আঠাশ (ক)
বাবার ঘরে ঢুকতেই হাতে একখানা থিন বিস্কুট আর ঠোঁটে আঙুল দিয়ে চুপ থাকার ইশারা। চাঁদ দেখল, তর্জনীর সমান্তরালে বাবার দু’গালে জলের দুটো সোঁতা। মা গাইছে “যে জানে না পথ কাঁদাও তারে”। কোন পথ? ফস ক’রে মনে পড়ে, গত বছর রেশনবাড়ির রথের মেলাতে সে
ছবিটি আমারই, ক্লাস নাইনে ওঠার পর তোলা হয়েছিলো। নবম শ্রেণীতে উঠলেই বোর্ডে নাম রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, তখন পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগে। খুব তড়িঘড়ি করে ছবিটি তুলতে হয়েছিলো। মার মা আমাদের ছবি তোলাতে ডি আই টি মার্কেটের প্রিন্স
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭০ বার দেখা
| ৩৩০ শব্দ ১টি ছবি
১৫টি উদ্ধৃতি। পালন ও অভ্যাস তৈরি করার মাধ্যমে যেভাবে বদলে যাওয়া জীবনের নতুন করে পরিবর্তন আনা সম্ভব।
১ “জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাফল্যটি আপনি কী অর্জন করেছেন তা নয়, তবে আপনি এই প্রক্রিয়ায় কে হয়ে উঠছেন।” আপনার চরিত্রই আপনাকে সংজ্ঞায়িত করে, আপনার কৃতিত্ব নয়। নিজের সেরা
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৪ বার দেখা
| ৬৩৭ শব্দ
আজ ২৪ রমযান। আগামী সপ্তাহে আজকের দিনে হয়তো ঈদ পালন করব। দুর্বার গতিতে রোযা চলে গেল ভালো করে ধরতে পারলাম না। জানি না এবারের রোযায় আল্লাহর আদেশ কতটুকু পালিত হয়েছে। জানি না আন্তরিক মনে আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে পেরেছি কিনা, আল্লাহ ভালো জানেন।
কতো বৈশাখ আসে কতো বৈশাখ যে যায়,
পহেলা বৈশাখে ধনীরা ভালো খাবার খায়।
জানেন, পহেলা বৈশাখে গরিবরা কী খায়?
বারোমাস যা খায়, তা-ই খেয়ে বৈশাখ কাটায়!
যাদের আছে প্রচুর তারা খায় পান্তা-ইলিশ,
মোদের মতো গরিবেরা খায় পান্তা-কাঁচামরিচ।
অনেকেই খায় কোরমা পোলাও মাছ মাংস,
এই দুর্মূল্যের বাজারে গরিবরা
শিশু কালটাই ছিলো ভালো
থাকতাম মায়ের কোলে,
ছিলো না কোনও ভাবনা চিন্তা
থাকতাম হেসে খেলে।
যখন একটু হাঁটতে শিখলাম
হাঁটি হাঁটি পায়ে,
দুষ্টুমি-টা বেজায় বাড়লো
সারা পাড়া গাঁয়ে।
আরেকটু যখন বড় হলাম
তরতাজা এক কিশোর,
তখন কী-আর থাকতাম বাড়ি
মাঠেই হতো ভোর।
কিশোর থেকে যুবক যখন
যৌবন দেখা দিলো,
যৌবনের আগুনে জ্বলে পুড়ে
সব হলো
এপ্রিল এলেই মনে হয় জন্ম নেবার এখনই সময়
এক নারীর প্রসব সুখে লু্কনো অসুখ
লিকলিকে হাতে স্পষ্ট শিশুর উল্লাস
মনে পড়ে যায়, এপ্রিল আমার জন্মমাস।
কবে যেন মা বলেছিল, যুদ্ধের দিনে জন্ম বলেই
অমনিতর খাপছাড়া তলোয়ার আমি
চশমাটা হাতে নিলে কেবলি দু’টো গোল্লা দেখি, ফ্রেম আঁটা
অথচ নাকি দেহধারনকালে আমার চোখ
অনেক কাল আগলে রেখেছি তিন কন্যার স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি লাইফে জেতা রাশি রাশি ট্রফি মেডেল সার্টিফিকেট। তিন কন্যারই একাডেমিক শিক্ষা জীবন আপাতত শেষ, এবার তাদের যত অর্জন সবই প্রত্যেকের নামে নামে র্যাপ আপ করা শুরু করেছি। বাড়ির বিভিন্ন স্পটে সাজানো
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৫ বার দেখা
| ১০৫৫ শব্দ ১টি ছবি
তুমি অনেক কিছুই ব্যাখ্যা করতে পারো।
‘জল’কে কেউ কেউ কেন ‘পানি’ বলে,
‘গোরস্থান’ কে ‘কবরস্থান’- কিংবা ‘খোদা হাফেজ’কে ‘আল্লাহ হাফেজ’। কেন কেউ
কেউ মাঝে মাঝে ‘তস্কর’ কে ‘লস্কর’ বানিয়ে বাজারে সেরে নিতে পারে মামুলি
বেচাকেনা। ‘বাতাসা’ খেতে গিয়ে যারা ‘বাতাস’ খেয়ে তৃপ্ত হয়ে নগরে ফিরেছিল
আমি তাদের গন্তব্য
একটা সম্পর্ক সুন্দর ভাবে চিরকাল অটুট রাখার উপায় কি হতে পারে?
১ প্রতারণা ২ অভিনয় ৩ টাকা ৪ অত্যাচার ৫ বিশ্বাসঘাতকতা ৬ নির্দিষ্ট সময় শেষে পৃথককতা ৭ আর কি হতে পারে
যা খুঁজে বেড়াচ্ছেন
১ বিশ্বাস ২ বন্ধুত্ব ৩ ভালোবাসা ৪ সম্মান করা ৫ আস্থা রাখা
যা
ছোটবেলা থেকেই কুকুর, বিড়াল, গরু-ছাগল ভালোবেসে আসছি। এই ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত নয়, ঘরের জায়-জিনিস নষ্ট করে ফেলা ইঁদুরও। সময় সময় দুপুরে আর রাতে ভাত খেতে বসলে নিজে খাবার মুখে দেয়ার আগে ঘরের ইঁদুরের জন্য একমুঠো ভাত এক কোণে রেখে দিই।
শব্দ শুধু শব্দ নয় শব্দ কখনো কখনো জীবনকে বদলে দেয়। শব্দ থেকে বিন্যাসের মাধ্যমে কথার যে উপলব্ধি তা মানুষের মাঝে যখন চরম বার্তা পৌঁছে দেয় তখনই সেই শব্দ শব্দের গঠন ও তার প্রসারিত বার্তা দ্বারা মানুষ তার অন্ধকার পথকে আলোকিত করতে পারে।
তাই সেই শব্দ
ভালোবাসাটাই ভালো না থাকার সব চেয়ে বড় কারণ। সুতরাং, আমরা কখনোই ভালো থাকতে পারবো না। কারণ, আমরা মায়া ছাড়তে পারবো না। আর মায়ার সাথে হৃদয় জড়িত, হৃদয় ছাড়া মানুষ বাঁচে না। অতএব, পৃথিবীতে আসার পরই আমাদের প্রথম শিক্ষা হওয়া উচিত