আজ যুদ্ধ সম্পর্কিত আমার লেখার শেষ দিন। এর মধ্যেই এই লেখা সম্পর্কে বহু ফোন পেয়েছি। হুমকি পেয়েছি লেখা বন্ধ করার জন্য। ফেসবুক একবার বাহাত্তর ঘন্টার জন্য ব্লক করেছে। এখনো পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট রেস্ট্রিকটেড করে রেখেছে ওরা যাতে বেশী মানুষের

২০০২ সালের মার্চ মাস। গোটা প্যালেস্টাইন দাউ দাউ করছে দ্বিতীয় ইন্তেফাদার আগুনে। শুরু হয়েছিল ২০০০ সালের আগস্ট মাসে। সামনে ইসরায়েলি পার্লামেন্টের নির্বাচন। লিকুদ দলীয় প্রার্থী লেবানন যুদ্ধের কসাই হিসাবে পরিচিত এরিয়েল শ্যরণ দলবল নিয়ে সহসাই জেরুজালেমস্থ মুসলমানদের পবিত্র স্থান আল-আকসা

তুমি সন্ধ্য্যারও মেঘ মালা
তুমি আমারও সাধেরও সাধনা।
মম অসীমও গগনও বিহারী
আমি আপনও মনেরও মাধুরী মিশায়ে –
তোমারে করেছি রচনা।
তুমি আমারী তুমি আমারী!! অপেক্ষাতেই নাকি প্রেমের সম্পর্ক বেশী গাঢ় হয়। সে প্রেম শাশ্বত, দেহজ কামনা বাসনার বাইরে, শুধু শারীরিক প্রেম নয়। যা ব্যক্তিমানুষের শারীরিক

পেশায় আমি একজন প্রকৌশলী। কিন্তু ইতিমধ্যে জেনে গেছি লোকাল ডিগ্রী অথবা অভিজ্ঞতা ছাড়া প্রফেশনাল লাইনে চাকরি পাওয়া খুব সহজ না। আমি মেনে নিয়েছিলাম এ বাস্তবতা। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় প্রথম প্রজন্মের ইমিগ্রেন্টদের জন্যে এ সমস্যা নতুন কিছু না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের

কেউ কেউ ভাবতে পারেন এতক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধের নানান বিবরণীতে বারবার কেন মার্কিন আগ্রাসনের কথা লিখছি! মতাদর্শগত বিষয় সম্পর্কে পুঁজিবাদ, সমাজবাদ, গণতন্ত্র ইত্যাদি ইত্যাদি বিশদে কেন যাচ্ছি না! আসলে আমি কোনো বিশেষ দেশ বা মতবাদের পক্ষে বা বিপক্ষে লিখতে

লাঙলগুলো একদিন ঠিকই সনাক্ত করে নেবে লঙরখানা। থালা হাতে বসে আছে
যে মানুষেরা, তাদের কুশল জানতে চাইবে আটলান্টিক মহাসাগরে দায়িত্বরত
সবক’টি যুদ্ধজাহাজ। এয়ারফোর্স ওয়ান থেকে নেমে আমাদের রাষ্ট্রপ্রধান দেখবেন
তার সাথে হাত মিলাবার জন্য যে মানুষেরা লাইন ধরেছে- তাদের সকলের পরনেই মহাত্মা গান্ধীর সেই পোশাক। গায়ে কাদা

আগেই বলেছি ১৯৭১ এর যুদ্ধে ভারত এবং বর্তমান বাংলাদেশ ইউনাইটেড স্টেটস এর রণতরী সপ্তম নৌবহরের আক্রমণ থেকে বেঁচে গেছিল তখনকার সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিরোধের ফলে। আজ যাঁরা আমেরিকার স্বরূপ না জেনে অথবা জেনেও চোখ বুজে আছেন তাঁদের অনেকের এই ঘটনাটি ভালো

