খোদেজা বেগমের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন তার সন্তান শাকিল এদেশের একজন নামকরা ডাক্তার হবে। গরিব দু:খী মানুষের সেবা করবে। অভাবের সংসারে কত কষ্ট করে খোদেজা তার সংসার চালাচ্ছেন তা শুধু আল্লাই ভালো জানেন। তার সম্পদ বলতে কিছু
মানুষের খোঁজে
শহরে ঢুকলেই আগে মানুষ দেখি
লম্বাটে – গোল রং বেরংয়ের মুখ
চোখ! হাজারও প্রশ্ন করে, চোখে চোখ রাখলে কথা হয়
এক একটা মানুষ যেনো নিজের কাছে রাজহাঁস
শহরে ঢুকলেই নাপিতের আয়নায় নিজেকে দেখে নিই
অভিজাত এলাকায় সুপার সেলুন বলে কথা!
নগর ক্যানভাস – ভাসে হাজার মানুষের ছবি
নতজানু মেঘের ছায়ায়
ডিজিটাল_ভালোবাসা
ভালোবাসা যুগে যুগে নিজস্ব রূপে
পাড়ি দিয়েছে হৃদয়ের তেপান্তর
চলুন দেখে আসি আজ
কেমন ছিল ভালোবাসার সেই যুগীয় রুপান্তর?
একটা সময় ছিলো যখন কেউ ভালোবাসার জন্য
‘দুরন্ত ষাড়ের চোখে লাল রুমাল’ বেঁধে দিতেও দ্বিধা করেনি!
প্রেয়সীর জন্য ‘বিশ্বসংসার তন্নতন্ন করে খুঁজে এনেছে ১০৮ টি নীল পদ্ম’!
সেই ভালোবাসা এখন
ডিজিটাল যুগের ভার্চুয়াল
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৭২ বার দেখা
| ২৬৬ শব্দ
নষ্টালজিক
গাছের আড়ালে একদিন শৈশব লুকিয়েছিল
তারে খুঁজতে খুঁজতে পেরেশান
দুরন্ত সময় এভাবে হারিয়ে গেলে
বিলাপ করতে ইচ্ছে করে কিন্তু বিলাপে
কি ফল লভিবে, এই ভেবে বিলাপ
স্থগিত রেখে সামনে এগোই
গাছের আড়ালে শৈশব অবহেলায়
তড়পাতে তড়পাতে
ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পরে
আমি তড়িঘড়ি কৈশোর পাড়ি দিয়ে
যৌবনের মদমত্ত জীবন এনজয় করতে থাকি
আহ! এর নামই লাইফ
বিয়ারের
ছায়া
তোমাকে —– —————- —
ভুলে থাকবো বলেই সমস্ত আকাশ একদিন
খড়কুটোর মতো মাথায় তুলে নিয়েছিলাম
কতোটা থাকতে পেরেছি বলো?
এখন সকালের আগেই আমার সন্ধ্যা হয়,
সন্ধ্যার আগেই রাত্রিও আসে, কানাঘুষা করে
অন্ধকার —–
আমি মাটির পুতুলের মতো পুতুল নির্বিকার!
মাঝেমাঝে আমার হ্যালুসিনেশন হয়
নীলাদ্রির ছায়ায় শিখা দাঁড়িয়ে থাকে
আবার শিখার ছায়ায় নীলাদ্রি মূর্তিমান হয়
ওরা
জোগাড়ে মিস্ত্রির আগে আসে
ঘরের পাঁচিলে সাইকেল শ্রীকৃষ্ণ ক’রে রাখা
পাথরকুচির সাঁচিস্তূপ পার হলে ফারাওয়ের দেশ
উঠোনের গন্ধরাজটা ঠিক এবার মরে যাবে!
কিচ্ছু করার নেই, সিমেন্টের ধক টেনে
আমরা যদি বাঁচতে পারি, দিনমানে ষোলটা বিড়ি টেনে
ব্যাগ থেকে লুঙি আর ফুটো গেঞ্জি পরে নিই জোগাড়ের ড্রেস
জোগাড়ে মিস্ত্রির আগে আসে
দেয়ালগাঁথনি চলে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৪৯ বার দেখা
| ১২৫ শব্দ
শৃঙ্খলতা থেকে মুক্তি
আমি কবিতা কখনো লিখি নি
শুধু তাকে হাত বদল হতে দেখেছি
যেন এই অন্ধ পৃথিবীতে সে মৃত।
তাকে বাঁচাতে উদ্ভ্রান্ত ছুটে যাই
ধূসর সভ্যতা থেকে আলোকিত উত্তরণে
নবজাগরণের মত সে একদিন
আমার বিস্মিত চোখ খুলে দিয়ে যাবে।
সেই আশায় হাতে ভরসার শব্দ মুঠি করে
পাতায় পাতায় লিখি তার আগমনী
নতুন দিনে
মৃত আত্মা
হঠাৎই জ্বরের ঘোরে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলাম।
জ্ঞান হতে দেখি, বাথরুমের জলের বালতি
আমার গায়ের উপরে আছড়ে পড়ে আছে।
আর জামা, কাপড় অঝোর কেঁদে চলেছে।
আপ্রাণ চেষ্টা করছি, দুহাতে ভর দিয়ে ওঠার।
জানলার কাচের বাইরে তখন অন্য পৃথিবী
আমার সমস্ত শরীর দিয়ে অনুভব করছি,
কতগুলো পাথর চাপা দিয়ে আমাকে,
জোড় করেই জলের