নিজের সম্পর্কে জানানোর জন্য ভর করলাম রবি ঠাকুরের উপর
অমিত রায় ব্যারিস্টার। ইংরেজি ছাঁদে রায় পদবী “রয়” ও “রে” রূপান্তর যখন ধারণ করলে তখন তার শ্রী গেল ঘুচে কিন্তু সংখ্যা হল বৃদ্ধি। এই কারণে, নামের অসামান্যতা কামনা করে অমিত এমন একটি বানান বানালে যাতে
কিছু বেরেস্তা ভেজে তেল বা ঘি যা দিয়েই ভাজবেন তাতেই রেখে দিবেন, তবে বেরেস্তা গুলি ঘিয়ে ভাজলে ভালো হয়। এক ভাগ ডাল দুই ভাগ লাউ। লাউ ছিলে ধুয়ে ছোট ছোট কিউব করে কেটে
আমাকে ব্লগার বলা যায় কিনা অথবা ব্লগে থাকি বলে ব্লগার উপাধি দেয়া যায় কিনা জানিনা। তবে আমি আপনার ব্লগ পড়ি। নিয়ম করে নিয়মিত পড়ি। সকালে পড়ি দুপুরে পড়ি সন্ধ্যায় পড়ি এমনকি মাঝ রাতের পরেও পড়ি। পড়তে পড়তে পড়ি। ধন্যবাদ দিতে
সম্পর্ক তৈরী হয়। শেষ হয় না কখনো। বিভিন্ন সম্পর্কের মানুষ গুলো বিভিন্ন সময় ঘুরে ফিরে আসে বিভিন্ন রুপে। আমাদের শুধু অপেক্ষা করতে হয় সবাইকে নতুন রুপে দেখবার। প্রতিটা সম্পর্ক প্রতিদিনই নতুন। সম্পর্কের প্রকৃতি পালটানো সম্পর্কগুলোও প্রতিদিন নতুন হয় যেমন নতুন হয় প্রকৃতি না পালটানো
111 ডিগ্রী জ্বরে কাঁপছিল যখন সারা বিশ্ব।
পূর্ব প্রস্তুতি তৈরী ছিল করবে কারে নিঃস্ব।
বাঘেরা রাজাদের তাড়া করলে পরে,
নাখোশ হয়ে নাশকতার শিকার হয়ে পড়ে।
উইলো যুদ্ধে অজিরা বিশ্ব সেরা যে।
কথায় কাজে প্রমান করলো,মওকা মরে লাজে।
বৃত্ত ছেড়ে বিত্তের দিকে আইকনরা সাজে।
ক্রিকেট বাণিজ্য জয় জয়কার বিপননের
অভিমান যে আমারও হয়না তা নয়!
যখন দেখি অনেকগুলো প্রিয় মুখ সাথে আছেন অথচ সহব্লগারের লেখায় চোখ বুলিয়ে নেয়ার তাগিদও বোধ করেন না! আবার মন্তব্যের উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রেও কুন্ঠিত। চুপচাপ সয়ে যাই, হারিয়ে যাই নীরবে!!
একদা মন্তব্য দেয়ার প্রতিযোগিতা হত। কে আগে মন্তব্য দিতে পেরেছি! কিছু
ইশ্বর যখন আমাকে বলবেন
তুমি কি এনেছ?
ইশ্বরকে বলব-এক বুক নিশ্বঙ্গতার
কষ্ট নিয়ে হাসি মুখে বেঁচে ছিলাম
তুমি কি খুশি নও –ইশ্বর!
ইশ্বর আমি বেঁচে ছিলাম
এটাই ছিল আমার ইবাদত
তোমাকে বিশ্বাস করে বেঁচে থাকাটাই ছিল
আমার একমাত্র ইবাদত।
আচ্ছা, ভাবতে পারেন, অফিসে যাবেন বলে বাড়ি থেকে বের হবেন এমন সময় মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলো। আহ! কতদিন পরে এমন রিমঝিম বৃষ্টি! এমন দিনে একটু রোমান্স না হলে কি হয়? তার সাথে দুপুরে খিচুরি আর ইলিশ
আড্ডা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০৮ বার দেখা
| ৯০ শব্দ ১টি ছবি
বিশ্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সারা বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব-মা-দিবস’। আমার মনে হয়: শহরের কিছুসংখ্যক মানুষ শুধু এই দিনটির কথা শুনেছে। আর বাকীরা এখনও এই বিষয়ে অজ্ঞ। আর গ্রামেগঞ্জের কথা তো বাদই দিলাম—সেখানে মা-দিবস উদযাপিত হয়েছে কিনা আমার জানা নাই। বিশ্ব-মা-দিবসের উদ্দেশ্য
“একটি সুস্থ জাতি পেতে প্রয়োজন একজন শিক্ষিত মা”— এই উক্তিটি প্রখ্যাত মনীষী ও দার্শনিক নেপোলিয়ন বোনাপার্টের। কিন্তু আমরা আজ এই একুশ শতকে এসেও বাংলাদেশের ৬৬ শতাংশ নারী এখনো শিক্ষা থেকে বঞ্চিত, আর এর প্রধান কারণ বাল্যবিবাহ।গত এক দশক ধরে কিশোরী মাতৃত্বের হারের দিক থেকে