ভালই ছিল নিউ ইয়র্কের জীবন। ব্যস্ততা ও অলসতার মাঝে যে কোন একটা বেছে নিতে কোন বাধা ছিলনা। ছিলনা ঘরে ফেরার তাগাদা। না ছিল কোন পিছু টান। আমার রাজত্বে আমিই ছিলাম রাজা।
থাকি উডসাইডের একটা বাসায়। বাসার বেইসমেন্টে দুটো রুম থাকলেও

শহরকে কাধে নিয়ে হাটছিলাম, ক্রমে হালকা থেকে ভারি হচ্ছিল। এক সময় যে গাছের সাথে প্রাণের সখ্য ছিল সে গাছ খুঁজতে গিয়ে দেখি দানব দালান তার নির্দয় থাবা মেলেছে। প্রতিজ্ঞা ছিল ব্রজেন দাসকেও ছাড়িয়ে যাব; ইংলিশ চ্যানেল পুনরায় পরাভূত হবে। যে পুকুরে ব্রজেনের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম

যুদ্ধ পাড়ার বাচ্চাদের খেলার ঝগড়া নয় যে খেলতে খেলতে ছোট ছোট অপছন্দে ঝগড়া আবার পরদিন ভাব। যুদ্ধ বড়দের স্বার্থের সংঘাত। ১৯৬৫ র পাক – ভারত যুদ্ধের পরে সিন্ধু নদীতে অনেক জল গড়িয়েছে। ১৯৯১ এ ভেঙে গেল সোভিয়েত ইউনিয়ন। এটা ছিল

আমার নীল খামের চিঠি গুলো আজও তোমার ঠিকানা খুঁজে পাইনি।
আমার নীলপদ্ম গুলো আজও তোমার হাতে তুলে দেওয়া হয়নি।
কতো রুদ্র বৈশাখ কেটে গেলো ঝড়ের
পূর্বাভাস শুনতে শুনতে।
ভাষাহীন এই নির্বাক চোখ আজ ক্লান্ত তোমাকে খুঁজতে খুঁজতে।
স্যাঁতস্যাতে এই জীবন মাঝ রাত্রিরে নিঃশব্দে জেগে থাকে,
দূরবর্তী কোন কূলের ঠিকানায় কুয়াশায়,

যুদ্ধ মানে শুধু অস্ত্রের লড়াই নয়, যুদ্ধ মানে বাকচাতুরী। কে কতটা মিথ্যে বলতে পারে, কে কিভাবে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে তার কৃৎকৌশলের লড়াই। যুদ্ধ মানে কূটনৈতিক লড়াইও বটে। বর্তমান রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধের যা কিছু আমরা দেখছি ভাবতেও পারবেন

মাঝে মধ্যেই চিন্তাটা মাথায় আসে। মগজের গভীরে ঢুকে কিলবিল করে। কল্পনায় চমকিত হই। আবেগ আপ্লূত হই। কেমন হত যদি ঘুরে বেড়ানোর মুহূর্তগুলোতে পাশে কেউ থাকতো। খুবই আপন কেউ। ভালবাসার কেউ! এমন কিছু নিয়ে মাঝে মধ্যে যে ভাবিনি তা নয়। মেঘে

১৯৯৯ সালের শেষদিকেই সব চূড়ান্ত হয়ে গেল। যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ভিসার প্যাকেট হাতে পেয়ে নিশ্চিত হয়ে গেলাম অস্ট্রেলিয়ার থাকা হচ্ছেনা আমার। এ নিয়ে তেমন কোন হায় হুতাশ ছিলনা। প্রথমত, এখানে আপনজন অথবা ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলতে তেমন কেউ ছিলনা। দ্বিতীয়ত, ভাল একটা

আজ শুরু করার আগে প্রথমেই ইউক্রেনে যে দুজন ভারতীয় ছাত্র যুদ্ধের শিকার হয়ে মারা গেলেন তাঁদের স্মৃতিতে শোক ও শ্রদ্ধা জানাই। আমার এই লেখা যুদ্ধের বিরুদ্ধে, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন আমজনতার ইচ্ছার প্রতিফলন। আমরা যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধ আমাদের