বছরের শুরুতেই অনেক নতুন নতুন ক্যালেন্ডার বাজারে বিক্রি হয়। নানান রঙের, নানান কোম্পানির। নানান ব্যাংকের, নানান ইন্স্যুরেন্সের ক্যালেন্ডার। ইংরেজি ক্যালেন্ডারে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ মাসের পরও কতগুলো মাস গত হয়ে যখন নভেম্বরের শেষে ডিসেম্বরের আগমন ঘটে, তখনই বাংলাদেশের বাঙালিদের মনে বাজতে

তিমির যুগে ফুটলো আলো
মা আমিনার কোলে।
সবাই তাঁকে বাসতো ভালো
ডাকতো আল আমীন বলে। বড় হয়ে ব্যবসা করেন
পান খাদিজা মা কে
সুখে দুখে পাশে ছিলেন
অভয় দিতেন তাঁকে। হেরা গুহায় এবাদতে
রত ছিলেন তিনি।
আদেশ হলো “পড়ো রবের নামে”
সৃষ্টিকতা যিনি। ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে
সহ্য করেন

সৌভাগ্য আমার নতুন তিন শতাব্দী দেখার সুযোগ হলো।
ভাবিয়ে তোলে যুদ্ধ, গ্রীন হাউস, এইডস আর মারণাস্ত্র গুলো।
হ্যাপি নিউ ইয়ারের নামে উন্মত্ত আচরণ।
উন্নত প্রযুক্তির বিপর্যয় যখন Y2K জীবন।
তবুও কামনা শুভ হোক নব বর্ষ ।
জেগে উঠুক প্রাণে প্রেম প্রীতি হর্ষ।
বিংশ শতাব্দী পার হয়ে এক বিংশ শতাব্দীর পথ

পৃথিবীর গভীর আলিঙ্গনে, পাহাড় দাড়িয়ে শীর উঁচু করা,
পরতে পরতে সাজানো ‍য‍তনে নানা উপাদানে ভরা।
থাকে পানির প্রস্রবন ধরাকে করতে সিক্ত,
থাকে আগ্নেয়গীরি অগ্নুৎপাত লাভা করতে অরন্য রিক্ত।
থাকে গ্যাস পেট্রোল থাকে সোনা দানা,
থাকে কয়লা, হিরা, থাকে জেম, কত কিছ‍ু অজানা।
পাহাড়ের খবর দেয় মুষিক সুড়ঙ্গতে আনা গোনা,
পেরেকের রূপে

কারবালার নাম করে কেঁদে হবে কি
শহীদের আদশ পালন হয়েছে কি?
মাথানত করেনিতো হোসাইন(স)ইয়াজিদের কথাতে
ভ্রুক্ষেপ করেননিতো সীমারের ছোরাতে।
রাসুলের সঃ দৌহিত্র আলী ফাতিমার দুলাল
ধরে রেখেছেন উধে তুলে ইসলামের হেলাল।
এ যুগেও আছে কত ইয়াজিদ সীমার
এদেরও রুখতে হবে সব অন্যায় অনাচার।
শিয়া সুন্নির

আজও শ্রাবনের আকাশ কাঁঁদে,
ঢাকে শোকের ছায়ায়।
তোমার স্মরণে কাঁদে বাংলা
আছো প্রাণের মায়ায়।
ভুলি নাই তোমাকে
ভুলবোনা কোনোদিন।
বাংলার আকাশে জ্বলবে
জ্বল জ্বলে চিরদিন।
যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা গৌরী বহমান
ততোদিন রবে কীতি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।

সব মিলিয়ে দু’ঘণ্টার মত ঘুমিয়েছি কিনা সন্দেহ। আসলে গোটা ট্রিপটাতেই ঘুম এলোমেলো হয়ে গেছে। একে নিউ মেক্সিকোর সাথে নয় ঘণ্টা সময়ের পার্থক্য, তার উপর সকালে ঘুম ভাঙ্গার নেই কোন তাড়া। ফজরের আযানের সাথে ঘুম ভাঙ্গতে সিদ্ধান্ত নিলাম আজ আর ঘুমানোর চেষ্টা করবো না। হোটেলের

