বৈতরণী হক, হ্যাম্পশায়ার, ইংল্যান্ড। ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসের কথা। আমার মেয়ে হয়নি তখনো। আমি আর আমার হাজবেন্ড ওয়াসি খুব বেড়াতাম তখন। ওয়াসির লম্বা ছুটি থাকায় আট-দশদিনের জন্য চলে গেলাম সুইজারল্যান্ডে। পর্যটন খ্যাত এলাকা ইন্টারলাকেনে কয়েক দিন

গহন কুসুম কুঞ্জ মাঝে কখনো দেখেছ রাতের তারাদের বদলে যাওয়া? কখনো বদলে যেতে দেখেছো আকাশের চাঁদ কে? কিংবা চলতে ফিরতে কখনো খেয়াল করেছো চারপাশের দৃশ্যপটগুলো কিভাবে বদলে যায়? সন্ধ্যায় আগে পাশের বাড়ির আমগাছটায় রোজ কত পাখি এসে বসতো। কত পাখি বাসা

জীবন পরাক্রমশালী নয়। জীবন অনেকটা ছোট্ট; এই সম্মানসূচক জীবনের চেয়েও একটি বিষয়হীন জীবন দীর্ঘকাল বাঁচে। অতএব এই বেঁচে থাকাকালীন জীবনের জন্য যেই মর্যাদা তাঁকে গ্রহণ করো সম্মান করো। বেঁচে থাকো,মর্যাদা দিয়ে মর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকো ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা নিয়ে। অন্যকে সম্মান দেয়ার মাধ্যমে নিজেকে

ছন্দে ছন্দে ছন্দিত কবিতা একসময় প্রেম পত্র লেখা হতো। আর সেইসব পত্র ছিলো অসাধারণ সব ছন্দে ভরপুর। আর সেইসব প্রেম পত্র যেই কোনো প্রেমিক বা প্রেমিকার হাতে গিয়ে পড়তো, ওমনি তারা টুপুস করে প্রেমে পড়ে যেতো। জীবনে খুব সখ ছিলো একটা

কতদিন তাকাইনি তোর চোখে চোখ রেখে। আঁচল পেতে দিসনি বসতে ভালোবেসে। তোর কীবা দেবো দোষ! আমারই তো আসা হয়নি তোর ছায়ার পাশে। তোর বুকে শান্ত স্নিগ্ধ নদীর জল বয়ে চলে নিরবধি। শ্যামল আবেশে সন্তানদের ঘুমিয়ে রাখিস পরম ভালোবেসে। ভোর হতেই পাখিদের গান শুনিয়ে জাগিয়ে

জ্ঞান হচ্ছে দরজা জানালা কিংবা ঘের বিহীন একটি ঘর যে ঘরে খুব সহজেই যে কেউ অনুপ্রবেশ করতে পারেনা। এতে প্রবেশ করতে হলে চাবির প্রয়োজন হয়।
আপনি যতো মানবীক হবেন জ্ঞান আপনার ততোটাই সমৃদ্ধ হবে।
যতটা ধীর হবেন শান্ত হবেন ঠিক ততোটাই সঠিক হবেন। আপনি যতটা বিবেকবান হবেন বিবেক

সময়কে রিকুয়েস্ট করনা কারণ সময় তোমার রিকুয়েস্ট গ্রহণ করবে না। সময়ের কাছে তোমার কোনো অনুগ্রহ দয়ার্দ্র অনুনয় বিনয় কিম্বা তোমার অনুসুচনার কোনও মুল্য নাই। তারচেয়ে বরং তুমি সময়টাকে ছুঁতে চেষ্টা করো যাতে ছুটে না যায়। মনে রেখো সময় দ্রুতগতিতে ফুরিয়ে যায়। সময় থেকে গেছে

পৃথিবীতে এমন কোন মা আছে যে তার শিশুর কাঁদা পর্যন্ত অপেক্ষা করবে তারপর খেতে দেবে না হলে দেবে না? কেউ আছে?
আমার তো মনে হয় কেউ নেই।
তাহলে শিশু না কাঁদলে মা স্তন্যপান করায় না। কথাটা মা শিশুকে নিয়েই কি?
একটু সাধারণ মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত পর্যন্ত

আমার ভুলে থাকা মন (২৩ পর্ব) অনেক দিন পর আবার আমি আর আমার মন মুখোমুখি। প্রচন্ড গরমে মনের সাথে আমার একলা যাপন। হঠাৎ আয়না আমার চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করলো এই প্রচন্ড দাবদাহে তোর দুচোখ কেন শ্রাবণের দুঃখ নদী? কি করে বলি তাকে, মন

রবীন্দ্রনাথের গান: কখন ‘জাগে’, কখন ‘জাগে’ না তিন
সসুর ভাষাতত্ত্বের আলোচনায় লাং (Langue) আর প্যারোল (Parole) -এর কথা বলেছিলেন। লাং হচ্ছে ভাষার মূল কাঠামো, তার নীতিনিয়ম, যা ভাষাব্যবহারকারীর আগে থেকেই রয়েছে। আর প্যারোল ব্যক্তিমানুষের মুখের বা লেখার ভাষা, যা লাং-এর নীতিসূত্রকে কাজে লাগিয়ে অর্থপূর্ণ কথা তৈরি

ঘর থেকে বের হই, প্রথম কদমের পূর্বে স্রষ্টার কৃপা কামনা করে এগোই পৃথিবীর পথে। যে পথ গুলো জালের মতন ছড়িয়ে আছে। এক একটা পথ এক একটা মঞ্জিলের দিকে ছুটছে, কোন কোন পথ আবার ধূম্রজালের মতন,

আমি ও আমার পৃথিবী আমার পৃথিবীর সাথে আমার পথ চলা ঠিক যে কবে, কিভাবে মনে পড়ে না। হয়তো বাড়ীর অন্য সবার সঙ্গে শুরু হয়েছিল পথ চেনা বা হাঁটা। সে পথ চলতে চলতে সমান্তরাল আর একটা রেখা টেনে আরেকটা পৃথিবী গড়ে নিয়েছিলাম

সবাই সব কিছু মনে রাখে না, রাখার কথাও নয়। তবূও কেউ কেউ রাখে। অন্যের কথা জানি না আমার কথাই বলি ত্রিশ বছর আগে তোমাকে কখন কোথায় কি বলেছিলাম এতো বছর পর মনে করতে পারি। এমন কি এক