ফোনালাপে বঙ্গবন্ধু, স্কাইপালাপে তেঁতুল হুজুর! আমার বাবার বর্তমান বয়স ৯০ বছর। আজ থেকে পাঁচ বছর আগের কথা। ২০১৩ সালের ১৩ই জুলাই বাবার সাথে ফোনে কথা শেষ করার পর একটি লেখা ফেসবুকে পোস্ট করেছিলাম। তখন বাংলাদেশে চলছে

সমাজ যত উন্নত হচ্ছে মানসিক সমস্যার পরিমানও তত বাড়ছে। পাগলামি বলি আর মানসিক সমস্যা বলি আমরা প্রায় সবাই কোন না কোন মানসিক সমস্যায় ভুগে থাকি। কারো বেলায় সেটা প্রকট আকার ধারণ করলেই সেটাকে পাগলামি হিসেবে আমরা নাম দিয়ে থাকি। মানসিক রোগের মধ্যে আছে

ইলিশ কথা! চায়নিজ গ্রসারি শপ থেকে উত্তম ফোন করে জানতে চেয়েছে, “বুঝলে, এখানে মায়ানমারের ইলিশ আছে, আনব?” বলি,” অবশ্যই আনো। – কিন্তু বাংলাদেশের ইলিশ না তো, মায়ানমারের ইলিশ! তেমন স্বাদ কি হবে? -আরে ছাড়ো তো, মায়ানমারের জনগণের একাংশ যেখানে বাংলাদেশি হয়ে গেছে, ইলিশের বাংলাদেশি হতে

নিজের জীবনের আঠাশ বছরে পা দিতে আর সপ্তাখানেক বাকী রোমেলের। পঁচিশ বসন্তে চাকুরিতে ঢুকেছিলো। তখন সে আর রাবু। রাবেয়া রাবু নাম ধারণ করেছিলো ওদের বিয়ের পরেই। রোমেল এর সিংহভাগ কৃতিত্ব দাবী করতেই পারে। অন্যরা ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছে। এই তিন বছরে দুই

তখন সবে চাকরিতে ঢুকেছি। তিন বছরের ছেলেকে কাঁধে ফেলে ব্ল্যাক ডায়মন্ডে বর্ধমান- আসানসোল ডেলিপ্যাসেঞ্জারি করি। এক সহযাত্রী বন্ধু তাঁর কবিতার বই উপহার দিলেন। নাম, “আউটডোরে একলব্য”। বহু বছর পর ঘটনাক্রমে স্মৃতিতে উঠে এল সেই বইটির শিরোনাম। সেদিনের বর্তমান যখন স্মৃতিতে ফিরলো, সেই তিন বছরের ছেলে তখন

আজ শহরময় প্রেম প্রেম গন্ধ। আমার শহরে আজ এই ভালোবাসার পুজো পুজো গন্ধ। হয়ত তর্কে অনেকেই হারাবে আমায়, “শুধু আজই কেন ভালোবাসার দিন?” তাহলে বাকি দিনগুলো কি ঝগড়ার? অথচ আজকের দিন আজকেই থেকে যায়, কাল হবার আগে। অতো হিসেব আমি

সেই শান্ত ছায়ায় ঘেরা কৃষ্ণকলির দিনগুলি! ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বারের শেষে বাংলাদেশে গেছিলাম। বাবা হঠাত করেই খুব অসুস্থ হয়ে পড়লো, তাই ছুটে যাওয়া। একই বছরের নভেম্বারের শুরুতে আমার ভাই বাসা বদল করেছে।
১৯৭০ সালের মে জুনের দিকে ভাড়াটে হয়ে

আজ আর কাল কোনো খেলা নেইএকটু পড়াশোনা করি এই ফাঁকে মানুষ প্রতারণা করে কেন? ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এর ধারণা, যখন প্রতারণা করার পরও আপনি কাউকে মাফ করে দেবেন, তখন সে আবার সুযোগ পেয়ে যায় এবং এটি তার অভ্যাসে পরিণত হয়। প্রতারণা করা একটি অভ্যাস, যা সে

আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নেমেছে। তুলকালাম বৃষ্টি। জানালা দিয়ে বৃষ্টির ছাট আসছে। পা ভিজিয়ে দিচ্ছে। জানালা বন্ধ করতে ইচ্ছা করছেনা। ভিজুক পায়ের পাতা, রাত তিনটায় এটা তার বৃষ্টি বিলাস। গার্মেন্টস থেকে বাসায় ফিরছে কয়েকজন পুরুষ আর নারী শ্রমিক। দূর থেকে ভেসে আসছে এক পুরুষ শ্রমিকের কন্ঠ।

অনেক দিন পরে সকাল এসেছে খুব শান্ত হয়ে, প্রাচীন বটের মতোই ছায়া পেতে দিয়ে। এই হৈমন্তিক কুয়াশা ঘেরা স্নিগ্ধ সকালে সোহাগে বেহাগে আলতো আদরে জড়িয়েছে আমায়। ঘুম মাখা আধা আধি চোখে তাকিয়েছি। হিমে ওমে মাখামাখি গালিচার মতো তুলোট সকালে,চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থেকেছি সোনালি

ছি: তুমি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী!! আমি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে কারো বিনা প্ররোচনায় এই মর্মে স্বীকার করছি যে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের পেটানো রাষ্ট্র ও জাতির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি কাজ হয়েছে। কোটা আন্দোলনকারীদের এভাবে পেটানোকে পূর্ণ সমর্থণ করি। আশাকরি, পেটানোর এ ধারা অব্যাহত

মিঁয়া- বিবি v/s ৩য় ব্যক্তি
__________________ বর ঝিনুক আর বৌ-কাছিম অন্য আর পাঁচ জনের মতো বেশতো ছিল। তবে কিছুদিন গড়াতেই গিন্নী যথারীতি কর্তার ওপোর তিতিবিরক্ত হয়ে উঠলো। লাটসাহেব দিবারাত্রি সমুদ্রতীরে হাঁটুতে মুখ গুঁজে রোদ পোয়াবেন, আর হুকুৃম চালাবেন। আজই যেমন সাতসকালে :
– ওগো, খুব তেষ্টা পেয়েছে।

আশফাকুল আনসারী আপদমস্তক একজন সাহিত্যিক ছিলেন। ভীষণ প্রতিভাবান- সাহিত্যের সকল শাখায় অনায়াসে বিচরণ করতেন। বন্ধুদের উতসাহ আর নিজেকে বিখ্যাত করার লোভে এক যুগ আগে নিজের প্রথম বই প্রকাশ করেছিলেন। প্রথম মুদ্রণে এক হাজার কপি ছেপেছিলেন। বইমেলায় সর্বসাকুল্যে ২১ কপি বিক্রি করতে পেরেছিলেন- তার প্রেমিকা

গণসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত আর অরিজিৎসিংগীত বারো
এতক্ষণ যা বলতে চেয়েছিঃ হিন্দি ফিলমি গানে গত তিরিশ বছরে পুরুষের ন্যারেটিভে বড় একটা বদল এসেছে। সে নিজের টিম ছেড়ে যোগ দিয়েছে নারীভাষ্যে আর দুই দলই নৌকোর একই দিকে জড়ো হলে যা দাঁড়াবে, নারীপুরুষের প্রতিতুলনা বিষয়টার সলিলসমাধি হয়ে গেছে। গানের ভাষা