‘এতোদিনে বুঝিলেন মহাশয়
মাসে মাসে বেতন কেন হয়,
চাকুরির মধ্য আছেন বলে
এ ছাড়া অন্য কিছু নয়।’
– অনেক আগে দেখা একটা নাটকের শেষে এই গানটি ছিল। একদিন একজন অফিসের বসের মনে হল, ‘তিনি বেতন কেন পান? কি এমন কাজ করেন তিনি যে তাকে
১
একদিন ঘুম ভেংগে চেয়ে দেখি মা নেই বিছানায়, আমি বড্ড আদুরে বাবুটা তার, অনেক মন খারাপ হল আমার।
খুঁজতে বের হলাম একা একা, পৃথিবীর এমন কোনো জায়গা বাকি রাখলাম না মাকে খুঁজে খুঁজে, শেষে এক বিশাল বরফ ঢাকা প্রান্তরে এসে
অণুগল্প|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৭৭ বার দেখা
| ৩৪৯ শব্দ ১টি ছবি
যখন মেঘ সরে যায়, উত্থিত শিশ্নের মত ধীরে ধীরে চাঁদেরকণারা ঘিরে ফেলে সমগ্র দৃশ্যপট।
ফুল গাছের আড়াল থেকে সে হেঁটে আসে চাঁদ হয়ে, ওর শরীরে আলপনা এঁকে চলে কামনা শিশুর দল!
আজ যে তার আসার কথা, যুবতী হৃদয়ে বিষম ব্যথা, ভালবাসা ছুঁয়ে যায়
[একজন গল্পকার একই গল্পকে ভিন্ন ভিন্ন আংগিকে লিখতে পারেন। আর লেখকের লেখায় পাঠক সেইভাবে ‘রিয়্যাক্ট’ করবেন। লেখক তার লেখার দ্বারা পাঠক মনকে ইতিবাচক এবং নেতিবাচক-উভয় দিকেই তাড়িত করতে পারেন।
আমি একটি অণুগল্পকে তিনভাবে লিখে দেখিয়েছি। একই ‘থিম’ কিন্তু গল্পত্রয় এর
গতরাতে একটা ছবি আঁকা শুরু করেছিলাম।
নির্দিষ্ট কিছু নয়। কিছু একটা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চেয়েছিলাম। তাই আমার কাজের ক্ষেত্রটাকে বেছে নিলাম সময় কাটানোর জন্য। রঙ আর তুলির সমন্বয়ে আমার হৃদয়ে অনেক আগে থেকে প্রচ্ছন্ন একটি মুখচ্ছবিকে ফুটিয়ে তুলতে চাইলাম। একটু একটু
অনিমেষকে প্রায় প্রতিমাসেই একবার সাড়ে তিনশ কিলোমিটার দূরে যেতে হয়। সুপর্নার কাছে ব্যাপারটা অজানা। কাল যখন সুপর্নার সাথে ফেসবুকে চ্যাট করছিলো তখন সে নিজের মধ্যে ছিলো না। অনিমেষ এর টেক্সট দেখে সুপর্নাও বুঝতে পারে না।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই ক্লায়েন্ট এর
একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ভিন্ন ডিপার্টমেন্টে অনেক ছেলেমেয়ের সাথে দুটো ছেলে মেয়ে পড়তো। একজন জগৎ সংসার ভোলার জন্য রাতদিন নেশায় ডুবে থাকতো। অন্যজন সংসার করবে বলে সবার অমতে বিয়ে করে অকূলে পড়লো।
এরা একদিন সেন্ট্রাল লাইব্রেরীর সিড়িতে এক আড্ডায় বন্ধুদের ভীড়ে
‘রিমোট কন্ট্রোল আনতে বলেছিলাম, আনোনি এ্যাকুরিয়ামের মাছের খাবার, তাও?’
চাকুরি জীবনে বছর দুই আগেও উইকেন্ডে সে বাসায় এলে, বউয়ের এই অনুযোগগুলিকে রোমান্স পূর্ববর্তী অনুঘটক হিসেবে অনুভব করতো শিহাব। হয়তো বউ সাপ্তাহিক এই বিশেষ দিনটিতে, দুই মেয়ের তীক্ষ্ণ চাহনির সামনে নিজেকে আড়াল
সিমুলেশন ল্যাবে বসে আছি। টিচার তখনো আসেনি। সবাই যার যার ইনস্ট্রুমেন্টস নিয়ে ব্যস্ত। ল্যাব এসিস্টেন্ট এসে পাওয়ার পয়েন্টে ডাটা টেবিল, ডায়াগ্রাম ওপেন করে দিয়ে গেছে। সবাই ব্যাগ থেকে ল্যাব রিপোর্ট বের করে একেক করে টেবিলের
একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য স্নাতকোত্তর করে বাবা-মার সাথে ছিলাম। দেশের অন্যতম এক সমৃদ্ধ বিভাগীয় শহরে। পরিপূর্ণ জীবন আমলা বাবার নিয়ন্ত্রণে বেশ আনন্দময়। ইচ্ছেঘুড়ির নাটাই বাবার হাতে থাকলেও যথেচ্ছা উড়াবার স্বাধীনতা ছিল আমার। উড়াচ্ছিলাম। বাউরি বাতাসে
আমার ইশ্বর আমাকে বিবর্ণ করে পাঠিয়েছেন। পরবর্তীতে নিজেও নিজের রঙ হারালাম নিজের প্রতি সুতীব্র অভিমানে। থাক, সে কথা আলোচনার প্রয়োজন দেখি না কোনো।
এজন্যই রঙ এর প্রতি তীব্র আকর্ষণ আমার! বর্ণীল হতে চায় মন। তার উপর আমি কালার-ব্লাইন্ড। দেখুন তো
ইশ্বরের
শিহাব আর কণা। পারিবারিকভাবে বিবাহিত জীবনের ঊনিশ বছর পার করেছে গেলো মাসে। নিরবচ্ছিন্ন ‘না সুখ-না দুঃখ’ টাইপের বৈবাহিক জীবনে অভ্যস্ত। ভালোই চলছিলো।
দু’জনে যার যার স্বচ্ছল বাবা’র সাথে থাকাকালীন জীবনে কষ্ট তেমন অনুভব করে নাই। এভাবে চলতে চলতে একদিন নিজেদের সেই