তুমি কাশফুল চেয়েছিলে
চেয়েছিলে একটা নদী
নদীর ধারে আমার বুকের মতন সাদা কাশফুল
একাকার হয়ে মিশে যাবে তুমি
কাশফুলে লুকাবে মুখ
ভুলে যাবে পৃথিবীর যত জ্বালা-যন্ত্রণা।
তুমি এলে গোধূলী লগ্নে,
ছোট যমুনার তীরে লুটিয়ে পড়লো গোধূলীর লাল আভা
আমি তন্ময় হয়ে চেয়ে রইলাম,
তুমি
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৮১ বার দেখা
| ১৩২ শব্দ ১টি ছবি
নব্বইয়ের দশকে কিশোরগঞ্জে কর্মকালীন সময়ে আমার এক সহকারীর নাম ছিলো মাহতাব। বউকে খুব ভয় পেতো, বউয়ের নির্দেশ ছিলো সন্ধ্যা সাতটার পর ঘরের বাহিরে থাকা চলবে না। কিন্তু মাহতাব যদি আমার সাথে রাত দশটা পর্যন্তও থাকে বউ কিছু বলবে না। মাঝে মাঝে আমাকে এনিয়ে তাঁর
প্রতীক অরণ্য খুঁজি চাঁদ চাষাবাদে। জীবন যথেষ্ট নয়,
দৃশ্যভোরের প্রিয় প্রজনন অপ্রতুল বৃষ্টির মতোই থেকেছে দৃষ্টির গ্রহসীমার বাইরে। তবুও বর্ষারথে চড়ে হয়েছি বারবার বেনামি পরিজন। মোহের গ্রন্থাগারে তবে কি দ্বিধাই উজ্জ্বল চাঁদ!
কিংবা ডিজিটাল ফ্রেমে বন্দী মুক্ত রাগিনী!
জানি না, ঘুঙুর বাজিয়ে নাচে যে জন,
ডিঙি বেয়ে অন্য
আরও কতো মহৎ হতে বলছো আমায়
সেই কবেই ছেড়েছি ঈশ্বরের মোহ, জূয়ার টেবিল
বসন্তের মদ, খরস্রোতা নদীর মতো নারী সঙ্গ
পৃথিবীর পৃষ্ঠদেশে পা রেখে ঘুরছি গোটা বিশ্বব্রহ্মান্ড
খেরো খাতার ভাবনাগুলো ইজারা দিয়েছি তোমার কাছে
আরও কতো ছোট হতে বলো আমায়
বিনয় শিখতে শিখতে হয়ে গেছি শীতের বিকেল
খুব দ্রুতেই আঁধার নেমে
কেউ পেছনে তাকাতে চায়না,
লক্ষ্য তাদের সামনে এগিয়ে যাবার,
পেছনে কে আছে, কে নেই, ফিরে কেউ দেখেনা একবার।
সবাই সবার পথের খোঁজে চলছেই তো চলছেই।
কেউ খাঁদ খুঁড়ে ঝিনুকের ভেতর মুক্ত খুঁজেই চলছে,
কেউ জোনাকির একমুঠো আলো খুঁজছে,
কেউ রং মাখামাখি করে নিজেকে সাজাচ্ছে নানান রঙে,
কেউ রঙের তুলিতে
সবাই ব্যস্ত নিজের নিজের সুখের খোজে,
কেউকেউ আবার সব সহ্য নির্বাক মুখ বুজে
কিছু মানুষ নিতান্তই বোকা দুঃখের প্রকাশ রাগে, শোকে, তেজে।
বোকা তুই বুঝবি কি রে; জীবনে সুখদুঃখ সেতো প্রতিটি ভাজে।
নিত্য মরার হয়না দাফন ব্যস্ত যে যার কাজে,
বোকার সমাজে বিজ্ঞ সে যে মুখোশধারী বাজে।
নিত্য মানুষ