প্রাণের নবী ধরায় এলেন
আজকে এমন দিনে
নূরের আলোয় উদ্ভাসিত
নিলাম তাকে চিনে নিয়ে এলেন বিশ্ববাসীর
মুক্তির পয়গাম
বলে দিলেন মখলুকাতে
মানুষেরই দাম তার আসাতে আশার আলো
দেখল মানবজাতি
শিখিয়ে দিলেন কিভাবে পার
হবে আধাররাতি কেমন করে চললে পরে
পৌঁছাবে মনজিলে
জানিয়ে দিলেন কি করলে
আল্লাহ পাবে দিলে প্রাণের নবী দেখিয়ে দিলেন
কোনটা সরল পথ
কোন পথেতে খোদার কাছে
পৌঁছাবে উম্মত প্রাণের প্রিয়

অামার ভালোবাসার মৃতলাশ
কাফনে মোড়ায়ে কফিনে ভরে
দাফন করেছি বুকের কবরে!
অাত্মা পাঁজরে বন্ধী করে
চলাচল করেছি এ ভূগোলে ~
কোথাও কারও পাইনি দেখা
কেও বলেনি অাহারে
মনপাখী বড়ো উড়োল স্বভাব তার
ওড়ে-ওড়ে ঘুরে-ঘুরে বেড়ায়
দেখার স্বাদ মিটেনা তার!
অনিয়মের নিয়ম ভাঙার গান গেয়ে
হলুদিয়া পাখী~ওড়ে যায়

যে বৃক্ষের ছায়ার বিকল্প আছে অহরহ
হন্যে হয়ে তবু কেন খুঁজি তারে অহর্নিশ, করে নিথর দেহ–
মনের জানায় এঁকে যাই সেই কচি কিশলয়
দুর্বাঘাসের তো অভাব নেই সবুজ বাংলায়। অক্টোপাসের অষ্টপদ অদৃশ্য চাপ রেখেছে হৃদয় গহীনে
মনের চোখের দৃষ্টি কেঁড়ে নিয়েছে অতি সংগোপনে,
দেখিনা তাই নীল আকাশের ওপারের

এই ধূ ধূ রাত্তিরে উদাসীন জোনাকির মতন
পত্রের আশায় জেগে থাকে যুবতী চাঁদ,
গোটা গোটা শব্দে ফাগুনের শুভেচ্ছা বার্তা নয়,
প্রেম-প্রণয়ে ঠাসা
গুচ্ছ কবিতার লাইন ও নয়,
ব্যাথার বিভীষিকায়,শোকের শ্মশানে পুড়ে যাওয় া
মূক শব্দ দিয়েই না হয় লিখে দিও
প্রাপকের নাম
তবুও পত্র দিও।