প্রথম পর্বের পরে
একজনের হাত থেকে অন্য জনের হাতে হস্তান্তর, অর্থাৎ গতিশীলতা। প্রতিটি হস্তান্তর যত দ্রুত হতে থাকবে তত বেশি সংখ্যক লোক ঐ একই সম্পদ থেকে লাভবান হতে থাকবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, ধরুণ একটা এক টাকার নোট। এই নোটটা যার হাতেই পোড়ল, সে যথা
বাতায়নে ভাবি বসে একা
হবে কি আবার দেখা
সেদিন দেখেছি শিউলি তলায়
দাঁড়িয়ে ছিলে তুমি একা।।
যদি জানতে মনের কথা
তবে ভাবতে বসে আনমনে একা
আমি ভেবেছি তোমার কথা
আবার যদি হয় দেখা।।
শুধু ভেবেছি বসে সে দিন
কেন ভালবেসেছি বলিনি তোমায়
চিঠি লিখেছি
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৮৬ বার দেখা
| ৩৮ শব্দ ১টি ছবি
তারপর?
প্রশ্নটা থেকেই যায়, অন্তহীন।
যেখানে শেষ হল মনে করা হয়
সেখানেই শুরু আরোও এক
অনিকেত সওয়াল।
ধনপতি বণিকের ময়ুরপঙ্খী
ডুবে যাওয়া সাত রাজার মানিক
তেনজিং এর পতাকা বহন
ছেচল্লিশের নরমেধ যজ্ঞের পর…
তারপর … তারপর …?
কৈশোর স্বচ্ছতোয়া নিচের সাতহাত
তলদেশ অনায়াসে দেখায়,
বিশ্বাসে খোদাই করে একদিন
পাল্টাবে রক্তমাখা রাজার ত্রিশূল
একদিন মাটিও মা হয়ে সত্যিকারের
চুমু খাবে
বড়ই মায়া
তুমি কি ছিলে আমারই সাথে,
প্রপিতামহের গোত্রের সেই গুহাবাসে?
সেখানে শুধু,
আকাশ নামের নীল ছাদ ছিল।
অনেক বড় বড় প্রস্থের দিগন্ত
যায় না ছোঁয়া; সবুজ গালিচা শেষে
উঁচু উঁচু পাহার পর্বত,
আর ছিল গুহার ধার ঘিঁসে বিশাল জলরাশির সমুদ্র।
খাবার তালাশে,
খুঁজে
গৃহপালিত শিক্ষক
আকাশ কালো মেঘে ডাকা। কয়েক দিন যাবত বর্ষণ চলছে। জলের ধারা বইছে অবিরল ধারায়। বাংলার বর্ষা এমন ঋতু সৌন্দর্য যার স্পষ্ট হয়ে উঠে সকলের কাছে। এ যেন যৌবনের সৌন্দর্য। ঝটপট গোসল করে নাও জলের ধারায়, উদ্দম গতিতে ছুটে চলো যেখানে মৃত্যু এসে
গল্প|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩২ বার দেখা
| ৬৬৭ শব্দ
চার
জানো সোনা, কবে থেকে আমার রাত্তির নেই!
মাথায়, পিঠে, নাভির ওপর শুধু চৈত্য, মঠ, শুধু সাহারা
বিছানায় একটা এবড়ো-খেবড়ো রাস্তা পেতে শোয়া আমার
বালি বালি শক্ত দানার অন্ধকার, তাকে টেস্ট টিউবের নিচে থেকে তুলে বলি ওড়ো
তুলো ভাসাও প্লিজ, আমি ঘুমবো
বিশ্বাস করো সোনা, তপ্তকাঞ্চন কোনও নিশ্বাস নেই পাশে
ঢেঁকুচকুচ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৯ বার দেখা
| ২০৮ শব্দ
বেশ্যাদের হাসিটা অধিক নান্দনিক হয়
তাদের মুখ থেকে যেসব পবিত্র ভাষা বের হয়ে আসে
আমরা ধরে নিই সেগুলো নৈঃশব্দ্যের শৈল্পিক বাঁধন
মাটির সোঁদাগন্ধে তন্দ্রালু সুখ।
সুদীর্ঘকাল এক কুঁড়েঘরে বাস
চোখে বাসা বাঁধে পতঙ্গেরজল
দৃষ্টিরর সীমায় যে সুখপাখি নাচে
তার পুচ্ছে লিখে রাখে বেদনার ইতিহাস।
নিঃসঙ্গ শিকারির মত অচেনা মানচিত্রে বাস
বড়শিতে গেঁথে
একজন মানুষকে আত্মশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে হলে তার স্বাধীনতা থাকতে হয়। সেই স্বাধীনতা হতে হয় ন্যায়ের, সেই স্বাধীনতা হতে হয় সামাজিক কল্যাণের। অতিসম্প্রতি দুটি সংবাদ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আলোচিত হচ্ছে। কর্মস্থলে স্কার্ফ নিষিদ্ধের পক্ষে রায় দিয়েছেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন আদালত। নিয়োগকর্তারা চাইলে
পৃথিবীর গভীর আলিঙ্গনে, পাহাড় দাঁড়িয়ে শীর উঁচু করাা
পরতে পরতে সাজানো যতনে নানা উপাদানে ভরা।
থাকে পানির প্রস্রবন ধরাকে করতে শিক্ত,
থাকে আগ্নেয়গীরি অগ্নুৎপাত লাভা করতে অরন্য রিক্ত।
থাকে গ্যাস পেট্রোল থাকে সোনা দানা,
থাকে কয়লা, হিরা, থাকে জেম, কত কিছু অজানা।
পাহাড়ের খবর দেয় মুসিক সুড়ুঙ্গতে আনা গোনা,
পেরেকের রূপে