কথার পিঠে কথন
– যাযাবর জীবন
ইশশ, বড্ড গরম পড়েছে আজ।
জানো?
আমার না খুব বৃষ্টি হয়ে ঝরতে ইচ্ছে করে,
তোমার অথবা সাংগুর বুকে;
হা হা
এই কাঠফাটা রৌদ্রে?
সাঙ্গু তো কবেই আমার বৃদ্ধ বুকের চাতাল
তোর যৌবনের সাধ্য আছে? ডুবাতে সাংগু
কিংবা ভেজাতে আমায়!
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫২ বার দেখা
| ১৮১ শব্দ
আজকাল আমি আর কিচ্ছু বুঝি না ধরা অথবা সরা
আমার শহরটার কি হয়েছে? সবাই অন্ধকার উসকে দেয়!
অথচ দেখুক জগতবাসী অরণ্যে ব্যথাতুর কয়জন আছে?
আমি স্মৃতির শহরে আমার কবিতার শহর খুঁজি
মায়ের গলার রপালি লকেটে নিঃসংকোচ আশ্রয় খুঁজি
মায়ের আকাশ বুকের ভেতর আমার শৈশবের নদী খুঁজি!
আজও পেত্রাক, মাইকেল কী
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৯ বার দেখা
| ১৫৯ শব্দ
তোরা কে কেমন আছিস ?
যেথায় আছিস ভালো থাকিস।
এখনো কি আছে ঐ স্কুল খেলার মাঠ
বাঁশের বেড়া ছনের চালা করতাম পাঠ ?
বেঁচে আছেন কি সবার কাকা ?
খেটে খাওয়া মানুষটি দিতেন বকা
ছিলেন না, আমাদের কারো আত্মীয়
বড় হয়েও পাইনি যার, আসল পরিচয়।
কতটুকুনই বা শিক্ষা দীক্ষা
বানে ভেসে এলেন যেই
ব্রজেন্দ্র নাথ ঠাকুর, নামটা বেশ বড় আর উচ্চারণটা আরো কঠিন, তাই সবাই সংক্ষেপে তাকে বজ ঠাকুর বলে ডাকে। বয়স আশি ছুঁই ছুঁই করছে কিন্তু শরীরের গড়ন ভালো হওয়ায় বয়স বোঝা যায় না। শৈশবে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে
গল্প|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩৬ বার দেখা
| ১৫৯৮ শব্দ ১টি ছবি
একটু আগে ৫০ কিমি স্পীডে গাড়ি চালিয়ে বাসায় ফিরছিলাম কিছুক্ষণ পর দেখি পিছনে একটি পুলিশের পেট্রোল কার যা খুবই স্বাভাবিক। পাশের সহযাত্রীর সাথে মজাও করলাম “পিছনে দেখি মামার গাড়ি” কিছু দূর যাওয়ার পর শুনতে পেলাম আমার গাড়ির নাম্বার বলে পেছন থেকে আমাকে
আমাদের এদিককার আকাশটা আজকাল
বেজায় কালো। তোমাদের?
তোমাদের তো শুনেছি নাকি সুনীল আকাশ
তোমরা ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখো রোদ
পরবাসী মেঘ উড়ে আসে না এখানে
আমরাও পারি না যেতে আর কারো আকাশে।
জোড়াতালি দেয়া নেট বার্তায়
চালাচালি করি চিরকুট শুধুই
রাত বেশী হলে পরে বলি—ঘুমুতে গেলাম। শুভরাত্রি।
দরজা বন্ধ করে দিলে যেমন
তেমনি তোমরা
কোথাই যে তুই রইলে পরে?