ঈদুল আযহা আনলো বয়ে
ত্যাগরই সাক্ষ্যর।
ইব্রাহীম(আ) মহান ত্যাগে
হয়ে আছেন ভাস্বর।
আল্লাহর আদেশ পেয়েছিলেন
প্রিয় বস্তু ত্যাগে।
একনিষ্ট ছিলেন তারা
আদেশ পালনের মহান ব্রতে। চোখ বেধে ছুরি চালান
পৌছে যান অভিষ্ঠে।
আল্লাহ বলেন হয়েছে বন্ধু
ধন্য হও আমার সন্তুষ্টে।
ইসমাইলের(আ) বদলে
কোরবানী হয়েছে বেহেস্তি দুম্বা।
সারা জাহানে পালন করছে
মুসলিম উম্মাহ।
প্রতি নামাজে তার তরে
দরুদ

রাজা হর সিং এর নাম কি এর আগে কখনো শুনেছেন? না থাকলে ক্ষতি নেই। লাখো নামের ভীড়ে এমন একটা নাম জানা অথবা মনে রাখা তেমন জরুরি নয়। তবে আজকের কাশ্মীর নিয়ে আপনার ক্ষোভ দুঃখ থাকলে এই মানুষটার সাথে পরিচিত হওয়া

বিশেষ কোন প্লান না থাকায় দিনটা হোটেলে বসে কাটিয়ে দেয়ার ইচ্ছা ছিল। তাই রাতে সকাল সকাল বিছানায় যাওয়ার ইচ্ছাটাও উঠিয়ে রাখতে হল। প্যালেস্টাইনে একদিনের ঝটিকা সফরে এমনি ছিলাম ক্লান্ত, তার উপর দুদিন আগে

জন মানব শ‍ুন্য মর‍ু প্রান্তরে বানিয়েছেন কা’বা হযরত ইব্রাহীম।
আদেশ করেছিলেন আ‍ল্লাহ রহমানু‍র রহীম।
আজান দিয়েছেন অনাগত মানুষকে আ‍ল্ল‍াহর ঘর জিয়ারতে।
দে‍খিয়েছেন পথ একাত্ববাদের ধ্যানে জ্ঞানে ফিতরতে। ইসলামের পাঁচটি রোকনের মধ্যে হজ্ব উত্তম এবাদত।
ইসলামের অমীয় বানী শোনাতে বিশ্ব ভাতৃত্ব রক্ষার্থেই এই জমায়েত।
রাসুল সঃ বিদায় হজ্বে পূরণ করেছেন দ্বীনের

১
গ্রামের মূর্খ থেকে নগরের বুদ্ধিজীবী, প্রতিটি মানুষ আজও গুজবে বিশ্বাসী। ২
বাঙ্গালিদের কখনও বিশ্বাস করতে নেই। কারন তারা শুধু জাতিতেই, মানুষে নয়। ৩
নারীবাদী, মানবতাবাদী সংগঠনগুলোর লোকজন মানসিক ভারসাম্যহীন। ৪
এটা সমস্যা ওটা সমস্যা চারদিকে নানান সমস্যা নিয়ে পাবলিক হৈচৈ করে

বিজয় টিভিতে দেখলাম লিটন দেওয়ান চিশতী নাকি যে কোনও মানুষের চেহারা দেখে ভবিষ্যত বলে দিতে পারে। অথচ পবিত্র কোরান এ আল্লাহ বলেছেন ভবিষ্যত শুধু তাঁর জ্ঞানে আছে। “আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান আল্লাহর কাছেই রয়েছে। [সূরা ১৬ /নাহল – ৭৭]” উক্ত লিটন দেওয়ান নাকি এমন

আমি একজন বাঙালি। বাঙলা আমার মাতৃভাষা। ১৯৫২ সালে মাতৃভাষার জন্য এদেশের অগণিত জনতা রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা রক্ষা করেছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় দুঃখের সাথে বলতে হয়, সেই ভাষা আন্দোলন ৬৮ বছর গত হয়ে গেলেও; এখনো আমার এই মাতৃভাষার স্বরবর্ণ, ব্যঞ্জনবর্ণ, শব্দ,