৯ই মে, ২০১৮ বিদায় অনুষ্ঠানটি (স্নাতক) জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। দীর্ঘ সময়ের সহপাঠীদের ভালবাসা আর আদর সোহাগে সত্যিই অভিভূত হয়েছি। কত গ্রেডে উন্নীত হয়েছি সেটি আজ গুরুত্বপূর্ণ নয়, যে ভালবাসা, শ্রদ্ধা, স্নেহ ও মমতায় সিক্ত

গাছ বৃক্ষনিধন নিয়ে হইচইয়ের মধ্যে স্কুলের একটা দেওয়াল পত্রিকার কথা মনে পড়লো। ওই সংখ্যার বিশেষ বিষয়ই ছিল : ‘গাছ’। পঁচিশটা ছোট ছোট লেখা ছিল। তার থেকে দু- তিনটে পরিবেশন করছি। (১)
সুমনা ভট্টাচার্য, দশম শ্রেণী, ‘ক’ বিভাগ।
।। এমন বন্ধু আর কে আছে।। আমার ঠাম্মারমতই,

একটু ছোট্ট ভুমিকাঃ জীবনে যে কত দেশের কত শহরে ঈদ করেছি সে অনেকের কাছে বিস্ময় বলে মনে হবে। এর মধ্যে একটা মজার ঘটনা বলি। ঈদের আগের দিন জাহাজ দুবাই এসেছে, গেটের বাইরে এসে দেখি কাছেই ঈদ

আজ অনেকদিন পর চারুবাবুর মোড় পেরিয়ে পুবে যেতে যেতে উত্তরে দৃষ্টি গেল। হায় সেই পুরোনো দালানগুলো নেই। দূরে কালি মন্দির একাকী দাঁড়িয়ে আছে শুধু। রতন দাশ’এর কথা মনে পড়ে গেল। তখন স্কুলের শেষের দিক, মাথায় বেঞ্জু বাজানোর ঝোঁক চেপে বসেছে। রেলবাজার-বড়বন্দর থেকে ভারতের ম্যামোলা

আমার বাবা ৮/১০টা বাবা থেকে আলাদা। একেবারেই আলাদা। বাবার মতো জনদরদী এমন মানুষ খুজে পাওয়া কষ্ট হবে। জন্মের পর থেকেই যাকে আপন বলে জানতাম তা হলো মায়ের পরে বাবা। বাবার আদর ভালোবাসায় আজ আমি আজকের অবস্থানে

১ ২ ৩ এভাবে ৪৬ বছর
তুমি নেই
আজ ১৩ ডিসেম্বর
আজকের দিনে স্বাধীন মাতৃভূমির স্বপ্নে বিভোর হয়ে সম্মুখ লড়াইয়ে
সেই যে হারালে ফিরলে না কখনই
২৭ ডিসেম্বর এলে দুই বছর হবে, তোমার জননী তোমার পথ চেয়ে ক্লান্ত হয়ে পরপারে তুমি আসো নি।
তোমার দুটো ছবি, এসএসসির সনদ আর অমিল

স্কুল জীবন শেষ করে আজ কলেজে পা রাখলাম। যাদের সাথে দশটি বছর লেখাপড়া করলাম, তাদেরকে ছেড়ে আসতে খুবই কষ্ট হয়েছে। তবুও আসলাম। তারা কতইনা আপন ছিল আমার। কত জায়গায় ঘুরেছি তাদের সাথে। স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে কাশেম, নজরুল, আরাফাত ও জয়নাল খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল

রাজধানী শহর ঢাকাতে বসবাস করেন অথচ আজিকে সন্ধ্যার পরে নিজ নীড় হইতে বাহির হইলেন না, তাহারা ঘরকুনো তো বটেই আমি তো বলিব কাপুরুষও বটে! এমন আনাড়ী বৃষ্টির তুমুল পতনের পরে গুপ্ত প্রকৃতি যে কতটা উন্মুক্ত

আমার বালক বয়সে আমাদের বাসায় বিড়াল ছিল। জন্মের পর থেকেই আমি দেইখা আসছি এইগুলাকে। আমরা ‘বিড়াল’ বলতাম না, আমরা বলতাম ‘বিলাই’। আমার আম্মা ডাকত মিনি। বস্তুত আম্মার লাইতেই মিনি বিলাই আমাদের বাসায় থাকত আর বছর বছর তিন চাইরটা কইরা বাচ্চা দিত। তারপর বাচ্চাগুলা বড়

১৯৯৮ সাল। আজ থেকে ১৯ বছর আগের কথা। তখন আমি ডায়েরি লিখতাম। প্রতিদিনের ঘটনাগুলো প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করে রাখতাম। এখন আর ডায়েরি লেখা হয় না। দীর্ঘদিন পর ব্যক্তিগত বুকসেলফ

আমাদের সবার একটা আনন্দময় শৈশব আছে। আমারও রয়েছে। নিচের দীর্ঘ লেখাটি পড়লে, আমার এবং আমার সমবয়সীদের শৈশব কেমন ছিলো, জানা যাবে। বেশ দীর্ঘ লেখাটি। তাই পড়তে গিয়ে বিরক্ত হতে পারেন।
________________________________
” ছায়া ফেলে যায় তবুও নি:সময়
তারই মাঝখানে লহমার এই দেখা
একার সঙ্গে মুখোমুখি হল একা।” ১ সবার মাঝে

গত দীর্ঘ ৯ মাস ২ দিন আমার স্ত্রীর গর্ভের ভেতর বেড়ে উঠছিল একটি প্রাণের অস্তিত্ব। যা আমাকে বাবা হওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। আমি একটা নতুন জগতের সাথে পরিচিত হচ্ছিলাম। দিন দিন আমি আমার স্ত্রীর পরিবর্তন কাছ থেকে

দরিরাম পুরের দুখু মিয়া পারেনি দমিতে।
দুঃখিদের নিপীড়ন পারেনি সহিতে।
সামাজিক বিভেদের সংগ্রামী সৈনিক।
জা‍তীয় চেতনায় নির্ভয় নির্ভিক।
ক্ষুরধার ‍লেখনি তার শানিত অস্ত্র।
সাবলিল ভাষা তার ঐন্দ্রজালিক মন্ত্র।
কাব্যের ঝংকারে দূর্বিনীতদের করেছেন শত কষাঘাত।
শ্রাদ্ধ্ করেছেন রূপকের ছলে করেছেন পদাঘাত।
গেয়েছেন সাম্যের গান হয়ে মহিয়ান।
জাতি ধর্ম নি‍র্বিশেষে হয়ে বলিয়ান।
গানে গানে উ‍জ্জীবিত করেছেন