কখনো সখনো মনে হয় জীবন থেকে পালিয়ে যাই।
পরের যে প্রশ্নটি আসে, কোথায় !!
অনেক কথা না বলা রয়ে যায়।
আজ মনে হয় আমারই না বলা কথার কিছু শব্দ খুঁজে পেলাম;
কেন জানিনা একটা ছায়া হয়ে হৃদয়ের কন্দরে
আমারই প্রিয় কবির
সেলিম আল দীন (১৮ই আগস্ট ১৯৪৯—১৪ই জানুয়ারি, ২০০৮)।
তৃতীয় মৃত্যু বার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
একজন প্রখ্যাত নাট্যকার। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি নাটকের আঙ্গিক ও ভাষা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছেন। ব্যঙ্গ-বিদ্রূপাত্মক বা স্যাটায়ার-ধর্মী নাটকে
যুবক রবি অন্য রবি ছিন্নপত্রে ১ম এবং ২য় পর্বের পর
যুবক রবি শান্তি পেয়েছিলেন। বারবার তাই বলেছেন উদার- উন্মুক্ত প্রকৃতির কথা, নদী ও মেঘের কথা, সন্ধ্যাবেলার বাতাস ও স্তব্ধতার কথা। নির্জন- নিঃসঙ্গ মানুষের সঙ্গে
যুবক রবি অন্য রবি ছিন্নপত্রে ১ম পর্বের পর ১৮৯১-এর জানুয়ারি মাসে যুবক রবি একদিন তাকিয়েছিলেন নদীর জলের ব্যস্তসমস্ত গোটাকতক পাতিহাঁসের দিকে
“তারা ভারি কলরব করছে এবং ক্রমাগতই উৎসাহ সহকারে জলের মধ্যে মাথা ডুবোচ্ছে এবং
ছিন্নপত্রে কীভাবে এমন পরিণত ও আধুনিকমনস্ক রবীন্দ্রনাথকে আমরা পাই তার নেপথ্য কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে আমরা তাঁর অসাধারণ বুদ্ধিবৃত্তি, পাঠাভ্যাস ও প্রকৃতি প্রেমের কথা জেনে ছিলাম। তবে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে কারণটি
১৯৫০ সাল।
তখন ঢাকার ১৫০ নাম্বার পুরোনো মোঘলটুলি ছিল শহীদ সোহরাওয়ার্দী গ্রুপের কেন্দ্র বিন্দু। সেখানে সবার মধ্যে সততায়, সত্যবাদিতায়, স্বকীয়তায় তাজউদ্দিন ছিলেন সবার শ্রদ্ধাভাজন, আস্থাভাজন। চিন্তায়, কর্মে এবং দৃঢ়তায় তাজউদ্দিন সব সময়ই ছিলেন, কোনো স্বার্থ