একটি গান আমরা সকলেই শুনেছি- ‘সর্বনাশা পদ্মা নদী, তোর কাছে শুধাই, বল আমারে তোর কি রে আর কূল কিনারা নাই।’ উত্তাল পদ্মার যেন কোনো কুল-কিনারা নেই, সে ভেঙেচুরে ভাসিয়ে নিতে চায় সবকিছু। তার বিশালতার মাঝেও হিংস্রতা

এই তো কিছুদিন আগেও বারবার বিষম খেতাম
এখন আর খাই না
সবকিছু কেমন জানি গা সওয়া হয়ে গেছে! গোলাপের চায়ের স্টলে মাঝে মাঝে রাত পোহাতো না
সেই গোলাপ এখন রিয়াদে থাকে
মাঝে-মধ্যে মোবাইলে কল দেয়
বলে, খুউব ভালো আছি স্যার— খুউব ভালো আছি
আপনি কেমন আছেন স্যার?
আপনারা কেমন আছেন—? ভালো আছি,

এমন একজন মানুষের কথা নিয়ে আজ এই লেখা যিনি আমার পরিবারের সবচেয়ে ছোট্ট মানুষটি। যার বয়স এখনও (Saturday, September 17, 2016) সাত মাস হয়নি। সবার চেয়ে ছোট বলেই হয়ত তার চাওয়াগুলিও তেমনি ছোট ছোট। একটুখানি মনোযোগ, একটুখানি
মায়া ভরা হাতের ছোঁয়া কিংবা সুন্দর করে

Likes is change,
Instead of love Void of heart
Quietly behind the scenes changes
Hope unknowable,
Love changes
Some love
Some new eyes,
View smile,
Happy to see
View restlessness,
He changes everything changes

খোলা ছিল শুধু বামদিকের দরজা
কেউ চলে গেল, কেউ ভেতরে এল
কিছু ধ্বংস, কিছু জন্ম
উণ্মেষের এই পথ
একা দাঁড়িয়ে শুধু কাঁপে থরথর। যে ভেতরে ঢোকে সে তো পিঠ দেখাবেই
যে চলে যায় সেও আর ফিরে তাকায় না
বামদিকের দরজা মানেই
পথচারী পারাপারের
আজন্ম ঘোর।

তালা মেরে অন্তর ঘর
চাবি রাখলে গোপন করে
বুকের ভিতর কথার স্বর
বন্ধী হয়ে কেঁদে মরে।
কথার তোড়ে মারলো আমায়
আপন পর জগত জুড়ে
বিষের কথায় মরণ হইলো
বন্ধী কথা বুকের ঘরে।
এক ঘরে এক বিছানায়
পাশে রাখলাম প্রাণ বন্ধুরে
তারও কথা গোপন রাখলো
কথা খুলে কইলো নারে।
কথা ছুঁড়ে মারলো আমায়
পাড়া পড়শী আপন পরে
তালা মেরে

এক অন্ধকার রাতে মাটির গভীর থেকে উঠে আসছি
পিরামিড শহর!
আমাদের চোখের সামনে গড়ে ওঠা ফিকশান
ঘুমের ওষুধে ডুবে আছে সব মমি সুর উঠছে ধূসর মেঘে! প্রচন্ড মিথ্যেবাদীর মতো করে
শহরে আগমন করে নুতন মানুষ
অতিক্রম করে যায় এনালগ সময়
নিদারুণ দুর্ভিক্ষের সামনে

সমুদ্র এমন গোঙায় কেন সারারাত
সেকি আরিথিউসার অপমানের কান্না? প্রবল জলের ভেতর সূর্যাস্তের আকাশ
কেমন নি:শেষে ঢেলে দেয় তার সোনার থালা ;
সমুদ্রে।
নিস্তব্ধ দাঁড়িয়ে থাকি সৈকতে
সামুদ্রিক পাখি আর ঈগলের চিরায়ত প্রতিশোধ প্রতিশোধ খেলা দেখি।
সাগরের বুকের গহনে খুঁজি আরেক আকাশ।
অস্থির ঢেউগুলো দেখতে দিলোনা।
কতোবার!
কতোবার!
ফিরে গেছি। জলধির কী যে টান ধীবরেরা

জ্বর একটা বেকার শ্যামা-সংগীত বাইরে কি মাদারপাতাকে এক্স-রে করছে সূর্যদেব? বাঘ হরিণের
কোমর পর্যন্ত খেয়ে ফেলে রাখে — পুকুরেরও আধখানা কুক্ষিগত কুয়াশার।
আর জিলিক পাড়ছে থাইয়ের ভেতর — শেরশাহের ঘোড়া ছুটে গেল
রাস্তা বানাতে বানাতে বাড়ির নিঃঝুম হাত-পা ধুয়ে বিকেলের মুড়ির সামনে বসে আছে
আর কপালে গাল না ঠ্যাকালে

কে গো তুমি ! কামাতুর প্রেমও বাসাবাসি
এপার ওপার শুন্যই করে যাও ভাসাভাসি-
ভাসাভাসিতে বাসাবাসির আঁধার গায়ে শশী !
শশীর নামে করো শুধু বদনামের রেশারেশি; বলো কি পেলে প্রেমাতুর শিশির ভিজা কাম ?
জানো ! মানবতার বিষাদসিন্ধতে কি তাঁর দাম-
মূল্যবোধের অজপাড়া

হে প্রভু!
যতদিন তুমি বাঁচিয়ে রাখো, এই যে ধরণীতে
সুখ কি-বা দুঃখ আসুক, ভাবনা নেই তাতে
পাশে শুধু থেকো তুমি, এটাই আমি চাই
পথ হারিয়ে কভূ যেনো, বিপথে না যাই শক্তি শুধু তুমি আমার, নয়কো অন্য কিছু
শয়তানের ঐ ছোবল যেনো, নেয়না আমার পিছু
কেঁদে কেঁদে দুহাত তুলে, তাই মুনাজাত করি
ধরার

যে আমি আত্মগোপন করেছিলাম, আজ ভোরে তারই অস্তিত্ব
খুঁজেছি প্রথম। তারপর এই হাডসন নদীর পাড় মোড়া সাদা
কংক্রিটগুলোকে স্পর্শ করে দেখেছি , প্রাত:ভ্রমণকারীরা কীভাবে
ছুটে চলে ঢেউয়ের সমান্তরাল। ছোঁয়া পেলে অনাবাদী গ্রহও বিতরণ
করে জীবনের ঘ্রাণ । উষ্ণতার আঙিনায় দাঁড়িয়ে