আমিই বাংলাদেশ!
আমি শত শত মানুষের সামনে কুপিয়ে মারা যাওয়া রিফাত।
আমি আগুনে পুড়ে যাওয়া নুসরাত।
আমি নির্মমভাবে পশুর মতো হত্যা হওয়া সেই আবরার ফাহাদ।
আমি বিশ্বজিৎ, আমি অভিজিৎ, আমি নাদিয়া
আমি তনু, আমি খাদিজা, আমিই রাজন! আমি মিতু, আমি ব্যার্থ ছাত্র,

নাঙাভুখা এ জাতিরে কে শোনাবে গান
হন্তকেরা হরণ করে, লুট করে-মৃত্যু করে দান
পেছন বসে নাচায় সবই, নীরব পাথরে দেশ
ভোর আসুক, আসুক বিপ্লব-হলুদ রঙা ধান
ধুয়ে যাক ছেঁড়া সংবিধান, ছেঁড়া অভিধান!

একদিন রাতে পেটে খুব ক্ষুধা নিয়ে,
চুপচাপ শুয়ে রইলাম পেট মাটিতে দিয়ে।
আমি সেদিন মুহুর্তেই ঘুমিয়ে পড়লাম,
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখতে লাগলাম!
দেখলাম পেটের ক্ষুধা সইতে না পেরে,
আমি যেন ঠিক ঠিক যাচ্ছিলাম মরে!
ওমনি এক দরবেশ এসে বললো আমায়,
‘তুই কি খুব কষ্টে আছিস ক্ষুধার জ্বালায়?’ বললাম,

মেয়ে ও মায়া , মাদক ও রাষ্ট্র ।
২6তম পর্ব।
একটা কথা বলতাম আপনাকে । আগে বলেন শুনে চিৎকার দিবেন না ঠান্ডা মাথায় আমার কথা শুনবেন। হাঃ হাঃ হাঃ । আমি বুঝেছি তুমি কি বলবে ঠিক আছে বলো।

হয়তো এভাবেই আমিও গান রেখে দিয়ে চলে যাবো;
যেভাবে মোহ থেকে মায়া সরে যায় একটু-একটু করে, ঠিক সেভাবেই। সন্ধের একটা নিবিড় গন্ধ থাকে, যে-গন্ধ উপেক্ষা করা বড়ো কঠিন; তবুও চলে যেতে হয়। চলে যাবো। দুরারোগ্যের পাশে গালে হাত দিয়ে দীর্ঘশ্বাস যেভাবে

সকালে রবিনের মা আসে দাদির কাজ করার জন্য। দাদির প্রতি রবিনের মার যত্ন দেখে বুঝা যায়, দাদি উনার প্রতি অর্থনৈতিক হাত প্রসারিত করেন। ভালো হয়েছে কাজে এমন সহযোগী থাকায়। চাচি কেমন আছেন? ভালো আছি মা মৌরি। রাতে

অনেক পুরাতন ইতিহাস। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সহজে স্বীকৃতি দেয়নি সৌদি আরব। স্বীকৃতি পেতে পেতে দেশে ঘটে অনেক রাজনৈতিক পরিবর্তন ক্ষমতার পালা বদলে মেজর জিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি তখন আর সৌদিতে বাদশা ফাহাদ। মেজর জিয়া মুসলিম দেশের সাথে কূটনীতি জোরালো

একটা কথা আছে বাংলায় আছে কি বলুন তো! পাপ তাঁর বাপকেও ছাড়ে না! আমি নিজে অসুস্থ, জ্বর ! বরের ও অপারেশন এইমাত্র দেখে টেখে এলাম ! আমার জীবনের বাস্তব কথা শেয়ার করছি– আমি যখন বিয়ে করি তখন আর একটি স্থানীয় মেয়ে ও বাংলাদেশী

গীতা গুরুমা, ওর অধীনে আছে দুইশত হিজড়া কিন্তু তার আছে স্ত্রী ও সন্তান। অথচ সে হিজড়াদের গুরুমা। সুন্দরী ম্যাডাম গুরুমা এবং হিজড়াদের সিলেট বিভাগীয় প্রধান। গ্রামে ফরহাদ মঞ্জিল নামে ঢাউস বিল্ডিং-এ থাকে সুন্দরী ম্যাডাম নামদারী ফরহাদের বউ বাচ্চা। ঝুমুর

কিছু কথা আছে, ঠিক এমন– “ক্ষুধায় মানে না মরা ভাত, প্রেম মানে না জাত-বেজাত, ঘুমে মানে না ভাঙা খাট।”
উপরোল্লিখিত কথাগুলো এই বঙ্গদেশে প্রচলিত হয়েছে কবে থেকে, তা আমার জানা নেই। তবে মনে হয় কথাগুলো প্রচলিত হয়েছে এভাবে– ১। ক্ষুধা:
শুরু করি

পৃথিবীটা বড় সুন্দর মনে হয়,
স্পর্শ করা মুহূর্তের অনুভূতিগুলো,
রোদ হয়ে ঢালুপথ বেয়ে নেমে আসে।
এই ভালো থাকা,ভালো লাগা,
আলো মেখে রাখা,
বড় সুন্দর মনে হয়। তুমি সন্তর্পনে, লুকিয়ে থেকো আমার অন্তরে

স্বাধীনতার মাস তাই অরূপ সাজ। রাজধানীর বিজয় সরণি সিগনালের রূপ যেন জ্বলজ্বল করছে। রূপ ফুটেছে ওপারের সিগনালেও। লাল-নীল বেগুনী রঙের ঝাড়বাতিগুলো যেন এ আনন্দের রাতের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে আছে। সড়কের দু’ধারে সারি সারি লাল-সবুজের পতাকা পতপত করে উড়ছে। মধ্য