জন্ম আমি দেখিনি;
তোমাদের জন্ম দেখে
উপলব্ধি করি; স্বাদ পাই
গন্ধ পাই আর কত কি?
তবু জন্ম, জন্ম দিন বলে কথা!
জন্ম নিয়ে কত স্বপন কত ইতিহাস
রয়ে যায় সোনালি মনে মৃত্যুর ঘরে
ভেবো না জন্মের ব্যর্থতা
অশুভ কোন চিন্তা; সবই নিখুঁত
কর্মের গুনে জন্মের অমরত্ব!
৫/৭/২৩
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০ বার দেখা
| ৩৭ শব্দ ১টি ছবি
পাকিস্থান ইনিংসঃ
স্লিপ এরিয়ায়
মেশিনগান রেখে ভয় দেখিয়ে আর কোন লাভ নেই-
ক্যাচ হবেই;
উইকেট এরিয়ায়
কামান দিয়ে স্টাম্প আগলে রেখে আর কোন লাভ নেই-
আউট হবেই।
বাংলাদেশ ইনিংসঃ
স্থল সীমানায়
জলপাই রঙের ট্যাংক রেখে আর কোন লাভ নেই-
চার হবেই;
আকাশ সীমানায়
সামরিক হেলিকপ্টারে টহল দিয়ে আর কোন লাভ নেই-
ছক্কা হবেই।
ভুলে গিয়েছো?
হয়তো ভুলে গিয়েছো খুব করে।
ভুলবে না কেন!
স্মৃতির পৃষ্ঠা থেকে আমি ছিঁড়ে গিয়েছি বহুদিন হলো।
তোমার হৃদয়ের গলিতে ভালবাসার মিছিলে
আমি এক অচেনা স্লোগানী ছিলাম যা বুঝতে অনেক ফাল্গুন চলে গেল,
তাই হয়তো ঝাপসাতেও মনে নেই আমার অস্তিত্ব।
এখন
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫০ বার দেখা
| ৯৯ শব্দ ১টি ছবি
বদলে যাওয়া মানেই বর্জ্যের শেষ তলানিটুকু নয়-
বদলে যাওয়া মানেই- পরে নেয়া নয় পশুত্বের খোলস
বদলাবার নামে যারা পান করতে চাইছে ধুমকেতুর সিগ্রেট
অথবা যারা গাইতে চাইছে দেহদক্ষিণার গান,
তাদের কাছে বদলে যাওয়া মানেই-
গায়ে জড়ানো একটি মৌসুমি হাওয়ার প্রলেপ।
বানর বদলে মানুষ হয়েছে
অথবা মানুষ বদলে হয়েছে পাথর-
এমন অনেক
পৃথিবীর শেষ মানুষটা যেদিন বলেছিল
নিশিই সব অন্ধকার শুষে
আস্ত একটা দিন পায়ের কাছে রেখে যায়
সেদিন অবিশ্বাস জেগেছিল
পরে ভেবে দেখেছি কথাগুলো মিথ্যে নয়
এরপরে কত রাত গড়িয়ে গেছে ঊষার দিকে
সেই মানুষকে আর খুঁজে দেখিনি
একটা মানুষ, আস্ত মানুষ
ছায়া হতে হতে
গলে যেতে যেতে
রয়ে গেছে মূর্তি হয়ে
যে মূর্তি প্রতি রাতেই
বৃষ্টি ভেজা আকাশ
একলা চলা বাতাস
কেউ করেনা কারও সাথে সন্ধি
আজকে আমি আমার ঘরে
যেনো খাঁচায় বন্দী।
বর্ষার ওই শ্রাবণ ধারা
টাপুর টুপুর জলে
ঝন ঝনিয়ে পায়ের নুপুর
উথালপাতাল করে।
মনের খাঁচায় মনের মানুষ বন্দী
কেউ কর না আমার মনে সন্ধি
আজ অবেলায় মুক্ত ঝড়ে
ফোটায় ফোটায় শিশির জমে
বেলার মাঝে অবেলা
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৬ বার দেখা
| ৪৮ শব্দ ১টি ছবি
ইচ্ছে করে আকাশে উড়ে যেতে,
পারি না পাখির মতো ডানা নেই বলে!
ইচ্ছে করে সব বিলিয়ে দিতে,
তা-ও পারি না কিছুই নেই বলে!
ইচ্ছে করে ভূমিহীনদের ভূমি দিতে,
পারি না নিজের ভিটেমাটি নেই বলে!
ইচ্ছে করে দুখীদের সুখ দিতে,
তা-ও পারি না কপালে সুখ নেই বলে!
তক্তাপোষের ওপর এক হাঁটু মুড়ে অন্য পা টা সামনে ছড়িয়ে বসেছিল রনি। আনমনে পায়ের বুড়ো আঙুলের নখের কোনের চামড়া খুঁটে খুঁটে ছাড়ানোর চেষ্টা করে চলেছিল, যদিও অত মোটা চামড়া একটু খোঁচা হয়ে উঠে আর ছাড়ছিল না। বেশি জোরে টানলে লাগছিল,
গল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৫ বার দেখা
| ২৮০৬ শব্দ ১টি ছবি