আজ অকাল বর্ষণ। বৃষ্টির এসে ভিজিয়ে দিলো আমায়। সেই ছোট্ট বেলা থেকেই বৃষ্টিতে ভিজতে ভালোবাসি আমি। আজকাল রোজ একটু একটু করে বদলে যাচ্ছি। হয়তো ইচ্ছে করেই, চিলতে চিলতে বদলাচ্ছি। এখন একটা একটা করে দিন আঁচলে গুটিয়ে রাখি। এক এক পা
জীবন|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩৪ বার দেখা
| ২৭৫ শব্দ ১টি ছবি
সন্ধ্যে ঝুপ করে নামতে না নামতেই তার গায়ে লাফিয়ে পড়ছে রাতের জাগুয়ার। তুড়ুক লাফানো কাঠবিড়ালী দু চর্কি পাক দিয়েই টুক করে চার দেওয়ালের কাঠামোর ভেতরে ঢুকে আয়েস করে জীবন মানে জী বাংলা দেখছে পঁচাত্তর হাজারী ডিভানে কাত হয়ে। আর রাস্তাটা
জীবন|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০২ বার দেখা
| ১৯৮ শব্দ ১টি ছবি
সমাজ সচেতনতা।
নভেম্বর ৭, ২০১৯ সকাল ৭ টা ৪০ মিনিট
দীর্ঘদিন হাসপাতালের কারাগারে থাকার পর ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে।
পারিবারিক জীবন হলো সবচেয়ে সুশৃংখল, এখানে যতই ভুল করেন যত অপরাধ করেন সাত খুন মাফ, পারিবারিক বন্ধন হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বন্ধন যেখানে স্নেহ-মমতা মায়া ভালোবাসার উৎপত্তিস্থল।
আপনি যতটাই
একটু একটু করে শিকারী বিড়ালের থাবায় ভর করে শীত এগিয়ে আসছে। পাতারা মুষড়ে হলুদ হবে এবার। সবুজ থাকতে থাকতেই চলে যাওয়া হয়তো ভালো। বিবর্ণ ঝরে যাওয়া পাতার বুকের ওপরে শুধু শীতার্ত পায়ের আনাগোনা।
“Let me die a youngman’s death
not a clean
জীবন|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯১ বার দেখা
| ৩৭৯ শব্দ ১টি ছবি
আজ কাজ করছিলাম বন্ডাই জাংশনে।
এক ভদ্রলোক নানাভাবে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছিলেন। কাজ শেষে ম্যাকডোনাল্ডসে খেতে বসলাম। ভদ্রলোককে দেখলাম পিছু পিছু এসে সামনে বসলেন। এবার ভদ্রলোকের দিকে ভালো করে তাকালাম। লম্বা চওড়া ভদ্রলোক। দাড়ি টাড়ি সহ ভদ্রলোক বেশ দেখার মতো। কিন্তু তার জ্যাকেটের কোনাটা
: বুঝলি নগেন, মায়া সব মায়া। দারা পুত্র পরিবার, তুমি কার? কে তোমার?
: গুরুজী, মায়ার ছোট বোন ছায়াকে ছাড়া বাচপো নানে।
: ছায়ার কথা কচ্ছিস! সে যে আরো বড় মায়া রে কঠিন মায়া
: গুরুজী ছায়া ছাড়া বাঁচি থাকি কি হপে! আমি মরি যাপো।
: ধুর!
