হাঁটতে হাঁটতে ইরা ঠিক সেই জায়গায় গেলো আজ থেকে প্রায় দুই যুগ আগে যেখানে সে আর জয় বছরের শেষ বিকেলটা কাটিয়েছিলো। তারপর ইরাকে মোশা নিয়ে গেলো তার বাসায়, তার কাছ থেকে মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭১৮ বার দেখা
| ১০০৭ শব্দ ১টি ছবি
‘দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ!
তারি পদরজ অঞ্জলি করি’ মাথায় লইব তুলি’
সকলের সাথে পথে চলি’ যার পায়ে লাগিয়াছে ধূলি!’
*কুলি-মজুর ___ কাজী নজরুল এর কবিতা থেকে নেয়া।
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত
আমাদের গ্রামে কারো বাড়িতে ছেলে বা মেয়ের বিয়ে ঠিক হলে বিয়ের অনুষ্ঠান কি ভাবে হবে, কতো জন লোক খাবে ? খাওয়ার কি কি আইটেম হবে ? সেসব নিয়ে গ্রামের মুরুব্বীদের মতামত নিতে হয় আঞ্চলিক ভাষায় যাকে বলে “পানচ্ছল্লা”। এটার অনেক রকম ব্যাখা আছে। যেমন
যে-সাবেক সমকালের গা ছুঁয়ে আছে সে-ই ভালোবাসা। অথচ আজ আর গতআজ পরস্পরকে ধ্বংস করে বলেই আমরা জানি। প্রেম থেকে প্রেমে সবকিছু বদলে যায়, এমন ঘোষণাও রয়েছে। যেভাবে মঞ্চ এক রেখে আলোর গরিমা দর্শককে আলাদা দেশলোকে নিয়ে যেতে পারে।
নতুন প্রেম রেনেসাঁসের মতো।
আসলে ভালোবাসার ইতিহাসকে
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৭ বার দেখা
| ২৩৭ শব্দ
একদিন বেষ্টসেলার হয়ে আগুনও দেখাবে তার সহস্র নিমরাজি শক্তি। পরিচয়হীন
পাখিরা পাশে দাঁড়িয়ে দেখবে, কোনো প্রাণীই জানতে চাইছে না তাদের কুশল।
যারা ভালোবাসার জন্য এতদিন পথে নামতে রাজী ছিল, তারাও গৃহসন্ধানে
ভুলে যাবে পুরনো প্রতিশ্রুতি। এই গ্রামের বিস্তীর্ণ সবুজে কোনো যুদ্ধচিহ্নই আর
খুঁজে পাওয়া যাবে না। অথচ কথা
নিশীথের স্বপ্নে তোমায় খুঁজে ফিরি প্রিয়তমা
বহুদূরে যখন আমি খুব ক্লান্ত, বিপর্যস্ত
তখন তোমার মায়ার আঁচল অনুভব করি।
বাইরে কালো ধোঁয়া, মানুষের কোলাহল,
খুব স্বল্প সময়ের এ বিশ্রাম।
এখনি যুদ্ধের দামামা বেজে উঠবে
তবু এইটুকু সময়ে তোমায় ভাবি।
সেই যে তোমার বসে থাকা জানলার পাশটিতে
আমার অপেক্ষারত, চোখেমুখে অল্প উদ্বেগ,
গাল দুটো
প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের মতো জানলাম –
বিরলচোখে চেয়ে চেয়ে শুধু দেখলাম !
কি ভাবে খুন করে- মানুষ তত্ত্বের ছোট মন-
ও বিবেক বলতে পারো- কত প্রকার হতে পারে খুন?
জানি নিঃচুপ ! শোন তবে-বহুরূপী হয় খুন,
খুনী যারা হায়নার মতো করে খাই
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩১ বার দেখা
| ৯৪ শব্দ ১টি ছবি
একবার নরউইচে ডিউটি পরল। বিশাল একটা পাব বন্ধ হয়ে গেছে তাই চৌকিদারি ডিউটি করি, শূণ্য পাব কোন লোকজন নেই। কিচেনে শুধুমাত্র ফ্রিজ আর একতা মাইক্রো ওয়েভ ছাড়া কিছু নেই। তবে পানি এবং পানীয় আছে প্রচুর। পাশের
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯৩ বার দেখা
| ১৭৫ শব্দ ১টি ছবি