এই বাড়িট আমার। কোস্টারিকা শহরের এক প্রান্তে এই বাড়িটা কিনেছিলাম ১৮৬৫ সালে যখন আমার বয়স মাত্র ৩৫ বছর। কে কে এই বাড়িতে নেমতন্ন গ্রহন করতে আগ্রহী দয়া করে জানাবেন। না না ভাবনার কিছু নেই এখানে একসাথে আপনাদের মত ১০/১২টা পরিবার বেড়াতে পারবে। খাওয়া দাওয়ার

আসলে আমার সবাই চিঠি লেখা ভুলতে বসেছি তাই আমি ঠিক করেছি আমরা যারা ব্লগে আসি তারা যদি একজন অন্যজনকে চিঠি লিখি তবে তা কেমন হয়। মানে যে কেউ যদি আমার কাছে চিঠি লেখে ( তা হোক কবিতা কিংবা গল্প বা সাধারণ) আমি তার প্রতি

আমরা কোটি কোটি নয় অসংখ্য আচম্বিত ঘটনার মধ্যে মাত্র দশটির প্রতীক নিয়েছিলাম। তাতেই এই সংখ্যার সম্ভাবনা পাচ্ছি। তাহলে কোটি কোটি নিলে দেখা যাবে, যে সৃষ্টি আচম্বিতে হোয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অসীম সংখ্যার, অর্থাৎ যে সংখ্যার শেষ নেই, তার মধ্যে একবার- অর্থাৎ অসম্ভব। এখন- দু’টো সম্ভাবনার

দূরে কাছে, দেশে বিদেশে যে যেখান থেকে এই আয়োজনটিতে চোখ রাখছেন তাদের প্রত্যেককে আন্তরিক মোবারকবাদ। গত পর্বে আপনারা বিজ্ঞাপন নিয়ে নানা কথা বলেছেন, তা আপনারা বলতেই পারেন। সে আপনারা যে যা বলেন না কেন, আয়োজনটি চলবে একটানা বিরতিহীন। তাই বলে ভাববেন না যে

বেশ কিছুদিন ধরে একটা স্বপ্ন মাথায় ঘুর ঘুর করছে কিন্তু ঠিক গুছিয়ে প্রকাশ করতে পারছি না। আচ্ছা, চার পায়ে হেটে বনে যারা বাস করে কিংবা ঘুরে বেড়ায় তাদের আমরা পশু বলি, তাই না? আর আমরা? আমরা

কত কথা চলে গেছে কার অতলে
বদলে গেছে সেইদিন, এইদিন
আমাদের দিনরাত্রি। জ্বরের কিনারে শর্তহীন তার প্রলাপ
এগিয়ে রাখছে বুকভরা ঘুম লিস্ট
নজরের উল্কিকাটা চোখ আর
মজার সব নক্সায়
খুলে গেছে বুঝি কল্যানের স্বরলিপি। যে চেয়েছিল গোপনে বাঁচতে
মৃত্যু তাকে পুড়িয়ে গেছে শতবার
মিথ্যে তার গ্রীবা সহসা ডুবে যেতেই
কি অসাধারণ শষ্যভারে জেগে উঠছে জ্যোতি
শুরুটা

প্রেম-পর্ব
– যাযাবর জীবন চোখে শুরু
ঠোঁটে আঠা
হাত গরম
মন নরম
ডাকছে বিছানাটা; চল আমরাও শুরু করি চোখে
দেহে বিকেল ঢলার আগে।

বরষার মেঘ ডেকে আনে যদি শুভ্র বসনা ঝুর ঝুর কামিনী
হেমন্তিকা ছড়াবে হেসে গোধূলির পরে মধু গন্ধ ভরা মধু যামিনী।
ফাগুন বলবে এসে কি কথা বল এত শুনি শুধু দুজনার কানাকানি
সপ্ত ঋষি বলবে হেসে নিরালায় কইবে কথা

স্মৃতির ঘর
– যাযাবর জীবন মনের ভেতরে একটা ঘর আছে
অনেকগুলো স্মৃতি সাজানো সেখানে
থরে থরে;
বইয়ের তাক দেখেছ কখনো?
অযত্নে অবহেলায় ঘুণ ধরে
সময় গেলে
স্মৃতির তাক চকচক করে
যুগ যুগ ধরে
প্রতিটা মানুষের প্রতিটা কথা জমা থাকে
স্মৃতির ঘরে
থরে থরে; বড্ড বেয়ারা

ইদানিং বাংলা ছায়াছবি বা সিরিয়ালের ইংরেজী টেলপ দেখি ভাবি অনুবাদ কি এত সহজ ! সেদিন একটা ছবি দেখছিলাম বাংলাতে একজনের নাম অনল আর ইংরেজীতে “Anal”। লজ্জা পেলাম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষের কবিতা” উপন্যাসে কবি গুরু কিছু ইংরেজী কবিতা বাংলাতে অনুবাদ করেছেন। যেটি কবি গুরুর