ছোট ভাই মিলিটারি ট্রেনিং এ দুর্দান্ত ভাল ফলাফল করেছে তাই জেনে মন ফুরফুরা করে অফিস থেকে বের হয়েছি। ভাবলাম উড়তে উড়তে বাসায় চলে যাই ছেলেটার কাছে। কিন্তু ঝামেলা পাকিয়েছে বিচ্ছিরি জ্যাম। রিক্সায় বসে আছিতো আছিই। এর মাঝে চোখ পড়ল উল্টো দিক থেকে আসা এক
মুরগী রাজহাঁসের সঙ্গে বিয়ে করে ফেলাতে মোরগ মুরগী কে রেগেমেগে —
-তুই হাঁস কে বিয়ে করলি শেষে !!
আমি কি মরে গিয়েছিলাম??
-রাগ করিস না রে, আমি তো
তোকেই বিয়ে করতে চেয়েছিলাম।
কিন্তু মা-বাবা’র ইচ্ছে ছিল …
ছেলে যেন নেভিতে কাজ করে !!
পা’শ থেকে
একজন প্রশ্ন করল এসব করার সময় কই পাও তুমি ?
আমি বললাম “আমি তোমাদের মতো আকাশ ছুঁতে চাই না।
তোমার মনে আছে কিনা জানি না ২৪ বছর আগেও আমি তোমাকে তাই বলে ছিলাম। দুবেলা দুমুটো খেয়ে জ্যোৎস্না রাতে রবীন্দ্র সঙ্গীত হলেই আমার চলে যাবে।
আমি এখনো
অসম্পূর্ণ অনুভব
– যাযাবর জীবন
কিছু অনুভূতি স্পর্শের
কিছু অচেনা কিছু পর
কিছু সম্পর্ক অসম্পূর্ণ
কিছু কিছু বাঁধে ঘর;
কিছু স্পর্শ ছিল তোর ভালোবাসার
কিছু অবহেলার
কিছু নিঃস্পৃহ
অতঃপর
অনুভূতি-শূন্য হতে হতে আমায় করেছিস পর,
সাজানো গোছানো অনেক সুখের তোর ঘর;
কিছু অসম্পূর্ণ সম্পর্ক
আজ শ্রাবণের বাতাস বুকে
এ কোন সুরে গায়
আজ বরষা নামলো সারা
আকাশ আমার পায়।।
আজ শুধু মেঘ সাজাই মেঘে
আজ শুধু মেঘ বুকে
আজ শুধু বিষ ঢালবে আকাশ
বিষ মেশানো সুখে।।
দাও ঢেলে দাও
যে প্রেম আমার
হৃদয় জ্বলে যায়।
আজ বরষা নামলো
বাসে করে কোথাও যাবেন বলে বাসে উঠে একটা সিট খালি আছে দেখে এগিয়ে গেলেন এবং দেখলেন জনৈক ভদ্রলোক (সুন্দর সার্ট প্যান্ট পরনে বলে ভদ্রলোক ধরে নিতে পারেন) তার নিজের গাড়ি মনে করে এমন ভাবে দুইজনের সীটের ৮০% জুরে বসে আছেন। আপনি ক্ষণিক অপেক্ষা করে
মেঘ নেমে এলো তার জানালার কাছে
হাওয়া ডেকে নিল তার আলগোছে মন
কি জানি তোমার মনে আছে কি না আছে
মুখে যে বলেনি কিছু আমি সেই জন
শুকনো পাতাতে হওয়া সারাটি দুপুর
যার লোভে বাজিয়েছে কিশোরী নূপুর
যার টানে ভাসে ঘর ও দুটি নয়ন
তুমি কি জাননা শুধু আমি সেই
সেই সম্বোধনহীন চিঠি অনেকদিন পর আজ আবার লিখতে বসলাম তোমাকে। অসময়ের হঠাৎ বৃষ্টির এই সকালে টেবিলে ছড়িয়ে থাকা কাগজ কলমে চোখ পড়তেই মনে হল তোমাকে লিখি।
চারদিকে কেমন উদাস হাওয়ার ছুটাছুটি। ইট কাঠের শহরের উঁচু দালানের ফাঁকে দেখতে পাওয়া এক চিলতে আকাশের গায়ে কালো মেঘেদের
আজকাল অনেক মায়েদেরও বাবার মত কাজে বের হতে হয় বলে সময় খুবই কম।সকালে নাস্তার জন্য হাতে রুটি বানাবার মতো এতো সময় কোথায়? তাই অনেকেই ব্রেড দিয়ে সকালের নাস্তা বা স্কুল অফিসের নাস্তার ব্যবস্থা করে থাকেন।
কয়েক দিন ধরে রুপঙ্করের গান শুনছি। নোলা জোনস এর গানকে বাংলা তে পরিবর্তন করেছেন ভালো লাগলো তাই শেয়ার করলাম আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
চলে এসো আজ এ রাতে
চলে এসো আমার সাথে প্রিয়তমা
তোমার দুচোখ যতদূর
যাব আমি ততদুর প্রিয়তমা
আজ যেন ভেসে যায় ধুলো
প্রিয় সকল বন্ধুগণ, সবাই কেমন আছেন? আমি সবসময় দোয়া করি সাবাই ভালো থাকুক সাথে মহান আল্লাহ আমাকেও ভালো রাখুক এই প্রত্যাশায় আবার আপনাদের সাথে পথ চলার সাথি হওয়ার জন্যে ফিরে এলাম। সবাইকে আমার অফুরান ভালোবাসা রইলো।
(মূল লেখা এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী থেকে সংক্লিত)
যেটা নেই (স্রষ্টা) তাকে মানুষ সেই প্রাক-ঐতিহাসিক সময়ে কল্পনা কোরে নিলো, শুধু কল্পনা কোরে নিলো না, সেটা কী রকম তার একই রকম বি¯তৃত বিবরণ পৃথিবীর এধার থেকে ওধার পর্য্যন্ত বিশ্বাস কোরে নিলো- কিন্তু যেটা আছে
সেদিন আপনার মুখে প্রশংসা শুনে আমার কি মনে হয়েছে জানেন !! ওটা আসলে আমার মুখোশ। আপনি মুখোশকেই আমি ভেবেছেন, ভাবছেন আপনি যাতে আমার প্রতি বিমুখ হোন তার চেষ্টা করছি।
সত্যি বলছি প্রায় সব মানুষেরই একটা মুখোশ থাকে। কেউ দেখায় বা কেউ দেখায় না। কেউ দেখতে
গিয়েছিলাম পড়ন্ত বিকালে ব্যস্তমুখর এক রেল স্টেশানে। মনে নেই কোথায় যাওয়ার কথা ছিল, সাথে কে ছিল । শুধু মনে আছে ঘরে ফেরা কিংবা ঘর ছেড়ে যাওয়া ব্যস্ত সব মুখের ভীড়ে হঠাৎ করে আমি উস্কখুস্ক চুলের উদাস মানুষটাকে দেখেছিলাম। আর দেখে মনে হয়েছে এ আমার