(নিছক রূপকথা নাও হতে পারে)
দশানন রাবণের দশ মাথার মতো পরেশ লালের দশ মাথা আছে বললে অত্যুক্তি হবে না, বরং রাবণের চেয়ে কয়েক মাথা বেশি হবে তার। দশবার আক্রমণের পরেও যে বহাল তবিয়তে থাকতে পারে তার প্রতি রাবণাশীর্বাদ আছে এটা অস্বীকার করার কোন জো নেই।
পরেশ
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৭ বার দেখা
| ৫৭৮ শব্দ
প্রকৃতির পরিবর্তন কত দ্রুত ঘটতে পারে পূর্ব ইউরোপের ঐ অংশে বাস না করলে হয়ত বুঝতে পারতাম না। শীতের রাজত্ব এ অঞ্চলে প্রশ্নাতীত। সেই যে সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে তুষারপাত শুরু হয় তার শেষ কবে কেউ জানেনা। ডিসেম্বরের শুরুতে বরফ এসে জায়গা
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬২ বার দেখা
| ৮৩৬ শব্দ ১টি ছবি
দেখতে দেখতে জানুয়ারির তিন তারিখও শেষ হতে চলল। এইভাবে প্রত্যেক বছর আসে, যায়, সঙ্গে নিয়ে যায় আলোর ঝলকানি একের পর এক উৎসব মুহূর্ত। রেখে যায় জলের মধ্যে জলের দাগ, একগুচ্ছ শীতের ঝরাপাতা স্মৃতি।
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪১১ বার দেখা
| ১৮৭ শব্দ
গল্প আমাকে দিয়ে হয়না। তাই যদি হতো তাহলে পৃথিবীর যত গলিতে পা রেখেছি, যত মানুষের সাথে মিশেছি তাদের সবাইকে নিয়ে লিখতে গেলে জমজমাট গল্প লেখা যেতো। এসব গল্পের প্রেক্ষাপট ছিল। ছিল পার্শ্ব চরিত্র। স্মৃতির গলি হাতড়ালে খুঁজে পাওয়া যাবে নায়িকাদেরও।
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২১ বার দেখা
| ৭৩৩ শব্দ ১টি ছবি
ভিলনিউস। পূর্ব ইউরোপ হতে যাত্রা করে পশ্চিম ইউরোপে যাওয়ার পথে প্রথম বিরতি। সেন্ট পিটার্সবার্গ হতে প্রায় ৭২৫ কিলোমিটার পথ। দু’দিন দু’রাত্রির বিরামহীন ট্রেন জার্নির প্রথম পর্বে সাধারণত কোন বৈচিত্র্য থাকেনা। জানালার বাইরে তাকালে শুধু মাইলের পর মাইল সোভিয়েত জনপদ। কোথাও
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১৭ বার দেখা
| ৭৪৮ শব্দ ১টি ছবি
ওটাই ছিল আমার শেষ বিলাত যাত্রা। অনেক স্মৃতি, অনেক কাহিনী, অনেক গল্পের শেষ হবে এ গ্রীষ্মের পর। ১৯৭৬ সালে শুরু হওয়া জার্নির ইতি টানবো এ যাত্রায়। মাঝখানে বাল্টিক সাগরের পানি অনেকদূর গড়িয়ে যাবে। দুই পৃথিবীর দুই জীবন খুব কাছ হতে
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৬ বার দেখা
| ৪৩৬ শব্দ ১টি ছবি
মানব জীবনে কিছু রোগ ধীরে ধীরে শরীরে বসতি স্থাপন করে যেমন স্লো পয়জন। কিছু রোগ তাদের কর্ম দ্বারা শরীরকে আবৃত করে। অবশেষে রোগটি শরীরকে গ্রাস করতে থাকে পরিণত মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।
আমাদের শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নড়াচড়া থেকে অচল হয়ে পড়লে, জীবন থেকে ফেলে আসা কিম্বা
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৬ বার দেখা
| ১৮৩ শব্দ
