অভিমান যে আমারও হয়না তা নয়!
যখন দেখি অনেকগুলো প্রিয় মুখ সাথে আছেন অথচ সহব্লগারের লেখায় চোখ বুলিয়ে নেয়ার তাগিদও বোধ করেন না! আবার মন্তব্যের উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রেও কুন্ঠিত। চুপচাপ সয়ে যাই, হারিয়ে যাই নীরবে!!
একদা মন্তব্য দেয়ার প্রতিযোগিতা হত। কে আগে মন্তব্য দিতে পেরেছি! কিছু
শতাব্দীর শ্রেষ্ট সন্তান ডাঃ সৈয়দা ফিরোজা বেগম নারী জাতির আর এক গৌরব ।
চান্দিনার গোলাপ বিশ্বের দিকে দিকে ছড়িয়ে দিয়েছেন সৌরভ।
কুসংস্কারাছন্ন অনেক পথ পেরুতে হয়েছে তাকে।
চড়াই উৎরাই বহু পথ পেরিয়ে প্রতিষ্ঠিত করেন নিজেকে।
মানব কল্যানের স্বপ্ন দেখেছিলেন যিনি।
সেবার মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত করেছেন তিনি।
দুঃখি দুঃস্হদের প্রতি প্রসারিত
আমি সেই সুতো হবো, যে তোমায়
আলোকিত করে নিজে জ্বলে যাবে
” আমি সেই নৌকো হবো, যে তোমায় পাড় করে ‘নিজে ডুবে যাবে
“হবো সেই চোখ যে তোমায় দেখেই বুজে যাবো
“হবো সেই সুর যে তোমায় মাতিয়ে করুণ হবো,
“হবো সেই চাঁদ,যে হয়ে গেলে আধার
“তোমাকে
অনেকটা পথ।সময় টুকু বেঁধে দেয়া। বেঁধে যাওয়া সময়ে অনেক কাজ,বহু স্বপ্ন ঝুলে থাকে।লেপটে থাকে বেশীটা দেয়ালে,দেয়ালে।
সেঁটে থাকা কিছু উঠে আসে না।মলিন হয় শুধু!
ঘষা’মাজা হলে পুরোনো গাড়ী রঙ করার মত।বোঝা যায়।রঙ করা যায় কখনও নতুনের মত মনে এলেও,
মত কথাটা জটিল শোনায়।
আমি কারও মত হতে
কাল রাতে—ফাল্গুনের রাতের আঁধারে
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
মরিবার হল তার সাধ।
জীবনান্দের বিমুগ্ধ এ চরণগুলো আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে রেখেছে আমাকে। অদ্ভুত বায়না ধরে ধরে বারবার মনে পড়ে। আনন্দ কিংবা ব্যথার সমারোহে। এ যেন অমোঘ প্রেম, নিঃশব্দে এসে কড়া
প্রিয় শফিক,
আশা করি ভাল আছিস। অনেক দিন যাবত তোর কোন চিঠি পাই না। জানি বারবার এত করে বলার পরেও তোদের গ্রামের বাড়ি না গিয়ে চলে এসেছি বলে রাগ করেছিস তাই না?আমি ঠিক বুঝতে
প্রতি রাতে স্বপ্নের স্বপ্ন’৭১ দেখছিল লক্ষ চোখ শুধু স্বাধীন করার জন্য হয়েছিল তাঁরা রক্তগঙ্গা আর লাশের হিমালয়- মিথ্যা নয় আজও কথা কয় ইতিহাস- বেঁচ্চে থাকে -থাকবে ইতিহসা ! বাংলার লাল সবুজের প্রান্ত জুরে-আকাশে বাতাসে পথে ঘাটে; সেই দিন ছিল ২৫শে মার্চ কালরাত্রিতের গগণে কালবৈশাখি
তুই ও আমি।
তোর সাথে আমার কখন যে এত ভালোবাসা হয়েছিলো বিশ্বাস কর আমি বুঝতেই পারি নাই। আমি যা কিছু বলছি আমার আমার দ্বারা যা কিছু হইছে আমি তার জন্য অনুতপ্ত।
ছোট বেলায় যখন বিটিভি ( BTV ) তে পুরানো দিনের বাংলা ছায়াছবি দেখতে বসতাম তখন
সন্ধ্যা নামলে আমার আকাশ কেমন যেন ভাবালুতায় ডুবে থাকে। কোন রং থাকে না, স্থির মিনারের মতন কোন রা নেই। হাটা চলা নেই, পাখির ডাক আছে, ঘাসের উপর দাড়িয়ে থাকা আছে, পায়ে সুখস্পর্শ নেই। জুতোর দেয়ালে বন্দী ঘাসের দীর্ঘশ্বাস! এই সব সন্ধ্যা নামলে ছোট ছোট
ছোটবেলা দারিদ্র্যতা কি জিনিস বুঝতামনা!
ক্ষুদা ফেলেই থালাভরে পান্তাভাত লবণ মেখে বেশ পেটভরে খেতাম, খুব ভালো লাগতো।
মাঝে মাঝে পাঁচ থেকে ছয়বারও খেতাম।
এই জন্য আমাকে – আম্মা মাঝেমধ্যে রাক্ষস বলতো। ওমনি আব্বা তখন মায়ের প্রতি রেগে বলতো— তোমার বাপরে-টা খায়? আমার ছেলে যত ইচ্ছে খাবে, তোমার
আজ ২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০১৭। বিগত ২০১৬ সালের এই দিনে আমার সৃষ্টিকর্তার অনেক আদরের বান্দা , আমার মোহাম্মদে রসুলের উম্মত আমাদের জ্যৈষ্ঠ কন্যা এবং আমার গানের পাখি তার নিজের ৩৪ দিন বয়সের প্রথম পুত্র রাফসান চৌধুরী সহ আমাদের সবাইকে ছেড়ে ক্ষণিকের জন্য এসে
এসএসসি পরীক্ষায় শুধু দীর্ঘশ্বাস-
৯৬ ফেল করলাম – উহু !
কি জ্বালা যন্ত্রনা কি অপম্মান ?
৯৭ আবার শুরু করি নতুন প্রত্যায়
হা কি ভাগ্য একই বেঞ্চের সাথে শেলি;
সেই হাতঘঁড়ি সেই লাল জামা
কি আনন্দ কি মজাই না শেষ হলো পরীক্ষা ।
-তারপর মামার বিয়েতে চকিবাড়ি
জোনাইয়ের আলোকৃত সন্ধ্যার নেমে এলো-
মামী