স্বপ্নবোনা নাটাই জীবত শরীরেই আত্মার বাস
প্রাণ বিনে কোথায় রয়? আদি অন্ত ভেদ বিচারে
আত্মা সুধা নিষ্ঠা যার।
সেই তো রয় বাসনা কঞ্জু
ধরাধামে প্রাণকূলে; বাসনার খন্ডিত রুপের
দেখভালের সদা প্রত্যয় সুঁপে। স্বরণ রুপের কল্পলোকের
স্বপ্নবোনার নাটাই তারই হাতে; তাই তে শরীর
আকল খোলা এই অবনী পাড়ে। কল্পতরুর ডোগা খেলার ছলে বান ডেকে যায়; কল্পতরুর

সোহেল সাবিনাকে অনেক ভালোবেসেছিল। তারপরও সোহেল সাবিনাকে তার জীবন থেকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিল। এছাড়া কি আর করার ছিল তার। সে সোহেলের জীবনটাকে তিলে তিলে শেষ করে ফেলেছে। ওকে নিয়ে সারাক্ষণ আতংকে থাকত সোহেল। কখন জানি

ডুবে যাওয়া পরুষ টি ফিরে আসেনি
মহাকালের গর্ভে লীন হওয়া এক মলিন রাত থেকে
দীঘল কালো চুলের গন্ধ মাখা রমণীয়া রাত, স্রোতস্বিনী
নদীর কলকল ধ্বনি, সোঁদা রহস্যময়ী শরীর বাঁকে যে ডুবেছিলো
সে আর পুনোর্বার আসেনি ফিরে; তাকে আর কখন কোথাও যায় নি

আমাতে আমার আমিত্ব আমাতে আমার আমিত্ব
সুধাসনে মোহ ঘন আবেগ বাসনা
মৃত্তিকা সুঁপে পাওয়া। আগুনে পোড়া ছাই
আমিত্বে তারই চিহ্ন সদা পাই
মৃত্তিকা ধুলায় মিশে উড়ে।
জল পরে পাতা নড়ে
আমিত্বে বাসনার উল্কি আঁকে
সদা জলে মৃত্তিকা দহন আকাশ নীলে। বায়ু জল উড়ে উড়ে
সন্ধির বেবস অবগাহন বিন্দু বিন্দু জমে
মেঘ দর্পণ আমিত্বের লীলা ছলে। বায়ুতে মগন আমার

চৌহদ্দির ভেতর
পর্দার আড়ালে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকি
কদম বাড়ালেই হোঁচট পদে পদে।
হন্য ব্যস্ত জনপদ, মোড়ে মোড়ে পদকের বাহার, আহ্লাদী হাসি
ফুটপাতের সস্তা খাবার! চেনা- অচেনা মানুষের ভিড়
ম্যারাথন কথোপকথন, বাক বিতণ্ডা, কৌসুলি সমর্থন, আস্থা অনাস্থা
শুভেচ্ছা, অভিনন্দন
কত কি ব্যবস্থা-
সন্ধ্যার