অহংকারী খুব !
যখন আমি সরব থাকি কথায়
তোমার সাথে সুর মেলেনা
ডুকরে উঠো ব্যাথায়
চাইছো আমায় তোমার মত করে
অনিচ্ছাতে তাইতো আছি দূরে ।
২০ মার্চ, ২০১৫
নতুন চকচকে শার্ট গায়ে দিতে কি-যে ভালো লাগে,
মনটা ও প্রেস ফ্রেশ লাগে।
কিন্তু চকচকে তো সবমসময় আর থাকেনা!
যতই লাক্স সাবান দিয়ে ধৌত করিনা কেনো,
আগের মতো আর চকচকে হয় না!
শার্টের বোতামগুলো এখন প্রাই জরাজীর্ণ অবস্থায়!
ওগুলো সেলাই করতে করতে সেলাই এর অবশিষ্ট কিছুই নেই!
তবুও মায়ের ওই সূক্ষ্ম
বেশি কিছু না
জানার আড়ালে যে দরজা
খুলতে চেষ্টা করিনি কোনদিন
অথচ ঈশ্বর জানেন
যে রাত নামে শুদ্ধ অন্ধতায়
তা কেবলি বড় হয়ে আসে
রাজহাঁসের গলার মতো
আশ্বিনের সন্ধ্যায়
যে মেয়েটি বীজের ভেতর থেকে স্বপ্ন দেখেছিল
একটা সম্পূর্ণ আকাশ সেও
বন্ধ দরজার একটা চাবি খোঁজে
যতিচিহ্নের ন্যায় ব্যস্ততা যার
সেই চিনেছে রোপিত ধান
দিগন্তরেখা বরাবর স্বপ্ন বুনে
আজ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর জন্মদিন বা মৃত্যুদিন কোনটাই না। কিন্তু মানিক বাবু এমন একজন যাকে নিয়ে জন্মদিন বা মৃত্যুদিন ছাড়াও যেকোন দিন আলোচনা করা যায়। সব লিখকই লিখার জন্য ভেতর থেকে একটা তাগিদ অনুভব করেন। সেই তাগিদ থেকেই তাঁদের লিখা। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন লিখতেন?