যারা আসমুদ্র সমস্যা নিয়ে ভাবল তারা হিমাচল।
ভোঁসলে বা দেশমুখ, দাশগুপ্ত কিম্বা সিংহানিয়া — বড়জোর স্নান ক’রে
চুল আঁচড়েছে, জাতিস্মর ফুলদানির দিকে কেউ ফিরে তাকায়নি।
যারা ব্যাংকের মাথায় ছাতা ধরল, ছোট চাষির এক টোকায়
বন্ধ করল আত্মহত্যা, কারখানার গেটে ঘোল খাইয়ে দিল
উৎপাদনব্যবস্থাকে, খবরের কাগজ তাদেরই কথায়
চার থেকে বাইশ পাতায় উঠে গেছে। তারা পৃথিবীর বরকর্তা,
চিকু-বাগানের কালো ডোরাদাগ। ইন ফ্যাক্ট ওরাই শিক্ষাপদ্ধতিকে বলল
কাঁদিস না; বিল আনল, মাছ নয়, অক্ষরভর্তি বিল। শাস্তিকে কড়া ভাষায়
প্রশংসা ক’রে অত্যাচারকে সময় দিল প’চে ওঠার। তাদের মাথার চুল
যত পাতলা হতে লেগেছে ততই সেখানে শক্ত ক’রে বসল ফিফথ ব্যাটেলিয়ান।
এরপর একদিন কী ভেবে হলুদ পাঞ্জাবি পরার শখ হল তাদের,
জোঙ্গা জিপ টেনে তুলল পুরো সি-বিচের তলপেটের ওপর।
পেছনে ছায়ার তরমুজফালি থেকে বন্দুক আকাশকে
ইতস্তত তাক লাগিয়ে আছে। খরভাবে দাড়ি কামানো, লোহাচোয়াল —
দু’পা ফাঁক ক’রে দাঁড়িয়ে তারা তাকিয়ে থাকল মিশমিশে সূর্যাস্তের দিকে…
______________________
[“সহ্যকে যন্ত্রণা করি” বই থেকে]
loading...
loading...
ভারিক্কি ধাঁচের বেশ গম্ভীর কবিতা। ব্যবহৃত উপমা অসাধারণ সুন্দর।
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি প্রিয় চন্দন দা। শুভ সকাল।
loading...
অসাধারণ কবি চন্দন দা।
loading...
গ্রন্থবন্দী হবার আগে অথবা পরে এই কবিতাটি পড়েছিলাম প্রিয় কবি দা। অসাধারণ চন্দন ভট্টাচার্য। শুভেচ্ছা নিন।
loading...
কবিতাটি পড়লাম কবি চন্দন দা। শুভেচ্ছা জানবেন।
loading...
কবিতাটি আমার কাছে ভালো লেগেছে দাদা।
loading...
১০০ তে ১০০ মার্ক দিলাম কবি।
loading...
অভিনন্দন এবং শুভ কামনা কবি।
loading...