কোথাই যে তুই রইলে পরে? এমন সুবোধ নন্দন পুরে। যেখানে ছিল মিলে মিশে আদি অন্ত স্বপ্ন ঘ্রাণ। মাঘ ফুরালেই বসন্ত আসে। নদ নদীর ঐ জোয়ারে ভাসে। বর্ষা ফুলে থৈ থৈ জল। বিল ঝিলে ঐ কলমি লতা ভাসে। চন্দ্র মাসে
তুই ও আমি।
তোর সাথে আমার কখন যে এত ভালোবাসা হয়েছিলো বিশ্বাস কর আমি বুঝতেই পারি নাই। আমি যা কিছু বলছি আমার আমার দ্বারা যা কিছু হইছে আমি তার জন্য অনুতপ্ত।
ছোট বেলায় যখন বিটিভি ( BTV ) তে পুরানো দিনের বাংলা ছায়াছবি দেখতে বসতাম তখন
জলশুকনো মাঠ,ভবনতরী চলছে- উইপোকার খাত
তবুও মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় খুব- ভুবনচিল হতে !
মাথার হিমালয় চোখে সুন্দরবনের দৃষ্টিপাত-
একটুকুও ভাবতে ভুল হয় না সকাল সন্ধ্যা রাত।
কোন ভবনে পাই গো ছুঁয়ে যেতে -ভুবনচিল হাতে
শুধু কি আর জলশুকানো মাঠ নাই -যমুনার ঘাট !
উইপোকারা মরছে তাই -গেওয়া সুন্দরী চন্দনকাঠ
উদয় হতে অস্ত জানি সময় হবেনা
যেতে হবে রাত্রিসমান পথ; জীবিকায় অনেকটা দূর।
youtube/UvHqcWZERPY
“ধরায় যখন দাও না ধরা হৃদয় তখন তোমায় ভরা
চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে
অন্তরে আজ দেখব যখন আলোক নাহিরে !!”
___ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
__________________________
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন।
জল আনতে গিয়ে জল যে শুকিয়ে ফেলবো ভাবতেও পারিনি
আজকাল চোখেও খুব কম দেখি, দেখেও যেন দেখিনা বুঝি
দাউদাউ করে জ্বলন্ত মরুহৃদয় ভেজাতে এসেছিল এক বৃষ্টি
তবুও ভুলে যাই অতি সহজে যে চুল্লিতে নিত্যই দিতো জল
তেমনি ভুলে যাই কিছু
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৩ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
অকারণ খেয়াল জাগে মনে ভেতর
অথচ ঘুমরাত্রি সময় এখন
পুড়িয়ে ব্যথার চামচ
আচানক ঠোঁটে তুলে নিচ্ছি সভ্যতার বিষ।
মন্দ হতো না যদি মানুষ হতো মাছের রাজা
কিন্তু নদীরা শাসন বোঝে না
ডুব দিয়েছে যে মাছ গভীর জলে আমরা
তাকে ধরে ফেলবার ব্যর্থ আয়োজন করি।
আমাদের গতানুগতিক ব্যবহারে যে চারিত্রিক
সনদপত্র দিচ্ছেন তার
আজ “বিশ্ব কবিতা দিবস”। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো ২১ মার্চকে বিশ্ব কবিতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য হল বিশ্বব্যাপী কবিতা পাঠ, রচনা, প্রকাশনা ও শিক্ষাকে উৎসাহিত করা। ইউনেস্কোর অধিবেশনে এই
এক
সুখী পরিবার মানে মা-মেয়ের একসঙ্গে পিরিয়ড হয়
হিজড়ে করছে হিজড়ের চরিত্রে অভিনয়
তিনি বহুচেরা দেবী আমি সহজ — এই স্তোত্র নির্মাণ করেছি
চেষ্টা যদি সৎ, তবে প্রতিষ্ঠা পরাজয় ছাড়া আর কী!
দুই
আমার লেজের নিচে জ্বলন্ত লাইটার রাখল তারা —
নিজের বমি দেখাবো না মিডিয়াকে, বলেছি তো?
বিতৃষ্ণার ভেতরে আছে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬২১ বার দেখা
| ২০০ শব্দ