দরজায় টক টক শব্দ শুনে তামান্না পড়ার টেবিল থেকে উঠে দরজা খোলে।
ও তুমি ?
হ্যাঁ আমি !! কেন,আমি আসতে পারি না?
আরে, তুমি ছাড়া এই শহরে আমার আর কে আছে। তামান্না কমলা রং এর ওড়না দিয়ে চোখ মুছে কয়েক বার
অণুগল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩১ বার দেখা
| ১০৮০ শব্দ ১টি ছবি
তুমি কোথায় নামবে ?
অচেনা অজানা একটা মানুষ হঠাৎ তুমি সম্বোধন করছে ! মেজাজটা সপ্তমে চড়ে গেল আমার। যদিও তিনি একেবারে অচেনা মানুষ নন।
: গাবতলী।
সংক্ষিপ্ত উত্তর দিয়ে জানালার পর্দা সরিয়ে ভরা যমুনার রূপ দেখতে লাগলাম। উত্তরবঙ্গ
আত্মার মাগফেরাত
মামা দুইডা ট্যাকা দেন। মামা দুইডা ট্যাকা দেন। এভাবেই বারবার বলে বলে পিছু পিছু ঘুরছে ছেলেটি। তখন আমি ওভারব্রিজ সিঁড়ির এক কোণে কোণঠাসা হয়ে বসে আছি। আর কান্ডকারখানাগ দেখছি। শেষ পর্যন্ত।
লোকটি (যাকে মামা বলে সম্মোধন করলো) পাশের দোকান থেকে একটি স্পীড ড্রিংকস,
‘ভাই শুধু টাকা জমিয়ে যাচ্ছে। ব্যাংকে রাখে, ইন্সুইরেন্স করছে, ডিপিএস আরও কতকিছু।’
‘না রেখে উপায় নেই। ছেলে সন্তান হয়েছে। কিছু না রেখে পিতাকে গালি দিয়ে বলবে আমাদের কি করেছো?’
‘আমি ভাই কিছুই রাখবো না। আল্লাহ যা রাখে
“পৃথিবীতে বালিকার প্রথম প্রেমের মত সর্বগ্রাসী প্রেম আর কিছুই নাই। প্রথম যৌবনে বালিকা যাকে ভালোবাসে তাহার মত সৌভাগ্যবানও আর কেহই নাই। যদিও সে প্রেম অধিকাংশ সময় অপ্রকাশিত থেকে যায়, কিন্তু সে প্রেমের আগুন সব বালিকাকে সারাজীবন পোড়ায়।”*
আমাদের
হাউমাউ করে কান্নার শব্দ কানে এসে ভিড় করলো। ততক্ষণে কলিজা শুকিয়ে তেঁতুল পাতা হয়ে গেছে। যার চির চির শব্দ বুকের মধ্যিখানে ধুকপুক ধুকপুক ঢোলের কম্বিনেশনে আহাজারি পায়চারি করছে।
বেশকিছু দূরে কেউ একজন কথা বলছে। মুখটা মিষ্টিমুখ, মিষ্টি হাসিতে ভরা।
ভালোবেসে সখি নিভৃতে যতনে, আমার নামটি। গান বাজছে। বারবার বাজছে। ক্রমাগত বাজছে। গানটি শুনতেও বেশ ভালো লাগছে। শুধুমাত্র এই একটি গান শুনলেই বারবার প্রেমে পড়তে ইচ্ছে করে। ইচ্ছে করে প্রিয়তমার হাতে দুহাত রেখে মুখপানে চেয়ে থাকি অজস্র বছর। অজস্র বছরের
ঝরঝর করে কাঁদতে লাগলো হিমু। কান্নার শব্দে রান্নাঘর থেকে বুয়া বেরিয়ে এসে বললো – মামা, কাঁদছেন কেন? কি হয়েছে?
কিন্তু কিছুতেই হিমুর কান্না থামছে না। আবার কোন কথাও বলছে না। শুধু খাবারের দিকে একনাগাড়ে তাকিয়ে রয়েছে।
বুয়া গিয়ে অতনুকে ব্যাপারটা খুলে বললো।
টিউশনিটা ছেড়েই দিতে হলো। নইলে যে ও কথার ভীড়ের মাঝে লুকিয়ে লুকিয়ে সুর প্রতীকীর সাঁজে নিজেকে সাজিয়ে ফেলতাম। আর নিজের তৃপ্ত কিছু অশোভন ইচ্ছেগুলো মনের নেশায় মাখিয়ে ছোবল দিতেও কুণ্ঠিত বোধ করতাম না। কারণ, অল্প বয়সী মেয়েদের সম্মতি পেতে
সিগারেটের আগুনে ঠোঁটের নীলাভ উষ্ণ আবরণে ছোঁয়াচে সুপ্ত মাংসপেশিগুলো কালচে বর্ণ ধারণ করছে। যার কালি দিয়েও হতো প্রিয়তমেষু পাখির কয়েকটি ছবির স্কেচ তৈরি করা যাবে নিমিষেই। নতুবা মাথার চারপাশের সাদা চুলগুলোয় কালো কালির প্রলেপ দেওয়া যাবে হরহামেশাই। হয়তো তখন পৃথিবীর