ফটো : ইন্টারনেট (প্রথমআলো)
রাজা নেংটো হয়েই হাঁটছিল রাজপথে,
সবাই কিন্তু দেখতেও পাচ্ছিলো তার নগ্ন পদচারণা !
তবুও সবাই চিৎকার, উচ্ছাস উল্লাসে বাগবাগ,
তোষামুদেরা সব সুর করে বলছিলো,
আহাহা কি সুক্ষ, কি অপূর্ব সুন্দর, রাজকীয়
আমাদের রাজা মশাইয়ের পরিধেয়
বাংলা দেশের স্বাধীনতার গল্পটা কিন্তু সবাই জানে,
তবুও সবাই ভুলে যায়, বার বার ভুলে যায় গল্পটা।
কোটি মানুষের মুখের ভাষা স্তব্ধ করতে
কায়েদ-ই-আজমের শব্ধ সন্ত্রাস
মৌলিক গণতন্ত্রের মোড়কে ছিনতাই স্বাধীনতা!
তখনো সরকার সমর্থক কিছু বুদ্ধিজীবী, কিছু মিডিয়া,
তারস্বরে বলেছিলো
সরকারি, বেসরকারী, গোপন, প্রকাশ্য জরিপের ভিত্তিতে
জানি, তোমাকে ছাড়া বহতা ব্যস্ত জীবন হবে স্তব্ধ নদী।
কোনো ভালোবাসা সেতু নির্মিত হবে না, স্যাটেলাইট উড়বে না,
বেশুমার লুটপাট হবে ভালোবাসার ব্যাংক, স্টক মার্কেট।
তোমার বৈধতা ছাড়া হতে পারে
কেউ একজন বললেন সবাই যখন হ্যাশট্যাগ মি টু নিয়ে সরব তখন আমি কিছু বলছি না কেন ?
একটা মেয়ের জন্ম হলো এবং সে জানেনা চারপাশে কি পাইথন তার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। মা তাকে আগলিয়ে রাখেন, বাবাও আগলিয়ে রাখেন। কিন্তু ওর যদি অনেকগুলো ভাইবোন হয়
সমাজ|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৫২ বার দেখা
| ৪৫৯ শব্দ ১টি ছবি
হ্যালো!
হ্যালো!!
হ্যালো!!!
রিক্সাওয়ালাকে নিজের দিকে তাকাতে বাধ্য করতে কয়েক বার হ্যালো হ্যালো বলার পরও তিনি শুনছেন না। রিক্সাওয়ালা সোজা রিক্সা থামালেন এক অফিসের দরজায়। রিক্সায় আরোহী ভদ্রলোক অবাক! তার গন্তব্যের বিপরীতে চলে আসায় অনেকটা রাগ হয়েই বললেন।
-আরে বেটা তোরে একটা চড় দিতে
শিশুবেলায় বাবার আঙ্গুল ধরে ঘুরে বেড়ানোর কথা মনে হলেই মনে পড়ে আমার বৃদ্ধ দাদার কথা। দাদা বৃদ্ধ অবস্থায় আমার বাবার সাথে খুব বেশী ঘুরে বেড়াতে চাইতেন। দাদা প্রায়ই কথা বলতে শুরু করলে আর থামতেন না। বাবা মনোযোগ দিয়ে শুনতেন। কখনও কখনও একবারে মধ্য রাত
নারী তুমি বিজয়িনী
সেই পাথর যুগের জীবিকা অন্বেষণে শিকার ও সংগ্রহ থেকে শুরু করে নব্যপ্রস্তর যুগে উৎপাদনের সূচনায় নারীর অবদান অনস্বীকার্য। প্রাচীন ও মধ্যযুগে নারীর সাহিত্যচর্চা, যোদ্ধা এবং রাজ্য বা সাম্রাজ্যের শাসন পরিচালনায়ও নারীর পরিচয় পাওয়া যায়। সেই সময়ও নারী পিছিয়ে
সমাজ|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮১৬ বার দেখা
| ৬৩২ শব্দ ১টি ছবি
যখন আর্থিক স্বচ্ছলতা আসে তখন টাকা দিয়ে কি করবেন তার একটা ফর্দ তৈরী করা হয়। সেখানে ভ্রমণের একটা অংশ থাকে, গিফটের একটা অংশ থাকে, অংশ থাকে কিছু মানুষকে আনন্দ দেওয়ার। কতশত ইচ্ছের সাথে যোগ হয় টাকা দিয়ে জলসাঘরে ভালোবাসা কেনা, সুস্থতা কেনার প্রয়োজনীয়তা আর
এই পবিত্র ঈদুল আযহায় আপনি কি মহান সৃষ্টিকর্তার নামে কুরবানি দিচ্ছেন? যদি কুরবানি দেওয়ার জন্য লাখো টাকা দিয়ে একটি চতুষ্পদ প্রাণী কিনে থাকেন, তা হলে ধরে নিন; এই পশুটিই আপনার মনের ভেতরে থাকা অতি আদরের লালিত
সমাজ|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৬৩ বার দেখা
| ১৩৭ শব্দ ১টি ছবি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আওয়ামী লিগ কে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলার করার মতো ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ছাড়া আর কোন রাজনৈতিক দল গঠন হয় নি। তাই স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের রাজনীতি তে আওয়ামী লীগ কে টিকে থাকার জন্য ষড়যন্ত্র আর খুন খারাবীর
【সতর্কতাঃ এটি একটি আঠারো প্লাস লেখা। বাচ্চারা অবশ্যই এড়িয়ে যাবে।】
সুন্দরী প্রতিযোগীতার স্লোগান- “দেখিয়ে দাও অদেখা তোমায়”, আর “কাপড় খুলে ফেলো” এই দুটো কথা আদতে একই। পার্থক্য শুধু এটুকুই যে, প্রথমটিতে ভদ্র ভাষার ঢঙ্গে অভদ্র প্রস্তাব দেয়া হয়েছে, আর দ্বিতীয়টিতে ডিরেক্ট অভদ্র প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।
জয়বাংলা শ্লোগান, গলায় নৌকার ব্যাজ লাগিয়ে কেন্দ্র দখল করে ধানের শীষে সিল মারা, আমার দেশ পত্রিকার বির্তকিত ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের উপর আদালত চত্বরে হামলা, রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের উপর একই মালিকের তিনটি গাড়ির বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থী হত্যা, কোমলমতি আন্দোলনরত
আমরা যারা পাকিস্তানে জন্ম নিয়ে বাংলাদেশে বেড়ে উঠেছি তাদের স্মৃতি হতে এখনো মুছে যায়নি বাংলাদেশে সৃষ্টির প্রেক্ষাপট। মূলত পশ্চিম পাকিস্তান ভিত্তিক সেনাবাহিনীর অবৈধ ক্ষমতা দখল ও ২২ পরিবারের নিরবচ্ছিন্ন শোষণই ছিল পাকিস্তান ভাঙ্গার মূল ক্যাটালিস্ট। শেখ মুজিব তথা আওয়ামী লীগের রাজনীতিও একই প্রেক্ষাপটে ঘুরপাক
দেশ|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৭ বার দেখা
| ৪৫৭ শব্দ