ধীরে ধীরে রাত্রির শ্বাস গাঢ় হয়ে আসছে। মাথার ওপরে পৃথিবীর ছাদ রঙ বদলে যাচ্ছে একটানা, হালকা ছায়া থেকে গভীর, আরও গভীর, আরও গভীরতর। কুমারী হাওয়ায় শরীরের প্রত্যেক খাঁজে লেখা হয়ে যাচ্ছে অলৌকিক কবিতা।
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৫ বার দেখা
| ২০৬ শব্দ
সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য মতে, বছরের শুরুর দিন থেকে শনিবার (২৭ জুলাই) পর্যন্ত ডেঙ্গুর জন্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১০ হাজার ৫২৮ জন। এর মধ্যে ৭ হাজার ৮৪৯ জন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন। আর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে অন্তত আট
তখন হেফজখানায় পড়ি। সাত – আট সিপারা মুখস্থ করেছি মাত্র। সিপারার সাথে বয়সের তফাৎটাও খুব বেশি না। তো একদিন রাতের কথা। শীতের রাত। সবাই ঘুমিয়ে গেছে। আমার ঘুম আসছে না। ঘুম আসছে না মূলত খিদের কারনে। এশার নামাজের পর আরও
আজ আমার বয়স আশি
যে বি এম ডাব্লিউতে এখন যাচ্ছি; সেটা আমারি কেনা
যে বহুতল ভবনের পাশ দিয়ে এখন যাচ্ছি; সেটা আমারি ফ্যাক্টরি
আজ আমার বয়স আশি
আমি আমার পরিবারকে ভালোবাসি
আমার স্ত্রী মারা গেছে আজ দশ বছর
আমার দুই সন্তান আমাকে নিয়ে যাচ্ছে আজ নতুন
(কাল্পনিক; বাস্তবের সাথে কোন মিল নেই)
জুলেখার পুত্র লায়েক হয়ে গেছে; সে এখন নিজের মতামত দিতে চায়; মাকে প্রভাবিত করতে চায়। জুলেখা নিরুপায়; পুত্রের অযাচিত উপদ্রব মেনে নেয়া ছাড়া কিছু করার নেই। তার চারপাশে অবিশ্বাসী মুখ, কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না। যাকেই বিশ্বাস করেছে,
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬৯ বার দেখা
| ২৬২ শব্দ
আলোমাখা ভোর
ভোর চলে যেতে যেতে রেখে যায় চড়ুইদের ধুলাবালি স্নান, শালিখ সংসার, কাকেদের কনসার্ট, স্কুল বাস আর চায়ের দোকানের উনুনের উপচে পরা কয়লা মাখা ধোঁয়া। এ সব কিছু পেরিয়ে এগিয়ে চলে রোদ পরতে পরতে, যত দূর দেখা যায়, তার থেকেও
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩১ বার দেখা
| ৯০ শব্দ ১টি ছবি
সাধারণ মেয়ে মালতির মতই অতি সাধারণ আমি। এতোটাই সাধারণ যে সময়ের নদী তিরতির করে বয়ে, পায়ের পাতার নীচে আকুল হয়ে দাঁড়ায়। তখন আমার ঘরে ফেরার ইচ্ছেরা সব জেগে ওঠে। যে ঘর আছে আমার মনের ছায়ায়, যে ঘর আছে শতেক সময়
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৩৯ বার দেখা
| ১৬৪ শব্দ ১টি ছবি
তিতলির বাবা মারা যাওয়ার তিন দিন পরে তিতলি পালিয়ে যায়, অথচ এর প্রয়োজন ছিল না। রাহুলের সাথে তার সম্পর্কের বাধা বাবাই ছিলেন, মায়ের অমত ছিল না। এখন তাদের সম্পর্ক নির্বিঘ্নে বিয়ের দিকে গড়াতে পারতো। মৃত্যুর তিন দিন পরে পালিয়ে যাওয়া একটা বিরাট ধাঁধা হয়ে
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭১ বার দেখা
| ২৫৮ শব্দ