বেঙ্গালুরু থেকে আলোদ্যুতি লিখে পাঠিয়েছে:- “বাসে মেয়েটার পাশের সিটে একটা ছেলে এসে বসল। প্রথমে তো মেয়েটা শরীর গুটিয়েটুটিয়ে সরে গেছে জানলার দিকে, মুখে কোঁচকানো বিরক্তি। আর পুরুষ মনে মনে অপ্রস্তুত। কিছুক্ষণ যায়, বাসের আচারমাখা ঝাঁকুনিতে ঢিলে হয়ে আসে বিভাজন, মেয়েটার শ্লথ হাত এসে পড়ল

চোখের নিরবতার পথ পেরিয়ে, একদিন
ঢুকে পড়ি তোমার মনের নির্জনতায়
দেখি, কত কত চিহ্ন এঁকেছি তাতে
বসত গড়েছি পরিপূর্ণ পূর্ণতায়।

সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে বিনয় ভাবে উপরের বাড়িটা থুড়ি ফ্ল্যাটটা আমার তো? আমাদের তো? অর্থাৎ বিনয় মনালি মৈসমের বাড়ি তো? গ্যারেজ থেকে গাড়ি বের করে চালাতে গিয়ে সামনে এসে যায় বয়স্ক বৃদ্ধ। পাশের বস্তিতে থাকে বোধহয়। অনেকটা বাবার হেঁটে যাওয়ার মত।
বিনয়ের বয়স তখন

ফরিদ সাহেব এখন অবসর জীবন যাপন করছেন। এতদিন সরকারি চাকরি করে ক্লান্ত হয়ে হাত পায়ে যখন নানা উপসর্গ যেমন গিরায় গিরায় ব্যথা, মাজায় ব্যথা দেখা দিচ্ছিল তখন একেবারে সময় মত এলপিআরের অফিস অর্ডার পেল। বাংলাদেশের একেবারে

আমরা বাঙালি, তাই… ১) কারো সন্তান জন্ম নিলে খাসির বিরিয়ানি খেতে চাচ্চু, মামু’র অধিকার নিয়ে লাইন দেই।
২) সেই সন্তানের ১ম জন্মদিন থেকে আমৃত্যু পর্যন্ত সকল জন্মদিনে বিরিয়ানি চাই।
৩) তার মুসলামানিতে খাসির বিরিয়ানি না হোক, অন্তত গরুর বিরিয়ানি চাই।
৪) তার পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হলে বিরিয়ানির ট্রিট

তোমার চোখে যখন সরিষাভোর
আমি তখন স্বপ্নে বিভোর
লাঙ্গুলে অগ্নি মশাল;
অশ্রুতে তোমার নোনাজল। জ্বেলেছি বহ্নিশিখা
যাক দূর হয়ে যাক যত অমানিশা
তিমির রাতে মিলে যাক পথের দিশা
নব কিরণ নিয়ে আসুক নতুন দিনের বারতা। সন্ন্যাসিভাব হোক তিরোভাব
তোমার স্বপ্নের সরোবরে হোক নব দিগন্তের আভির্ভাব

পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এরকম হয় কিনা জানি না যেমন জাপানে দুজন বিদেশীর দেখা হলে নিজের অজান্তেই একে অন্যকে সম্ভাষণ জানান ,অপরিচিত হলেও কথাও বলেন। আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে বিদেশির সংখ্যা খুবই কম। একটু আগে আমার বাড়ির কাছের এক ডিপার্টমেন্ট ষ্টোরের লবিতে “বনসাই”

ডানদিকের প্রজাপতিটা তুমি এঁকেছিলে
ভাঁজের নিচে কুড়াল চিহ্নটা অন্যের দেয়া
ফোঁটা ফোঁটা রক্ত জমে যে চিত্র সেও মনোরম
দারুন কারুকাজময় এইসব অলিন্দ ও নিলয়
কোন একদিন দেখে যেও এসে ঘুমন্ত হৃদয়। একবার ওকে ছেড়ে দিয়েছিলাম বিস্তির্ণ সরিষার ক্ষেতে
মৃদু’পা বালিকার আদুঢ় চাপে সুখ পেয়েছিল টানটান!
এখনো এখানে রয়েছে সোনালী ধানের বিস্তৃত

এসএসসি পরীক্ষায় শুধু দীর্ঘশ্বাস-
৯৬ ফেল করলাম – উহু !
কি জ্বালা যন্ত্রনা কি অপম্মান ?
৯৭ আবার শুরু করি নতুন প্রত্যায়
হা কি ভাগ্য একই বেঞ্চের সাথে শেলি;
সেই হাতঘঁড়ি সেই লাল জামা
কি আনন্দ কি মজাই না শেষ হলো পরীক্ষা । -তারপর মামার বিয়েতে চকিবাড়ি
জোনাইয়ের আলোকৃত সন্ধ্যার নেমে এলো-
মামী

সেই শীতল বাতাস,

সবার সামনে এখন ২০১৯-এর সাধারণ নির্বাচন। কী হচ্ছে, কী হতে পারে। সবার চোখ সেদিকেই। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সার্চ কমিটি গঠিত হয়েছে। এই সার্চ কমিটির প্রধান করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে। বর্তমান ইসি গঠনে গতবারও একই