কারণে অকারণে অনেকেই মিথ্যা কথা বলে থাকেন। কেউ অনেক বেশি পরিমাণে বলে থাকে কেউ প্রয়োজনে খুব কম বলে থাকেন। মিথ্যা কথা বলাকে ধর্মীয়ভাবে আমরা পাপ বলে থাকি। কিন্তু এই মিথ্যা বলারও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করেছেন বিজ্ঞানীরা।
মিথ্যা বলা বৈজ্ঞানিক কারণ :
গবেষকরা জানিয়েছেন, মিথ্যা কথা বলার বৈজ্ঞানিক
ভালো থাকা না থাকা ১
গ্রীষ্ম আসে-গ্রীষ্ম যায়, শীত আসে-শীত যায়। স্লো মোশন থেকে প্রকৃতির আসা যাওয়ার নিরবিচ্ছিন্ন গল্পকে যদি হঠাৎ ফাস্ট মোডে চালিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে হুশহুশ করে পেরিয়ে যাবে কত রঙ, কখনো উজ্জ্বল কখনো বিবর্ণ। ইতিহাস বড় স্বার্থপর। নিজের
জীবন|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৮ বার দেখা
| ১০০ শব্দ ১টি ছবি
গল্পটি শুরু থেকে শুরু করা যায়, শেষ থেকেও শুরু করা যায়। কল্পনার ওপর একচ্ছত্র আধিপত্য বা পক্ষপাতিত্ব থাকলেও সত্য ঘটনার ক্ষেত্রে লেখক মাত্রই নিরপেক্ষ। তাই গল্পটি মাঝ হতে অর্থাৎ জ্যামিতির ভাষায় যাকে বলে মধ্যবিন্দু হতে শুরু করছি।
মদনানন্দ মদাশ্বর একজন তন্ত্রসিদ্ধ পুরুষ। সুবিধা হয় বলে
কমলা লেবুর যতো গুন
চোখ ধাঁধানো রং, টক-মিষ্টি স্বাদ আর সুঘ্রাণের জন্য কমলা সবার কাছেই প্রিয় একটি ফল। গোলাকার এই ফলটি দেখতে যতটা সুন্দর, এর উপকারিতাও কিন্তু ততটাই। নিয়মিত কমলা খেতে পারলে অনেকরকম অসুখ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
কমলায় প্রচুর ভিটামিন সি,
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩৬ বার দেখা
| ৩২৫ শব্দ ১টি ছবি
খুরশীদা আর মিজান রিকশা দিয়ে যাচ্ছে। সাথে তাদের প্রথম সন্তান। মিজান বাম হাতে খুরশীদার ডান হাত ধরে রেখেছে। ঢাকা শহরের জামে হোঁচট খেতে খেতে এগুচ্ছে রিকশা।
: আপনে বাবুরে একটা দোলনা কিন্যা দিবাইন?
: কিন্যা দিবাম, বুঝছুইন।
: বাবুরে একদিন চিড়িয়াখানায় লয়া যাইবাইন?
: হ, যাইবাইম, তুমারেও
স্বপ্নে সেদিন ভোরবেলা
মা এলেন অনেক
দিনের পরে।
আগের মতোই টলটলে
মুখে মায়াবী সরল
চাহনি, আগলে আছে
অস্তিত্ব আমার।
বাবা যেন আশেপাশেই
আছেন, টের পেলাম তার
থাকাটা। আমি ছিলাম
ব্যস্তসমস্ত অকাজের
কোনো কাজে।
আমায় ডেকে ডেকে
ক্লান্ত হয়ে অবশেষে
মা চলে গেলেন।
কোথায় গেলেন?
অবাক হয়ে দেখলাম,
দূরত্বের বেড়াজাল পার
হয়েও তাকে দেখতে পাচ্ছি
অবিকল আমি।
অভিমানে ডুকরে বলি,
“আমাকে না
বিজ্ঞজন কহিলেন পার’তো গূঢ়গম্ভীর বিষয়ে একখানা মোটাসোটা গ্রন্থ রচনা কর। এলেবেলে যাহা লিখিবার হুমায়ুন আহমেদ দুই হাতে লিখিয়া গিয়াছেন। তোমার না লিখিলেও চলিবে।
বলিলাম, “স্পনসর পাইলে সাড়ে চারিশত পাতার একখানা গূঢ়গম্ভীর গ্রন্থ লিখিয়া দিতে পারি। এই গ্রন্থ বিক্রয় করিয়া স্পনসরের অর্থ মুনাফা সমেত ফিরত আসিবে-