ঘুমতালিকার দ্বিতীয় বোতাম
প্রথমটি খসে পড়েছে অনেক আগেই। আমি যখন তৃতীয় বোতামটি
তালাশ করছিলাম, তখনই দুচোখ জুড়ে নেমেছিল বৃষ্টিঘুম। বেশ দীর্ঘ
হয়েছিল রাততালিকা। আর এই গ্রীষ্মাকাশে তারা উড়াবে বলে, ক’টি
পাখি আমার সাথে ধরেছিল বাজি। হারা-জেতার ভয় না করেই।
রাত মানেই ঘুম।ঘুম মানেই রাত। এই বিনম্র শর্তাবলি অস্বীকার করে
আমি
(Translated from Bengali Version Created by Me)
(Dedicated to My Friend Late Imdadul Bari Apu)
After my death,
Never ever think
I will not be anywhere:
Keep your eyes on the twilight,
In the evening sky;
Lay your ears in the music of fallen leaves,
In the screech of owl;
Have your nose
ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় একবার আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে ভারত গিয়েছিলাম। সময়টা ছিল ১৯৯৩ সাল। যেদিন বেনাপোল বর্ডার পাড় হয়ে ওপার বনগাঁ পৌঁছেছিলাম, সেদিন ছিলো পহেলা বৈশাখ ১৪০০ বঙ্গাব্দ।
সেদিনের ওই যাত্রায় আমরা ছিলাম চারজন। আমি, আমার বন্ধু ও বন্ধুর দুই
১
বসে আছি বারান্দায়, একা।
এ এমন শহর
আকাশ দেখা যায়না
অথচ খসে পরা তারার
পোড়াগন্ধ টের পাই হৃদয়ে
আমি আরো একা হয়ে যাই।
২
কারা যেন কোন পাহাড়ে থাকে
অবিন্যস্ত কথাবার্তা আর
কমিউনিকেশনের নতুন ভাষায়
তারা যেন মিথ্যাকে সত্যিতে সাজায়।
কায়দা করে চলো পাথর হই
মানুষ জীবন আর ভালো লাগছে না।
গাছে গাছে ফোটে আছে হরেক রকম ফুল
হরেক রকম ফুল
শিখা রানী খুলল ফেলে খোপায় বাধা চুল
খোপায় বাধা চুল।
খোপায় কেন চুল বাঁধলো যায় না কারণ জানা
যায় না কারণ জানা
জানলে তবু যায় না বলা বলায় আছে মানা
বলায় আছে মানা।
তবু বলি শুনো সখা শুনো
সৌন্দর্য, আমাকে স্নিগ্ধ চোখে চোখে রাখো
বাতাস শান্তিপীড়িত, বাতাস কীটবাসস্থান
আর প্রেমিক-প্রেমিকা ফোঁড় আছে অন্ধকারে
সিক্ত-অভিষিক্ত দুই পাখি
গালে ছোট ছোট সুশ্রী চাঁদের কারখানা
ওই যে ষোলো শাখার ধরিত্রীফুলগাছ
কিছু না কিছু পাপড়ি সবার মাথায়
আমি সেখানে লেখা কুড়োতে যাই
দেখি রোগা এক আহা রে ইঁদুর, তার দিন শুরু হল
আলো এসে বসেছেন
আমার প্রিয় কবিতা
আপনারও ভালো লাগতে পারে
ফটোশপে বানানো ছায়া
আলো দিয়ে বানাবার কথা ছিল ঘর, তা দখল করে নিচ্ছে
ফিকে রেখা। মানুষের মনে জমে থাকার কথা ছিল যে
বিনীত ধর্মের বয়ন, তা চলে যাচ্ছে মিথ্যের দখলে।
কিছু প্রতারক ছবিদোকান খুলে, বিক্রি করছে, মেকি
হাড়-মাংস, অনুভুতি,অহংকার, প্রেম,এবং ভূমিমাটি।
যাদের
বাংলা ব্লগের প্রাণ
নির্মোহ ভালোবাসার অনির্বাণ পুরুষ
আজাদ কাশ্মীর জামান!
প্রেরণা ও প্রেমে নিজেকে করেছেন উন্নত শিরস্ত্রাণ!
নিভু নিভু প্রোফাইল ছবিতে আছেন আবু সাঈদ আহম্মেদ,
যদিও তিনি শব্দের কারিগর…
কথা সাহিত্যের প্রখর সূর্য
কাজে নিবিষ্ট মন, মানবিক এক
আসুন ভালো কথা বলি অথবা নীরব থাকি
ব্যথা, বেদনা এসব জীবনেরই অংশ
আসুন, এবার পাথর দিয়ে পাথর ঢাকি!
সব ভুল যেমন ভুল নয়
সব ভালো যেমন ভালো নয়
সব জল যেমন জল নয়
তেমনি সব বেদনাও জাতি সাপের বাচ্চা নয়
সড়ক পথও পথ, রেলপথও পথ
তবে এক নয় রাজার মত আর প্রজার
কঠিন আর সহজ
কখন যে একাকার হয়ে বসে
মনে ভাবা মুশকিল;
নিয়ম আর অনিয়ম চমৎকার
খেলা হচ্ছে শুধু শুধু!
আমাদের উঠন জুড়ে-ফসলি
মাঠ বড় অভাগা বৈকাল
মনে আনন্দ নেই যেনো শ্মশান
তবু ধৈর্য দেখা যাক-
সময়ের চাকা কোন দিকে যায়;
এক অভাগা বৈকাল।
১১ আষাঢ় ১৪২৯, ২৫ জুন ২৩
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৮ বার দেখা
| ৩৯ শব্দ ১টি ছবি
বৃষ্টিভেজা তোমার মুখ
ভালোবেসে বুঝি বেড়েছে অসুখ
তুমি কি একটি কবিতা?
রাতের তারা হয়ে জ্বলজ্বল করো?
খরস্রোতা নদী তোমার বুকে
ভালোবাসা হয়ে জেগে থাকে।
চোখের তারায় মোমবাতির শিখা
মৃদু হাওয়ায় থরথর কাঁপে,
মনে হয় দূরের কোনো শহর
থমকে থেমে আছে।
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১১ বার দেখা
| ৩৭ শব্দ ১টি ছবি