আজ শ্রাবণের বাতাস বুকে
এ কোন সুরে গায়
আজ বরষা নামলো সারা
আকাশ আমার পায়।।
আজ শুধু মেঘ সাজাই মেঘে
আজ শুধু মেঘ বুকে
আজ শুধু বিষ ঢালবে আকাশ
বিষ মেশানো সুখে।।
দাও ঢেলে দাও
যে প্রেম আমার
হৃদয় জ্বলে যায়।
আজ বরষা নামলো
চোখে চোখে রেখে নদী হয় অরণ্য
অরণ্যের সাপ হয় জলপ্রপাত
তিলক পড়া ঘুঙৃরের নিচে ফুলটা কি বন্য?
বুকের নিচে আমার কি যে অপঘাত।
~
কিঞ্চিত অবশিষ্ট থেকে ডুবে যায় সন্ধ্যা
তখন কে যেনো ডেকে যায় পূবালীতে
এক নারী ; গুনিয়াকুড়ি গ্রামের বন্ধ্যা
আনচান করে মন, পুড়ে খই
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৫ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
ঘুম আসে না,
বালিশে মাথা রেখে কি সব অদ্ভূত অদ্ভূত স্বপ্ন দেখি
তার কিচ্ছু বুঝিনা, কি তার তাল, লয়, সুর।
জিহ্বা জল কাটার বৈঠার মতো শুধু চিৎকার করে
যে বৈঠা জলে নেমে জল কাটছে তার আবার তৃষ্ণা?
ঘুমের তন্দ্রাচ্ছন্ন কেমিক্যাল সেও আজ পরাজিত
কোনো এক চিহ্নিত অচেনা তৃষ্ণায়,
লড়াই- পর্ব ০১ এরপর।
দিনগুলো সোনার খাচায় বন্দি থাকে না! এই পড়ন্ত বেলায়, স্মৃতি রোমন্থন করতে থাকে টম। সে ছিল পূর্ণ যৌবনে, উঠতি সময়ে আর তারা ছিল অস্তমিত সময়ে। অনেক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে তারা মুখোমুখি হয়েছিল টমের। টম মনে করতে পারছে সেই দিনের
কল্পপত্র আমার লেখা হয়নি, কল্পনায় আজীবন ফাঁকিতে পড়ে যাচ্ছি, এই সময়ে! আলস্যে মিলিয়ে যাচ্ছে তীব্র জীবনবোধ, বিনিময়ে ছড়ানো ছিটানো কিছু গ্রহ-নক্ষত্র বিলাস।
এক নিরব কবি’র চশমার ফ্রেমে গোধূলি যেন পূর্ণতা পায়। কল্পপত্র তবু অক্ষর শূন্য এক সুবিশাল মায়াময় বাস্তবতার শৃঙ্খল। একদিন প্রতিদিন ঘটে যাওয়া মুহূর্তের
শুধু কিছু প্রশ্ন সুধাবার?
সে দিন ঝরাপাতার দিনে
এসেছিলে আমার দ্বাড়ে,
কি জানি কি বলবে বলে?
এলোমেলো কেশরাশি উড়ছিল হাওয়ায়।
কপালে ছিল না কোন চেনা টিপ
খুব অস্থির অন্যমনস্ক বেশ,
চাঁদোয়া আঁচল অগোছাল
চোখের নিচে বেশ জমেছে কালো দাগ।
বললাম অভয় দিয়ে,
ভিতরে এসো,
অনন্ত স্মৃতিতে ভরা সকল হৃদয়
কেহ ভুলতে পারে না কখনো সে সব;
রোমন্থনে কাঁদে প্রাণী, যেন তা প্রলয়
খুশি ঝলকে আবার স্বর্গ অনুভব।
কে এমন পৃথিবীতে সর্বদা নির্ভুল
ভুল করে অনেকেই করে হাহুতাশ;
কারো নেই অনুতাপ, যেন এক চুল
না নির্গত কারো এক ফোটা দীর্ঘশ্বাস।
কষ্ট যন্ত্রণায়, দ্যাখি বিলাপ মানুষে
কাতর ওরাও যত
বাসে করে কোথাও যাবেন বলে বাসে উঠে একটা সিট খালি আছে দেখে এগিয়ে গেলেন এবং দেখলেন জনৈক ভদ্রলোক (সুন্দর সার্ট প্যান্ট পরনে বলে ভদ্রলোক ধরে নিতে পারেন) তার নিজের গাড়ি মনে করে এমন ভাবে দুইজনের সীটের ৮০% জুরে বসে আছেন। আপনি ক্ষণিক অপেক্ষা করে
(তৃতীয় টুকরো)
বড়দিনের আগে এই অ্যানেকডোট দিয়েই শুরু করা যাক:
রোমের গির্জার সামনে হঠাৎ এক উন্মাদের উদয় হয়েছে। দাড়িভর্তি মুখের খেতে না পাওয়া চেহারা, এক টুকরো কাপড় শুধু কোমরে জড়ানো। সে বলছে: আমি যিশু! কথা দিয়েছিলাম না, দ্বিতীয়বার আসবো? স্বাভাবিকভাবেই লোকজন খুব আমোদ পাচ্ছে, কিন্তু আওয়াজ
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪৬ বার দেখা
| ৫৫৫ শব্দ