আজকের বসন্তের এই সোনাঝরা বিকেলে শীত শীত আবেশে একটা গান হলে মন্দ কী?
সেই অনেক অনেক দিন আগের কথা যখন পশুর নদী দিয়ে অনেক পানি বয়ে যেত বঙ্গোপসাগরে আর আমি মংলার বাসার বারান্দায় বসে ওই পশুর নদীর বয়ে যাওয়া দেখতাম তখনকার কথা। একবার অফিসের এক
কিছু গানের মধ্যে অদ্ভুত মাদকতা থাকে। শুরুতে প্রভাব না পড়লেও ধীরে ধীরে তলিয়ে যেতে হয়। ‘আমি তোমারি নাম গাই’ ঠিক সেরকমই একটা গান আমার জন্য। গত দুই সপ্তাহ ধরে এ মাদকতায় আসক্ত আমি। সকালের রোদে রিক্সায় প্রিয় মানুষের পাশে চলতে চলতে যে গুনগুন করছিলাম
youtube/Bka8zJetyiQ
লিখতে বলেছিলে গান
হয়নি লিখা আজো তাই
আকাশ ছেয়ে গেছে মেঘে
বসন্ত আসেনি, বহেনি বাতাস
ওঠেনি চাঁদ এখন বসে আছি নিশি জেগে।।
ফিরায়ে দিয়েছিলে তুমি
হয়নি দেখা সেই দিন
সেই থেকে আজো ভরে আছে মোর বীণ
হৃদয়ে আজো তুমি তো আছ জেগে।।
বাতাস ছিল মৌসুমি
মনে পরে সেই দিন
এসেছিলে তুমি, ফাগুন নিয়ে এসেছিলে
তোমার বন্ধু
চোখ ফুটেছে অনেক
দেহে ধরেছে লজ্জাপতির চঞ্চল-
কোন চোখে দেখবে বলো !
মনের আঙ্গিনায় বেগ!
আর সরিষা চোখে জল।।
কি কারণে কাজল সাজাও
সেই কাজলেতে শোক উড়াও
খুব ইচ্ছে করে জানতে
শোক চাদরে কতটুকু পুড়াও-
পোড়া নয়নে আর দেখো না
বাসি ঠোঁটে আর তুলো না-
হাসির
সঙ্গীত|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩০ বার দেখা
| ৪২ শব্দ ১টি ছবি
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
ছেলেহারা শত মায়ের অশ্রু গড়ায়ে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
আমার সোনার দেশের রক্তে রাঙানো ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি।।
জাগো নাগিনীরা জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখীরা
শিশু হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা,
দেশের সোনার ছেলে খুন করে রোখে
পুতুল ঘরে কি বাতি জ্বলাও
নিত্য করো গানের আসর-
কে শুনিলো কে বা মজাইলো
পুতুল ঘরে জ্বলে রঙিন আলো ।
চোখ জুড়ে নিত্যই দেখি অন্ধকার
মনে নিত্যই করো বাহারি অহংকার-
পতুল ঘরে ছোঁয়ে দিবে ধূসর মাটি
সংসার গানের আসর হবে চির খাটি!
খাটি মাটি বাঁশচাটি কপালে আমার
মজাইলো না মজাইলো না পুতুল ঘর
জীবনের
তুমি বরুনা হলে হবো আমি সুনীল
তুমি আকাশ হলে হবো শঙ্খচিল
তুমি নদী হলে হবো আমি জল
তুমি শ্রাবণ হলে হবো শ্রাবণ ঢল।
তুমি পাহাড় হলে আমি সবুজ
তুমি শাসন করলে হবো আমি অবুঝ
তুমি অরণ্য হও হবো পাখি
তুমি অশ্রজল হলে হয়ে যাবো আঁখি।
তুমি জীবন হলে হয়ে যাবো আমি প্রেম
তুমি
হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড এর লিখা। সেবা প্রকাশনীর অনুবাদ সাহিত্য থেকে।
খৃষ্টপূর্ব তিন হাজার বছর পূর্বে প্যাপিরাসে লিখে যাওয়া আলেকজান্দ্রিয়া তথা মিশরের রাণী ক্লিওপেট্রার গাওয়া মিশরের আদিবাসী রাজ্যহারা ফারাও বংশধর হারমাচিস এর উদ্দেশে একটি গান ।
মনে করো কোন এক
সঙ্গীত|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১১ বার দেখা
| ২৬৫ শব্দ ৩টি ছবি
ধন ধান্য পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা
তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা
ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরী সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি,
সে যে আমার জন্মভূমি, সে যে
হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড এর লিখা। সেবা প্রকাশনী’র অনুবাদ সাহিত্য থেকে।
খৃষ্টপূর্ব তিন হাজার বছর পূর্বে প্যাপিরাসে লিখে যাওয়া আলেকজান্দ্রিয়া তথা মিশরের রাণী ক্লিওপেট্রার গাওয়া মিশরের আদিবাসী রাজ্যহারা ফারাও বংশধর হারমাচিস এর উদ্দেশে একটি গান।
মনে করো কোন
সঙ্গীত|
০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৮৩ বার দেখা
| ২৫৫ শব্দ ৩টি ছবি