কচ্ছপের কয়েকটা ডিমে তা দিয়েছিল সিন্ধু ঈগল। ডিম ফুটে বাচ্চা বেরুলো। ঈগলের পালকে কঁচি খোলস ঘষে বাচ্চারা ডেকে উঠল- মা। ‘আয় খোকা, বুকে আয়” বলে খোলস ভেঙ্গে মাংস খেতে শুরু করে দিল। বাকীরা ছুটল সাগর পানে। যারা বেঁচে রইল তারা জানল মা-ই ঘাতক; সন্তানের মাংসে

কখনো দেখেছ রাতের তারাদের বদলে যাওয়া? কখনো বদলে যেতে দেখেছো আকাশের চাঁদ কে? কিংবা চলতে ফিরতে কখনো খেয়াল করেছো চারপাশের দৃশ্যপটগুলো কিভাবে বদলে যায়? সন্ধ্যায় আগে পাশের বাড়ির বাড়ির আমগাছটায় রোজ কত পাখি এসে বসতো। কত পাখি বাসা বানাতো, সংসার পাততো, সেই গাছটাই যে

এক পেটুক সহকর্মী ছিলেন আমার, কোথাও নেমন্তন্ন পেলেই তাকে ছুটতে হবে, আবার সফরের একাকিত্ব কাটাতে সঙ্গে একে-তাকে ধরে নিয়ে যাওয়াও চাই। আমাকে পাকড়াও করার চেষ্টা করলে বলতাম, সুস্থ শরীরের বারোটা বাজাব কেন মিছিমিছি? তিনি যে সমাধান দিতেন তা ঐতিহাসিক! “আরে, শরীর-টরীর কিচ্ছু খারাপ হবে

আজকাল মন খারাপ গুলো বড় বেশি জড়িয়ে রাখে আমায়, যতবারই ভাবি মনই তো নেই, আবার মন খারাপ কেন! যেখান থেকে শুরু করেছিলাম বার বার করে ঘুরে ফিরে সেখানেই চলে আসছি। বৃত্তাকারে ঘোরা এ ঘোরা, নিজেরই আবর্তে। শুরুতেই ফিরে আসা বার বার। তাই বড় বেশি

বিয়ের গানে জীবিকা সন্ধান (১)
বিয়ের গানে জীবিকা সন্ধান (২)
বিয়ের গানে জীবিকা সন্ধান (৩)
___________________ জেনেনা জগতের কথা যখন, বিশেষে এই উপমহাদেশের বাংলাভাষী মেয়েদের, তখন ‘বিবাহ’ বা কথ্যে বিয়েকে তো অন্যতম জীবিকা হিসাবে মান্যতা দিতে আমরা বাধ্য। বিভিন্ন জায়গায় তথ্য জানাবার

ডিপ্রেশন থেকে আত্মহত্যা Inside, everyone is surviving battles we don’t know about” আমাদের চারপাশে এতো মানুষ অথচ এখানে সবাই যুদ্ধ করছে। মুখে হাসি নিয়ে ভেতরে আকাশ সমান দুঃখ লুকিয়ে এগিয়ে চলেছে। যান্ত্রিক জীবন কাটাতে গিয়ে মানুষ হতাশার শিকার হচ্ছেন। আর অনেকক্ষেত্রে এর থেকেও আসছে ডিপ্রেশন। এরই

সোহাগবিদ্যা : চেরমেন, ছোট বৌ’র জ্বালাতো আর সহ্যি হয় না! : কচ্ছো কি মেম্বর! ছোট বৌ আবার কি করিলো! : দজ্জাল মেয়েছেলে। কথায় কথায় সন্দেহ করে। বটি দিয়ে কোপাতে আসে, ভাবিতে পারো! : মেম্বর, যত দজ্জালই হোক, সোহাগ করিতে জানিলে বৌ চ্যাতে না। সোহাগ দিয়া বৌকে বশ

বিয়েরগানে জীবিকা সন্ধান (১)
বিয়ের গানে জীবিকা (২) জাতি – ধর্ম নির্বিশেষে বাংলাভাষী মানুষজনের অনেকেই এখনো মেয়েদের গৃহকর্মকে জীবিকা বলে মনে করেন। তো,সেকারনেই অল্প বয়েসে মেয়ের বিয়ে দিয়ে মা-বাপ নিজেদের ঘাড়- মাথা হাল্কা করে নেন। অবশ্য এর পেছনে

টুকরো টাকরা রোজকার মতোই মেয়েকে স্কুলে পৌঁছে দিয়ে বাস স্ট্যান্ডে অনেক্ষণ দাঁড়ানোর পরে আমার গন্তব্যে যাবার বাসটি এলো। খুব বেশি ভীড় নেই। উঠেই জানলার পাশের সিটও পেয়ে গেলাম। পরের স্টপেজে এক মধ্যবয়স্কা ভদ্রমহিলা উঠলেন। বসলেন আমার পাশেই। ততক্ষণে আমি আমার অত্যন্ত

মুহূর্তে দেখা মানুষ! [ জীবনের সুখ সুখ গল্প ] আগামীকাল আমাদের ওয়ালমার্টে অ্যানুয়াল অডিট হবে। গত পনেরো দিন ধরে ওয়ালমার্টে সকল এসোসিয়েট, ডিপার্টমেন্ট ম্যানেজার, এসোসিয়েট ম্যানেজারগণ ইনভেন্টরি টিমের জন্য কাজ গুছিয়ে রাখার কাজে ব্যস্ত। আমিও ব্যস্ত ছিলাম,

যাদুকর, তোমার ঝোলা খুলো। বাইর করো কুলা। একমুঠ চাইল থেকা বানাও ধামা ভরা মুড়ি। মুড়ি থেকা গোলা ভরা ধান। এই জনপদ অভাবে বিরাণ। ক্ষিধায় জবুথবু কৈ মাছের পরাণ। এইখানে ভিটামাটি পুকুর আর সব সুখসুখ পাপ- বেশুমার পোড়াইছে সূর্যের তাপ। ফসলের মাঠে ঘুরেফিরে জাত গোখরার সাঁপ,

বিয়েরগানে জীবিকা সন্ধান (১)
______________________ গান কুড়োবার নেশায় জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়টা পথে ছড়িয়ে এসেছি। তো, ওই নেশার খেই ধরেই একদিন পৌঁছে যাই মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ – বালিঘাটায়। গলির গলি তস্য গলি দিয়ে, নবাবি আমলের পলেস্তরা- খসা, ইয়া মোটা মোটা

প্রিয় বাবা, বাবা দিবস ও আগে পিছের বলা না-বলা কথা! ওয়ালমার্ট সুপার সেন্টারে চাকরী করার সুবাদে আমেরিকার জনগণ, সমাজ, সংস্কৃতি, ভাষা, রাজনীতি থেকে শুরু করে খুঁটিনাটি বিভিন্ন বিষয়ে অল্প-বিস্তর ধারণা হয়েছে। বিশেষ করে ফোন সার্ভিস ডিপার্টমেন্টে প্রতিদিন কত বর্ণের, কত জাতের