‘বাস্তবতা বড় কঠিন’ আর পাঁচজনের সাথে চলতে গেলে
যে ধীরে চলে সে তাল মেলাতে পারে না; পেছনে থেকে যায়
তার ছায়া ক্রমশ গন্তব্য থেকে বহুদূর যে দ্রুত চলে সে হোঁচট খায়
তার চোখ ধূসর, একই স্বপ্ন দেখেছিল পাঁচজন।
শীতে শুকিয়ে যায় নদী; ভয় হয় পাতা ঝরা বৃক্ষ
কিছুই রেখে যাবো না। শ্লোক, শিলা, শিশ্ন- কিছুই
রেখে যাবো না পৃথিবীর জন্য। এমন কি শিকড়-ও
উপড়ে ফেলে এই চাঁদকে বলবো- তুমি গ্রহণ করো
আঁধারের পরিচ্ছদ- আমি কোনো আলো চাই না আজ,
বরং গণিকালয়ের মধ্যসত্ত্বভোগীর মতো, তারাগুলোকে
পাশে রাখো হে চন্দ্র, তারপর নিজকে বিসর্জনে ভাসাও।
রেখে যাবো না কিছুই। বিচ্ছেদ,
আপনারা হয়ত অনেকেই জানেন না আমাদের খেজুরতলার লোকজন বেশ কুকুরভক্ত। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের অঞ্চলে কুকুর সংখ্যা লক্ষনীয় এবং রাস্তার পাশে তাদের বিষ্ঠাও সমান দর্শনীয়। মানুষের আদরে এরা খেয়ে-দেয়ে বেশ হৃষ্ট-পুষ্ট, চমৎকার লম্ফ-ঝম্প দিতে পারে। দিনের বেলা আরামসে ঘুমায় আর রাতের বেলা গলা ছেড়ে ঘেউ
তোমার সাথে আমার আর দেখা হবে না
হবেনা মানে হবেইনা
তুমি ডান দিকের দরজা খুলে বাঁদিকে ঢুকবে
আকুলি বিকুলি করবে
কি কি ভুল হয়েছিল মনে করবার চেষ্টা করবে
তোমার সব মনযোগ জুড়ে থাকব আমি
আমার অবশ্য খুব একটা ক্ষতি হয়নি
তুমি অবিবেচকের মতো চলে গিয়েছিলে, এই তো
এটা আর এমন কি ক্ষতি
এয়ারগানের ফুলগুলো হত্যাপ্রবণে হাসছে
তারপর
ঘড়ি কাঁটা বিয়োচ্ছে হাড়-গোড়, স্বাস্থ্য সুন্দর
আর ছোট্ট তুলতুলে প্লাস্টিক খরগোশ দৌড়ায়
এভাবে গত কিংবা আগামী, অন্য এক সন্ধ্যা-
মানুষের রং শুকোচ্ছে প্রতিটি নীল শিঙা থেকে
অথচ তোমার সম্মুখে যতবার ঘুরছি, চেনো না!
ক্লান্তির পরে এরকম একটা কল্পিত তা ধরেছি
পৃথিবীর নিঃসঙ্গ পুরুষ, পিতা কিংবা প্রেমিক
এমন সংস্করণ
বিপুল আনন্দ নিয়ে ভেসে যায় হেমন্তের ফুল। পাতাগুলো
কাছে দাঁড়িয়ে দেখে ওইসব গমন। আর যে প্রাজ্ঞ আলো
সাথী হবে বলে কথা দিয়েছিল, তারাও পথ পাল্টে
অন্য সড়কে উড়ায় নিশান। রাত্রিচরী পাথর জেগে থাকে একা।
জেগে থাকে অগ্রহায়ণের নক্ষত্র। ঝুমকোলতার ছায়ায়
বিগত মুখ দেখে কান্নারত পাখি ভাবে-
দেখতে কেমন
এ কথা সত্য তোমাকে দেখতে পাই না
খুব কাছে দৃষ্টির বহরে ঠিকই দেখতে পাই
বুঝতে পাই- এ যেনো হেঁটে যাচ্ছো!
ওখানে দাঁড়িয়ে আছো আর পছন্দ অপছন্দ
বিরক্ত হওয়া সময়, জানি খুব কাছের কেউ না
মন ভাবনার উচ্ছলে উঠার নদী ছিলে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০০ বার দেখা
| ৬৪ শব্দ ১টি ছবি
চলো এবার সভ্যতার পাটাতন উল্টে দিই
গুড়িয়ে দিই কামুক নগর থেকে শহর
বস্তাবন্দি করে সমুদ্রে ডুবিয়ে দিই এইসব প্রহর!
চলো আবার জংলী হই আন্দামান থেকে
আমাজান, দু’উরুর সন্ধিতে রক্ত দেখে দেখে
আর কতো কাঁদবে বাপজান?
চলো ফিরে যাই দিগম্বর বেলা; অতঃপর
যতো খুশি খেলতে থাকো আদিম খেলা
ওহে কাবিলের উত্তরাধিকার!
যে জন্মছে নারীর
তেইশ
“হৌত লেখা কপালে আর মৌত লেখা পা’য়
যার যেখানে মৃত্যু আছে, পায়ে হেঁটে যায়
ধরো, এখুনি আমার মাথা ঘুরে পড়ে গিয়ে মিত্তু হল। আমি তো নিজিই পায়ে হেঁটে এয়েছিলাম তোমার বাড়ি। আসিনিকো?
এবার ধরো, প’ড়ে যেতে দেখে তুমি ছুট্টে এসে আমার মাথাটা কোলে তুলে নিলে। হাঁ