অবশেষে ৪০০তম অণুগল্পটিও লেখা হলো। আরো ৬০০ অণুগল্প লেখা বাকী এখনো
_________________________________________
চলার নামই জীবন। জীবন সুখ-দু:খের মহাসম্মেলন। প্রত্যেকেরই যার যার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে এ ব্যাপারে। প্রাপ্তির নিরিখে এই দেখার ভিন্নতা এবং বিচিত্রতা।
জীবনের এই পর্যায়ে এসে শায়লা নিজেকে
#স্বপ্নের_ফানুস_অণুগল্প_৩৮৭
__________________________
গৃহকর্তার লালসার শিকার হতে না চাওয়ায় এবং ব্যাপারটা গৃহকর্ত্রীর বুঝে আসায়, ঈদের ক’দিন আগেই জোবেদাকে বিদায় করে দেন মহিলা। জোবেদা মনে মনে অসহনীয় চাঁপা ব্যথা নিয়ে নিরন্তর কষ্ট পায় আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের পানে চেয়ে থেকে সামান্য কিছু স্বপ্নের জাল বুনতে থাকে।
যে
১।
দেশের ভিটেমাটি টুকুও বিক্রী করে ছেলে বাবাকে নিয়ে এলো নিজের বাসায় রাখবে বলে। এরপর এক আরেক পৃথিবীর বাসিন্দা হয়ে বাবা দেখেন দিনদিন প্রতিদিন, অতি কাছের মানুষটির মুখোশের আড়ালের আরেক চেহারা। জীবনকে অনুভব করেন প্রহসনের এক মূর্ত
সুপ্তবাসনা_অণুগল্প
লাঞ্চের আর আধা ঘন্টা বাকি।
রফিক সাহেব ওজু করে এসেছেন। নিজের সীটে বসা। এই অবস্থায় মোবাইলে ফোন এলো।
ছেলের ফোন!
মুহুর্তেই অন্যরকম এক ভালো লাগা মনের আঙ্গিনায় এসে ভীড় করে। সবসময়ই এরকম হয়। দুই মেয়ে আর এই একমাত্র ছেলেটিকে নিয়েই রফিক সাহেবের জগত। বড় মেয়ের বিয়ে হয়ে
অবয়ব (পর্ব-৩)
সময় ঘনিয়ে আসছে, শুক্রবার দ্যাখা করতে যাবো সুর্পনাদের বাসায়, তাদের বাসার ঐ করিম সাহেব কে জানতেই হবে, সুর্পনা এমন কাজ করতেই পারে না, এমন হতেই পারে না। সুর্পনা ক্যানো আমার সাথে এমন ব্যবহার করবে? হঠাৎ করে হারিয়ে গিয়েছিলো সুর্পনা, কংক্রিটে ঢাকা শহরে এসে
অবয়ব (পর্ব-২)
তানিম ভাবতেই পারছে না সে এতোদিন কাকে দেখে এসেছে, ভাবতে ভাবতে মাথাটা আউলা ঝাউলা করে দিচ্ছে, কে এই করিম সাহেব যে সুর্পণার বাড়িতে আছে? আমি কাকে দেখলাম তাহলে, এতো বছরের সম্পর্ক, এতোটা কাছাকাছি থেকেছি দুজন, এখনো গায়ের ঘ্রাণ অনুভব করতে পারি আর তাকে
দুই লাইনের ভালোবাসার গল্পঃ
[০১]
ঝগড়ার সময় স্ত্রী রেগে গিয়ে স্বামীকে বলল- “তোমার যা কিছু আছে, তা নিয়ে আমার রুম থেকে চলে যাও! আজ থেকে দু’জনের রুম আলাদা।” অতঃপর স্বামীটি স্ত্রীকে কোলে নিয়ে রুম থেকে বের হয়ে গেল।
[০২]
স্ত্রীঃ তুমি কানা নাকি! বাজার থেকে কি ছাইপাস পটল
আমার খুব প্রিয় একটি গল্প আবারো শেয়ার করছি:
_______________________________
‘আমাকে
তুমি দেখিয়েছিলে একদিন;
মস্ত বড় ময়দান — দেবদারু পামের নিবিড় মাথা — মাইলের পর মাইল;
দুপুরবেলার জনবিরল গভীর বাতাস
দূর শূন্যে চিলের পাটকিলে ডানার ভিতর অস্পষ্ট হয়ে হারিয়ে যায়;
জোয়ারের মতো ফিরে আসে আবার;
জানালায় জানালায় অনেক ক্ষণ ধরে কথা বলে:
পৃথিবীকে মায়াবী
আজ অফিস থেকে বের হতে শাহিনের অনেক দেরি হয়ে গেছে। সারাদিন তার উপর ধকল গেছে। তাছাড়া বাসার বাজার সদাই করতেও অনেক সময় ব্যয় হয়ে গেল। রাত আনুমানিক দশটা বাজে। মতিঝিল শাপলা চত্বরের পাশে রিক্সার জন্য দাঁড়িয়ে
কখনো যদি টেলিফিল্ম বানাই, এই গল্পটিকে বানাবো। আমার উপন্যাস (অসমাপ্ত) ‘আগন্তুক’ এর একটি পর্ব ‘ঘ্রাণ’।
আবার শেয়ার করছি:
________________________________
কিছুক্ষণ আগে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। সাগরপারের যে হোটেলটিতে রাহেলা উঠেছে, কক্সবাজার এলে সে এখানেই ওঠে বরাবর। কেন যে উঠে সেটা কখনো
এক_চিলতে_আকাশ
একটা প্রচন্ড মন খারাপ করা অনুভূতিতে আচ্ছন্ন হয়ে নীলা বারান্দায় চলে এলো। বাইরের আকাশ আর নীল মহাশূন্য ওর মনের অসীম শুন্যতাকেই যেন তুলে ধরছে। বাসার সবার থেকে এই প্রকৃতিই ওর অনেক আপন। মনের গুমোট ভাবটা একটু একটু করে কেটে যাচ্ছে। একসময় কলেজের শিক্ষকতাকে পেশা
এই সবুজ!
আমি পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি ঋতু দাঁড়িয়ে আছে। একটু অবাক হলাম! এ মুহূর্তে ঋতুর এখানে আসার কথা না। কিন্তু কেন আসলো? আমিতো একা থাকতে চেয়েছিলাম। আমিতো তার কাছ থেকে দূরে চলে আসছি। আমি বললাম, কি?
ঋতু
তিন লাইনের কয়েকটি অণুগল্প
__________________________
★
আমি আর তুমি এক হলাম।
সে এলো।
অনেকগুলি বছর পার করে যাবার বেলায় আমাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে গেলো।
#তিনলাইনের_অণুগল্প_আমি_তুমি_সে
★
সে সম্পুর্ণ নগ্ন হয়ে এলো আমার সামনে।
আমি তাকে প্রেমের চাদর পরিয়ে দিলাম।
ভালবাসা পুড়ে পুড়ে প্রেম হতে শরীর লাগে না কারোর।।
#তিনলাইনের_অণুগল্প_অভিসার
★
বাঁশঝাড়ের আড়াল থেকে যখন হেসে উঠল চাঁদ