আমার চাকরিজীবনের কান্নাকাটি শোনানোর দ্বারা আপনাদের সময় নষ্ট করছি ভেবে মন খারাপ করবেন না। শুরুটা এই বিষয় নিয়ে হলেও, আরো অনেক কিছু বলার আছে আমার।
আপনারা হয়তো আমার আগের কথাগুলি ভালোভাবে শুনে বুঝে ফেলেছেন এতোক্ষণে। এখন কেউ
ভালোবাসি ভালোবাসি বলে কতো ফিরেছি
কেউ শোনেনি জলের কেলাস
দেবদারু গাছটা এখনও সেখানেই ঠায় দাঁড়িয়ে আছে
বাদ বাকি সব বৈশ্বিক ভোগাস!
এখনও আমি ভালোবাসি
ভালোবাসি কাঁটা,
তিনকোনা পুকুর পাড়ে এখনও ঘোরাঘুরি করে
শিয়ালটা লেজকাটা!!
সমষ্টিগত জীবন বা রাষ্ট্র পরিচালনায় খ্রিস্ট ধর্মের ব্যর্থতায় উদ্ভূত সমস্যার ফলে পশ্চিমা সভ্যতা আবিষ্কৃত বিভিন্ন জীবনব্যবস্থা তথা তন্ত্র-মন্ত্র সারা বিশ্বজুড়ে গ্রহণ করার ফলে মানুষের নৈতিকতায় একটি সাঙ্ঘাতিক পরিবর্তন এসেছে। আর তা হলো ভৌগোলিক রাষ্ট্র ধারণা বা যার যার সীমানার স্বার্থ সংরক্ষণ। ফলে মানুষের প্রতি
অটো-সবুজ গাছপালা
মেঘ ভেসে যাওয়ার শব্দে
গৃহে যে শ্যামলী থাকে, চার পা, ডাকছে
যেখানেই জল, সেটি পৃথিবীর শিরা
ফাঁকা মাঠে শস্যের কীর্তন শুরু হল
মিঠে ও শমিত এই বোলে
একদিন, স্তন নিচু, আমাকে কুড়িয়েছিলে, ফুল!
নিজের দীপ্তি নিভে সবচেয়ে শান্ত এই সন্ধে হয়ে যাওয়া,
যখন একটু গলা টানতেই মুখে অস্তিত্ব উঠে
নারীর শরীরে গোপনে ডুবে থাকি
মৃত্যুর মতন নীরব ডাকে সাড়া দিলে
কিছু অদ্ভুত ছায়া ঘিরে ধরে আমায়
গনগনে আগুনের আঁচে সিদ্ধ করি মন
ডালিম! ফুটে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি
কিছু লাল টকটকে ভালোবাসা বুকপকেটে নেবো।
বিশ্বাস করো, দেহের ভেতর যে প্রদীপ জ্বলে
তার নাম শুধু ভালোবাসা নয় কিছুটা পাপের ভাগীদারও সে
প্রেমিকের
মাইকেল মধুসূদন দত্ত বলেছেন, শব্দে শব্দে বিয়ে দিলেই কবিতা হয় না। একেবারেই খাঁটি ও সত্যকথা। তেমনই ছন্দ ও উপমা নাথাকলেও কবিতা হয় না।
কবিতার ছন্দ:
কবিতাসহ সবধরণের পদ্যেরই প্রাণ হচ্ছে, মনমাতানো ছন্দের দ্যোতনা। ছন্দহীন কবিতা গন্ধহীন ফুলের মতন। সুন্দরশব্দ ও উপমাবিহীন কবিতা প্রাণহীন শুকনো পুষ্পমাল্যবিশেষ। তবে
তুমি কি এখনও আছ বারটি বছর আগের মত,
পথ চেয়ে দাঁড়িয়ে থাক শিউলি গাছের নিচে?
রাতের আঁধারে ঘুম ভেঙ্গে জানালায় খুঁজে দেখ
জোনাকিরা আছে নাকি আমার পথের পাশে!
এখনও কি শিউরে ওঠ, যদি শোন লক্ষ্মী পেঁচার
ডাক, আলো আঁধারি
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০১ বার দেখা
| ১৭৩ শব্দ ১টি ছবি
অণুগল্পগুচ্ছ
___________
★
গ ল আর প – তিন ভাই একদিন জীবনবোধের সন্ধানে পথের শেষে এসে পৌঁছায়। সামনে নদী। বড় ভাই গ মেজ ভাই প কে সাঁতার শিখিয়েছিলো তাদের বাবার জীবদ্দশায়-ই। কিন্তু ল জানতো না। পানিকে ভীষণ ভয় ছিলো
শেষ পর্যন্ত রসরাজ জামিন পেয়েছেন। গত বছরের ২৯ অক্টোবর ফেসবুকে ধর্মীয় অবমাননার ছবি পোস্ট করার অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ফেসবুকে ‘অবমাননাকর’ পোস্ট দেয়ার ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় জামিনে কারামুক্ত হয়ে আড়াই মাস
সমকালীন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২৮ বার দেখা
| ১৩০৭ শব্দ ১টি ছবি
আজ বিকেলে নামিরার সাথে দেখা হবে। নামিরার সবচেয়ে বড় অভিযোগ আমি তাকে কখনো ফুল কিনে দিই না। দিই না ব্যপারটা একেবারে সেরকম না। যতবার ফুল কিনে দিই, নামিরা বলার পরে দিই। আগে থেকে কিনে নেয়ার কথা আমার মনে থাকে না। নামিরা বলে, নিজে থেকে