[ এই ধারাবাহিক গল্পটি প্রথম পুরুষে লিখলাম ]
বং উপত্যকার একটি নির্দিষ্ট শহরে, সেই স্কুল জীবনের শেষ ধাপ থেকে দীর্ঘদিন বসবাসের সুযোগ হয়েছিলো আমার। অনেক কিছুর মতো নিজের যতসামান্য শব্দভান্ডার ও সমৃদ্ধ হয়েছে এই শহরটিতে বসবাসের
আপনি লিখতেই পারেন। যা আপনার লেখা। কিন্তু সেই লেখা যখন অন্যকে পড়তে দেবেন তখন আপনাকে খেয়াল করতে হবে তাকে ঠিক বোঝাতে পারছেন তো। যে পড়ছে সে কি বুঝেছে সেটাই আসল ব্যাপার। সে যতটা বুঝতে পারবে অর্থাৎ আপনি তাকে যতটা বোঝাতে পারবেন সেটুকুই আপনার সার্থক
আমিতো ভালই ছিলাম, উচু দেয়ালের পাশে দিয়ে হেটে যাবার সময় আশেপাশের ইট জড় করে তার ওপরে উঠে দেখার চেষ্টা করতা ওপাশে কি আছে দেখতে। সেই দিনগুলি কি নেহায়েত খারাপ ছিল?
তারপর একদিন বাবা ইস্কুলে নিয়ে রেখে
জীবন|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬২ বার দেখা
| ৮০ শব্দ ১টি ছবি
প্রতিটি মানুষের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি ঠিক যেন আদর্শ একটি পরিবারের মতোই। মাথা, হাত, পা, চোখ, কান, নাক, পেট ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি ঐ পরিবারের সদস্য। এই সদস্যগুলির মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সুদৃঢ় ঐক্য বিদ্যমান। একটি অঙ্গ অসুস্থ হলে অন্যসকল অঙ্গ কষ্ট পায় এবং তার সহযোগিতায় এগিয়ে আসে,
ভাঁজ করা রাতে, হেঁটে যাই পথে
পকেটে বাজে মুদ্রার ধুন
চুপি চুপি এসে মানুষের বেশে
বন্ধু হয় শত বাদামী বেবুন।
পাশাপাশি হাঁটে স্বর্গের ঘাটে
সুর তুলে আনকোরা,
দিন কিছু গড়ালে, শেষ মুদ্রা ফুরালে
ভালবেসে গুঁজে দেয় বিষের ছোরা।
আমার মা আর বোন এখনো বিশ্বাস করে
আমার চাচা আসলে মারা যাননি
যেমন যুদ্ধ থেকে না ফেরা বাবার লাশটাও
আদতে তার লাশ ছিল না।
প্রতিবার বলতে বাধ্য হয়েছি, এরা নাবালক
প্রতিবারই আমাদের শিঙ্গারদানীর নীচে
একটা দাড়িওয়ালা ছাগল হেসে উঠতো খুকখুক করে
আর আয়নায় তখন দেখতাম দু’টো লাশের অবয়ব।
আমার মা আর
পর্দার অন্তরালে সুপ্ত ছিল যাহা
(সুন্দরী সিরিজের কবিতা)
হৃদয় গোরস্থানে ওঠলো বেজে ইস্রাফিল এর ফুকধ্বনি
পর্দার অন্তরালে সুপ্ত ছিল যাহা অনুভব হয়ে
শব্দের রূপ নিয়ে খিল খিল করে ওঠলো হেসে-
তাড়িয়ে দিতে চেয়েছি, দূর দূর করে দুরে রাখতে চেয়েছি যতবার
ওরা আমার সমস্ত কোল জুড়ে, বুক জুড়ে, কাদ বেয়ে মাথার
ভিতরে
আকাশ ভরে পংক্তিগুলো লিখি
জীবনের এই প্রথম আকাশ, লম্বা শোভন পাখিদাগ দেওয়া
আমি আজ ছুটি থেকে ফিরেছি — যেখানটায়
আকাশের সাদা সোমবার সবুজ ঝাঁক বেঁধে সাঁতার কাটছে
একতলা ছোট ছোট ঘর আকাশের, হালকা-য় সময়ভর্তি করা।
আমি ঘুমিয়ে পড়লে এমন আকাশ মাথার বালিশ হয়ে দেখা দিয়েছিল
এক এক দিন হয়
ছড়ার একমাত্র ছন্দ স্বরবৃত্তচালের নতুন এক পদ্যরীতি হচ্ছে ‘শামেরিক।’ এর চরিত্রগত কাঠামো হবে স্রেফ ছড়ারই আদলে।
শামেরিক মূলত ব্যঙ্গাত্মক, রসাত্মক, ঘৃণাত্মক, প্রতিবাদী ও অর্থবোধক ছড়া যা ককখখকক চালের। এর ১ম দু’পঙক্তি ও শেষ দু’পঙক্তির মাত্রাসংখ্যা হয় মোট ১৪ বা ১৫টি করে।
কক
প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়ালে
আমি দেখতে পাই অন্য এক আমার অস্তিত্ব,
যেখানে আমার গোপন ক্ষতগুলো
দগদগে ঘা হয়ে ফুটে ওঠে
আমার চারপাশে অসংখ্য আয়না
বার বার আমার ক্ষতগুলোকে
চিনিয়ে দিতে চায়, আমি ক্রমশ
নিজের থেকে সরে যাই নিরাপদ দূরত্বে
সঠিক আয়নার সামনে দাঁড়ানো হয়ে ওঠে না আর।
নিঃশ্বাসের আলো ফেলতেই তুমি চমকে উঠলে
আর আমি জ্বলজ্বলে নীল চোখজোড়া দেখলাম
স্যাঁতস্যাঁতে রাতের আংটায় ঝুলছে একবিন্দু ঘাম
বিচ্ছেদ এর বিপরীত শব্দ জানা আছে আমাদের
আমরা তো কেউ নই নিয়মের আজ্ঞাবহ দাস।
মাটির তলপেট থেকে উঠে দুঃখবাদের ঝড়
কিছু প্রিয় আততায়ীদের নাম মনে পড়ে যায়
ভাড়া করা রাতটা হয়ে যায় কলমের
সব কবিতার বর্ণগুলি-দুরন্ত পথের খুব পরিচিতি
চঞ্চল মধ্যনিশিতে সুখের চাদরে হয়ে উঠে
একোই বিষয়বস্তুর রীতি নীতি !
কবিতা আর কি লেখবো -উড়ন্ত ফড়িংর সুখদুঃখ সবি
নিয়তির নিয়মে ব্যাক্যরা করে শুধু ছোঁয়াছুঁয়ি-
বৃদ্ধ বয়সের এক ঘাসফুলের পাপড়ি ঝরা পিরিতি।
দু’চোখ
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৩ বার দেখা
| ৬২ শব্দ ১টি ছবি