পত্রিকায় পড়তাম কোন এক বিশেষ পণ্য আসছে যা দিয়ে সবই সম্ভব।
এক সময় দূর থেকে কম্পিউটার নামের জিনিসটাও দেখলাম।
দেখাই সার, নেড়ে দেখা হলোনা।
আজ ঘেটে দেখছি।
তবু মনে হলো, কিছুই জানা হলো না।
যতটুকু জানি ( এক সময় পড়েছিলাম )
শেয়ার
পৃথিবীর বিখ্যাত কবি সাহিত্যিক শিল্পীদের জীবনেও প্রেম এসেছে। আর এই প্রেমের পরশে তাঁরা পৃথিবীতে রেখে গেছেন মহৎ শিল্পকর্মের স্বাক্ষর। নিচে তাঁদের কয়েকজনের জীবনের প্রেম বিষয়ক ঘটনা; আসুন জেনে নেই-
দান্তে আলগিয়েরিঃ
মধ্যযুগের ইউরোপের ঘোরতর তমসার মধ্যে যিনি সর্বপ্রথম আলোকবর্তিকা
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ (২৫শে জুলাই, ১৯৪০) বাংলাদেশের বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন সমাজসংস্কারক। তিনি মূলত শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক। তিনি ষাট দশকের একজন প্রতিশ্রুতিময় কবি হিসেবে পরিচিত। সে সময় সমালোচক এবং সাহিত্য সম্পাদক হিসাবেও তিনি অনবদ্য অবদান রেখেছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে তাঁর সাহিত্য প্রতিভার স্ফূরণ স্তিমিত
উজ্জ্বল আঁধারের উপাখ্যান
তোমাকে মুখস্থ করে নিয়েছি।
না দেখেও বলে দিতে পারি
অনামিকার জড়ুল, গলার ডানপাশের তিল আর
কপালে ফুটে থাকা জন্ম-চিহ্নের উপাখ্যান।
বাতাসের গোপন কোঁচড় থেকে
একটি বিকেল অনুভবে নুয়ে পড়ে
মগবাজারের রেলক্রসিংয়ের কাছে
থমকে দাঁড়ায় বিস্মরণের ট্রেন
মনে পড়ে গত রাত্রির ব্যাকুলতা।
ডাবল ডেকারে ব্যস্ততা ছুটে চলে
নুলো ভিখিরিরা বিধাতার নাম জপে
মার্সিডিজের ফুয়েলে ঘামের ফোঁটা
একটি বিকেল কমলা রঙের স্মৃতি।
বাসস্টপে কখনও ছিলে না জানি
কেউ
কবিতা|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৬৮ বার দেখা
| ৯৫ শব্দ ২টি ছবি
দেহ বস্ত্রে ভাব চেতনায় অনর্থক ধনী মানুষের কাতারে না ফেলে সাধারণ একজন সচ্ছল সংসারি মানুষ ভাবলে আমাকে বুঝে নিতে অনেকের সহজ হবে। আর দশটা রোজগেরে মানুষের মতো আমার সংসারেও মাসের পঁচিশ তারিখে অভাব এসে ঘর বাঁধে। বাচ্চাদের পড়াশুনা স্কুল খরচা গৃহ শিক্ষদের টিউশন ফি
ব্লগনিক : মুরুব্বী। আছি আজাদ কাশ্মীর জামান নামের অন্তরালে। যারা আমাকে একটু বেশী জানেন বিয়টি তাঁদের অধিকাংশেরই জানা। আজকের এই পোস্টটি আহামরি তেমন কিছু মানের বা গুণের নয়। আর্শীতে নিজেকে খুঁটিয়ে দেখা এবং পাশাপাশি খানিকটা মূল্যায়ণের অপকৌশল মাত্র। আজ নিকট অতীতে ফিরে যাবো। কেননা