বাগীশ্বরী: দুই
জানি না কোন ঘন পাড়াগাঁয় বিলের ধানজমি থেকে
উঠেছে তোমার শরীরের ছড়া
কার্তিকের কৃষ্ণা তেরোদশী গোধূলিতে শীতবৃষ্টি প’ড়ে
হাতের আঙুলগুলো তৈরি হয় কিনা
জানি না বৈষ্ণবী, গেরুয়া পাঞ্জাবির নিচে কী লুকোও
জপমালা নাকি পাঞ্চজন্য স্তনদুটো
সন্ধে থেকে দুএকটা মশা ঘরে ঢোকার মতো
তোমারও কি রাগ শরীরের নর্দমাকে মা বলে ডেকেছে?
তুমি যদি তুমি হও, সেই শুদ্ধ সারং আমি চিনি
অতিরিক্ত মর্মন্তুদ হয়ে যাবে প্রথম সাক্ষাৎ, বুঝতে পারিনি
প্রার্থনার শেষে দেখি ঘরে একটা শিল্পবীজ নেই
চক্ষুধারা নেই চোখে…
এই নাভিতে আগুন দাও কর্পূরের
সেই তেজে ঘুরুক জাহাজ অন্ধকার সমুদ্রের খাঁজে
ফুরিয়ে গিয়েছি ব’লে ফেলে এসো না টেলিফোনহীন নক্ষত্রজংগলে
রোজ ভোরে নতুন ফয়েল ছিঁড়ে একটা ক’রে তুমি,
যতদিন বেঁচে থাকবেন…
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
চন্দন দা'র স্বতন্ত্র্র বোধনের লিখা-সকল পড়তে ভালো লাগে। মনে হয় যেন …
কিন্তু প্রথম পর্ব আমরা মিস করেছি।
জীবন থেকে নেয়া।
loading...
দারুণ
loading...