পৃথিবীর মাথায় এক কোকিল বসেছে
দেখছে, অনন্তের কাছে আমরা ক’টা গরীব চিঠি লিখি
শাড়ির শীকর এসে অস্নাতের চোখেমুখে লাগে
যদিও তার দুপুরের গোগ্রাসের অস্পষ্ট ঠিকানা
মন দিয়ে মাথা মুছে পরিপাটি চুল আঁচড়েছে
তুমি নিজের ছায়াই শরীরে ঘুরিয়ে এনে রাত্রি চাও কেন?
পুতুলের মুন্ডু ছিঁড়ে যে সামান্য রক্তপাত, মানো তাকে
মেনে নাও বন্যা হলে কোনও ঘাটে লাশদেহ, কোনও চরে খিচুড়ি-সৎকার।
এ-জীবন ঘাসে ঢেকে আছে, ছোট জল আদরের মতো;
প্রতিটা গোঙানির মাথায় আকাশের সত্যি তুমি অস্বীকার করতে পারো না
যদি রক্ত আর কম্বল রেখে আসো সমস্ত ঋতুর
হাতেপায়ে —- যারা পদ্মপাতা, মেঘ কিম্বা করবীজংশন;
হাওয়ার পাঁজর কেটে ওই চিরকালব্যাপ্তিকে যদি
মানুষের ভেতরে নামাও ধুম লম্বা বিদ্যুৎশিখায়,
তবে প্রেম প্রতিষ্ঠিত হবে
জগতের মাথায় একটা কোকিল
বসেছে অপেক্ষা মুড়ে পিঠের ওপরে।
আকাশের অস্তনীল পাঞ্জাবিতে রাধিকা-সুতোর কাজ করা…
loading...
loading...
ভালো লাগে আপনার এমন শান্ত লিখন। অসাধারণ হয় আপনার প্রতিটি সৃষ্টি।
অভিনন্দন প্রিয় চন্দন দা। আদাব।
loading...
এ-জীবন ঘাসে ঢেকে আছে, ছোট জল আদরের মতো;
প্রতিটা গোঙানির মাথায় আকাশের সত্যি তুমি অস্বীকার করতে পারো না- অসাধারণ চন্দন দা’
শুভেচ্ছা।
loading...
শুভেচ্ছা নিন কবি।
loading...