সকল বন্ধুকে জানাচ্ছি সুভসন্ধ্যা।
আজ এই সুভসন্ধ্যায় আপনাদের সবার জন্য ১৪২৪ বাংলা বর্ষ শুরুর একটি নতুন মেনু উপহার নিয়ে এসেছিঃ
সকালে নিদ্রা ভঙ্গের পর প্রাথমিক কাজকর্ম সেরে নিশ্চয়ই নাশতার টেবিলে বা মাদুরে এসে বসবেন! এতদিন অনেক মজার খাবার
তোর কথা তুলে রাখা
আলমারির গোপন তাকে,
তোর হাসি লেপ্টে আছে
আমার শার্টের কলারে,
যে ভাবে ভালবাসিস আমায়
আমি ভালবাসি সেইভাবে,
তোর জন্য মন আজ সেজেছে পুতুল খেলাতে।
উরে যাব তোর সাথে
দু ডানা ধার করে,
রোজ সকালে ভাঙ্গাবি ঘুম
আদুরে হাক ছেড়ে।
হলুদ বেশী রান্নাতে
তবু বলবো ভালো হয়েছে,
দাড়িয়ে থাকবি রোজ তুই
দরজার ওপাশেতে।
বাসে করে কোথাও যাবার জন্য বাসে উঠে দেখলেন দুইজনের সিটে একজন ভদ্রলোক (সুন্দর সার্ট প্যান্ট পরনে দেখে বুঝলেন ভদ্রলোক) বসে আছে আর একটা সিট ফাকা আছে, কাছে এসে ক্ষণিক অপেক্ষা করে দেখলেন ভদ্রলোকের
আড্ডা|
৩১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬১০ বার দেখা
| ৬১ শব্দ ১টি ছবি
দূরের কাছের সকল পাঠক দর্শকবৃন্দ আপনাদের সকলকে জানাই আশু নব বর্ষের শুভেচ্ছা। দিনে দিনে অনেক সময় বয়ে যাচ্ছে, শব্দনীড়ে নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে আসছেন অনেকই। খুল যা সিম সিম এ পক্ষ থেকে অভিবাদন জানিয়ে শুরু করছি আজকের পর্ব।
চিঠি চালাচালি নিয়ে নতুন আইডিয়া নিয়ে
প্রবাস জীবনের দুদশক পার হয়ে গেছে, কত দ্রুত সময় চলে যায়। যে কোন কারনেই হোক এই ২১ বছরে কম করে হলেও ১২ বার দেশে আসা হয়েছে আসা যাওয়ার এই ব্যয় সঞ্চয়ের দিকে গেলে হয়তো অনেক বদলে যেত জীবন। যাক সে সব কথা এ
কবিতা মানেই প্রেম বিরহ,সুখ দুঃখ,প্রকৃতি ;
অথচ একটা কথা বলতেই হয়
লাশকাটা ঘরের কোন প্রাণ নেই,
কারন,ওখানে অস্ত্রের যুক্তি চলে।
লাশ কাটার চাকু, কুড়াল,দা, ছুরি,
দূর্গন্ধময় নিঃশ্বাস,ভয়,
এই সবও কবিতা হতে পারতো-
তাকে যদি কবিতা ভেবে
সবুজ চাকু দেই
সবুজ কুড়াল দেই
এবং আলো বাতাস ভর্তি একটা ঘর দেই।
লেখাঃ
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো। আজকে আবারো ব্লগিং নিয়ে আমার ভাবনাগুলি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। এখানকার সব ভাবনা আমার নিজের বটে কিন্তু লেখাগুলি বিভিন্ন পোষ্ট থেকে নিয়ে নিজের মতো করে উপস্থাপন করলাম।
শব্দনীড় একটি সামাজিক ব্লগ, আমাদের সমস্ত আলোচনা তাই সামাজিক ব্লগ
১
অন্যের কান কথা,
কখনই শোনা যাবে না তা।
২
কখনোই করা যাবে না
অনিহা এবাদতে, প্রভু
আপনি নিন সৎ পথে।
৩
অহংকার নিয়ন্ত্রিত থাকে,
এমন কাজ করে যেন লোকে।
৪
অনর্থক কথাবার্তা থেকে,
নীরব থাকে যেন লোকে।
৫
দ্বীনের উপকার নেই,
এমন কথা বলে লাভ নেই।
৬
অহেতুক কথা বার্তায়,
জানবেন গুনহা হয়।
চলবে
আমদের দেশের মন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারী কর্মকর্তাদের চেয়ারে একটি টাওয়াল দেখা যায় খুবই চোখে লাগে । টাওয়ালের সঠিক ব্যবহার জানলে উনাদের নিজেদেরই হাসি পাবে। (গামছা আর টাওয়ালের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই ,তবে আমাদের দেশের আবহাওয়াতে গামছাই উপযুক্ত)। টাওয়াল বাদ দিয়ে চেয়ারে গামছা
চিঠি (১)
প্রিয় আলেয়া,
অনেক দিন হয় তোমার খবর থেকে আমি বঞ্চিত। সেই গ্রীষ্মকালীণ ছুটি হলো! আশা করি মহান আল্লাহর অশেষ দয়ায় ভালো আছ। এরপর যা বলতে চাই আলেয়া, আমি প্রাণের গোপন গহিন থেকে, ভালোবাসী তোমাকে। কেনো ভালোবাসী তোমাকে তা কী জানো? বিষয়টি আমি খোলাসা করেই
মধ্যযুগে বাংলা সনের প্রচলনের আগে কৃষি ও ভূমি কর বা খাজনা আদায় করা হতো ইসলামিক হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুসারে। কিন্তু চাষাবাদ করা হতো সৌর বছর অনুযায়ী। কারণ চন্দ্র ও সৌর বছরের মধ্যে ১১ বা ১২ দিনের পার্থক্য ছিল। ফলে ৩১ টি চন্দ্র বছর ৩০ টি
কতবার তোর বাড়ি গিয়ে ফিরে, ফিরে এলাম
আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !
কতবার তোর জানলা দিয়ে গলে’ হলুদ খাম …
আমার মতে তোর মতন কেউ নেই !
তোর বাড়ির পথে যুক্তির সৈন্য
তোর বাড়ির পথে যুক্তির সৈন্য
যতটা লুকিয়ে কবিতায়,
তারও বেশি ধরা পড়ে যায়।
তোর উঠোন জুড়ে বিশাল অঙ্ক