বাংলাদেশের একটি সমুদ্র বন্দরে চাকরি করছি তখন। স্ত্রী সন্তান নিয়ে ওখানেই কর্তৃপক্ষের বাসায় বসবাস করি। দিন গুলি বেশ কেটে যাচ্ছে। হঠাৎ অফিসের একটা জরুরী কাজে ৩/৪ দিনের জন্য ঢাকায় শিপিং অফিসে এসেছিলাম। ঢাকায় নিজেদের বাড়ি

(অণুগল্প) ১লা বৈশাখের সকাল। প্রতিবছরের মতো এবারও সুব্রত আর পৃথা এসেছে মন্দিরে পুজো দিতে। বছরের প্রথম দিনটিতে মায়ের কাছে প্রার্থনা জানিয়ে পুজো না দিলে মনটা ভালো লাগেনা। আজ মন্দিরে বেশ ভীড়। হঠাৎ পৃথার আঁচলে টান পড়লো। চমকে পিছন ফিরে তাকালো সে।
দেখে পাঁচ ছ বছরের

পুরনো পথে নতুন করে চলতে গিয়ে আনন্দের সাথে কষ্টও কম নয়।
যদিও নতুন ছন্দ , নতুন আবহ, নতুন নতুন একটা ভাব থাকে তবুও মনের গভীর থেকে বার বার উঁকি দেয়
অসংখ্য স্মৃতি;
উঁকি দেয় শত শত মুখচ্ছবি হাসি আনন্দ রাগ

পাশাপাশি ছায়াটাও হাঁটছিল
জিজ্ঞেস করলাম, কোথায় যাবে?
জানিয়েছে, একই পথে যাত্রা আমাদের; একই গন্তব্য
স্ট্রীট ল্যাম্পগুলো তখনো অলস। কিছুটা যেতেই অরণ্য, সেখানে সাধুর ডেরা
গাঁজার কল্কিতে ভীষন তোড়জোর
আগুনের একটা সরু রেখায়
দেখলাম, সেও বসে আছে পাশে। জ্যাকেটের পকেট খুঁড়ে রূপোলী পয়সা
বের করবার আগেই ছায়া চেপে ধরেছে হাত
বললো, নিজেকে কতটুকু চেনো

বউ তখন আনকোরা। কেশবতী কন্যা আর চাবুক হাতের রান্না। শুধু তরকারিতে, মাছের ঝোলে মাথার চুল পড়ে থাকে, বড্ডো ঘেন্নার জিনিস। বরও টাটকাই তো। তাই গরাস মাখতে গিয়ে ইলেকট্রিক তারে বসা কাকের সারির মতো লম্বা চুলের গায়ে ভাতের দানা ঝুলতে দেখলে বমি পেয়ে যায়। খেতে

মসজিদ হলো এমন একটি স্থান যেখানে মুসলিমগন মহান আল্লাহর কাছে সালাত আদায়ের মাধ্যমে প্রার্থনা করে থাকে। সারা বিশ্বে অনেক মসজিদ রয়েছে। আলোচ্য পোষ্টে বিশ্বের সুন্দরতম দশ মসজিদকে তুলে ধরা হয়েছে। ১০ Dearborn (ডিয়ারবর্ন) মসজিদ, মিসিগান, ইউএস এ।
(ছবিটি তুলেছেন-

প্রতিটি মানুষের মধ্যে গল্প থাকে
প্রতিটি গল্পের ভেতর মানুষ
তারা গাছের ছায়ায় নদীর তীরে বসত গড়ে
তারা একজন আরেকজনকে আঁকড়ে ধরে
ভালবাসা বিরহকাতর রাত্রি জাগে
কান্নাহাসির দিগন্তরেখা ছায়াপথ
দৃষ্টিসীমায় হেসেখেলে যেতে যেতে
আগমীকে বপন করে মানুষের ভেতর
প্রেম অপ্রেমে কাতর উল্কাপাত। মানুষ মানুষের কাছে যায়
শত প্রত্যাশায় ভালবেসে গল্প শোনে
গল্প শোনায় অব্যক্ত বিকেলের হলুদ

উন্নয়নের নামে প্রতিশ্রুতি দিয়ে
করেছ জনসমাবেশ,
তবে কেন দফায় দফায় পালটে
রংঢং পরিবেশ? ক্ষমতার দাপটে দেশটা কে লুটেপুটে
নিজেরাই নিজেরা খাচ্ছ,
আমরা আমজনতা প্রতিবাদ করলে
পাগলা কুকুর হয়ে কামড়াচ্ছ। মুখ বুঝে সব সইবো না আর
খুলব এবার মুখ,
এতে যদি হয় তোমাদের
বুকভরা যতো দুক। যতো করেছ ভণ্ডামি তেলেছমাতি
বলবো সেই অপকর্মের কথা,
নির্ভয়ে

ঘরের মধ্যে শুধু লুকচুরি
বাহিরে সাজাও দালানকুঠড়ি-
ভাবতরঙ্গে কাটার বাগান
দু’নদীর মাঝে অথৈই কষ্টবান; লুকচুরি খেলা করে চঞ্চল সময়
ফুরায়েছো হারায়েছো কষ্টময়-
ফিরতি গাঁয়ে কৃষ্ণচূড়াতলে,
বুকের মাটি পুড়ছে অনলে। অদৃশ্যের পটভুমি নিরালায় শুধু
অনুভূতি -চেতন হয় যদি বোধগতি। ২৯/০১/১৭

১
আঁকাবাকাঁ নদীর মতোই পথ পেরিয়ে এসেছো তুমি
দেখেছো ঢেউ,উত্থান, পতনের ভার
অরণ্যের সমাহার- দেখোনি পাতার প্রয়াণ,
রঙগুলো কেমন করে দিয়ে যায় প্রহর, আত্মদান ২
প্রিয় রং নিয়ে খেলতে জানো তুমি
আমি খুঁজি শুধু রং ভরা অনল
তোমার ভুবনে পূর্ণ শস্যভূমি
আমাকেও ডাকে মাঠ ভরা ফসল এসো না তুলি- হলুদ কলমিলতা
আর

পলায়ন প্রবৃত্তি শেষে পুনরায় ফিরতে চাইলে
পাড়ার সীমাবদ্ধ বাতাস তার অনমনীয় অন্তরে
স্থান দিতে রাজী হয় না, পরদার আড়ালে
দাঁড়িয়ে ভূমির অগ্রগতির বয়ান দিতে থাকলে
পরদার ওপাড় জানায়
কালের পথে সেও হেঁটেছে, নিদারুণ যন্ত্রণার
শেষেও নিরবচ্ছিন্ন করেছে শ্বাসঘাত একটা অনিয়ন্ত্রিত জীবন যখন প্রায়
স্থিত হতে শুরু করছে, অন্তরের মর্মবেদনা যখন
অভ্যন্তরীণ চিকিৎসায়