লম্বা বেঞ্চে বসে আছে ফয়সাল। নিজের সংগে কথা বলছে। খারাপ লাগছে না। মনে মনে চলছে নিবিড় কথোপকথন।
: তারপর?
: মেসের দুই মাসের ভাড়া বাকী। এক লাখ টাকা থেকে ভাড়া দিব। তিনমাসের ভাড়া অগ্রীম দিব। মাসে মাসে ভাড়ার চিন্তা ভাল লাগেনা। দিন যে কিভাবে যায়!
শীতে পানির ঘাটতি হলে
শীতে এমনিতেই পানি খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। শরীর থেকে ঘাম হয়ে পানি বের হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা কমে যাওয়ার কারণে পানির চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম থাকে। তবে শরীর কিন্তু গরমে কাজ করতে যতটা পানি
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৮২ বার দেখা
| ২১৬ শব্দ ১টি ছবি
: ইন দ্য ইয়ার অফ ১৯৪২, আমাদের এই মিরপুরের শ্যাওড়া পাড়ার ঘটনা। অণুগল্পকার মোখলেস খন্দকার গভীর রাতে অণুগল্প লিখছিলেন।
: শফিক চাচা, তারপরে কি হলো?
: তিনি গল্প লিখে শেষ করার আগেই স্ট্রোকে মারা যান। তার সাথে অসমাপ্ত গল্পটারও অপমৃত্যু ঘটে।
: গল্পও মারা যায়!
: মারা
দলই বাগানে গিয়েছিলাম
পরিত্যক্ত ছেলেবেলার খোঁজে
পেয়েছি, অত্যন্ত ভারী বিধায় উঠাতে পারিনি
ওজনদার ছেলেবেলা ওখানে পড়ে আছে
আমাকে তার কোন প্রয়োজন নাই
তখনকার কালে সাঁতার বিশেষজ্ঞ
হিসাবে খ্যাতিমান ছিলাম
ব্রজেন দাসের পরে সমীহে
উচ্চারিত হতো নাম
আমার গুরু কোর্ট মসজিদের পুকুর
এখন অস্তিত্ব নাই, গুরুর অভিশাপে
আজ নামহীন গোত্রহীন
আস্তুম উল্লার কাছে
শেফা ফার্মেসী। প্রতিদিন সন্ধ্যায় আড্ডা জমে। এলাকার বিভিন্ন বয়সী কয়েকজন নিয়মিত আড্ডা মারতে আসেন। ফার্মেসীর মালিক মজনুও যোগ দেয়। ফার্মেসী সামলায় রনি। রনির বয়স কম। ভীষণ করিতকর্মা। প্রাণবন্ত রসিক।
আড্ডার সদস্যরা ছোটখাটো স্বাস্থ্য সমস্যায় রনির শরণাপন্ন হন। রনির দেয়া ওষুধ খান। এক সকালে বিধ্বস্ত
মাঝেমধ্যে টিকটিকি টা বেরোয় শতছেঁড়া বিচিত্র জলের নক্সাকাটা দেওয়ালে টাঙানো সেই ননীচুরির ( এত জিনিস থাকতে কৃষ্ণ যে কেন ননী চুরি করে খেত কে জানে! ননী বেশি খেলে পেটখারাপ হয় জানি। ) ছবির ক্যালেন্ডারের পেছন থেকে। ওপর নীচে আড়াইবার ঘাড়কে
জীবন|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৫৫ বার দেখা
| ১৯১ শব্দ ১টি ছবি
অনুকথন :
পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো মানুষকে সন্তুষ্ট রাখা। সন্তুষ্ট করা যায় সাময়িকভাবে, তবে পুরোপুরি সন্তুষ্ট রাখা যায় না। আমরা প্রিয়জনদেরকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য কত প্রচেষ্টাই না করে থাকি ফলাফল কিন্তু সেই শূন্যই
খুব কাছের বলতে কি আসলেই কেউ আছে
জীবন|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৭০ বার দেখা
| ১৫৬ শব্দ ১টি ছবি
রাতের খোলস থেকে কিভাবে বের হয় একটা সতেজ ভোর! জানালা দিয়ে ঝিরিঝিরি বাতাস। ফজরের আজানে মোয়াজ্জিনের কণ্ঠে এত সুর কোথা থেকে আসে! ডাক্তার কড়া ডোজের ঘুমের ওষুধ দিয়েছেন। খেলে কিছুটা সময়ের জন্য ঘুম আসে, তারপর কেমন এক অস্বস্তি আকড়ে ধরে। না ঘুম, না
ছেলেবেলায় রুশদেশের উপকথা হাতে দিয়ে বাবা বলেছিলেন, ভাগ করে পড়তে হয়। গ্রামের বাড়িতে আমার সদাহাসিমুখ কাকিমা, হাতে মিষ্টি দিয়ে বলতেন, ভাগ করে খেও সোনা! আর তখন থেকেই ভাগ শব্দটা আমার মজ্জায় সাঁতারু হয়ে ইংলিশ চ্যানেল পার হওয়া শুরু করেছিল।
আমার শ্রদ্ধেয়
জীবন|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৪ বার দেখা
| ১৮২ শব্দ ১টি ছবি
এক্কাপ ব্ল্যাক্কফি এক্ষান সিগ্রেট আর মনবসানো কিম্বা ভাসানো কিছু কবিতা, ব্যস, আচমকা ইচ্ছেয় টইটই না করা ছুটির দুপুরে আর্কি চাই!
কোনো কোনো সময় সম্পূর্ণ নিজস্ব। সেখানে টেনে রাখা গণ্ডিতে রাবণের বাপের ক্ষমতা নেই ঢোকার। সিগারেটের কুটি কুটি ছাই ওড়ে,
জীবন|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৩৩ বার দেখা
| ১২৬ শব্দ ১টি ছবি
: ফজু, একটা নমিনেশিন পেপার যে কিনতি হয়!
: বড় ভাই কি ইলাকশন করিবেন!
: না রে ফজু, বাণিজ্যি করিবো।
: নমিনেশিন পেপার কিনিবেন ক্যানে!
: বাণিজ্যি করিবো, নমিনেশিন পেপার লাগিবে না! নমিনেশিন পেপার কিনিবার পরে বড় বড় কইরে দুইটা মিছিল করিবো, পুস্টার