বৃষ্টি আর তুই অবশেষে শহরে বৃষ্টি নেমে এলো, যেইরকম মুষলধারা আমি চাই, ঠিক সেই বৃষ্টি হলো! কতোদিন! কতো যে মুখ ভেসে ওঠে চোখে! কতো স্মৃতি! তুমুল বৃষ্টিতে বাড়ির উঠোনে জল জমলে দৌড়ে গিয়ে কাগজের নৌকো ভাসিয়ে দিয়ে আসতাম। বৃষ্টির শব্দ আমাকে পাগল করে দেয়।

যখন শীত ছিল তখন তুমি আমাকে গ্রীষ্মের গল্প শুনিয়েছিলে!
যখন গ্রীষ্ম ছিল তখন তুমি আমাকে আষাঢ়ে গল্প শুনিয়েছিলে!
এখন আষাঢ় এসেছে, তুমি আমাকে বৃষ্টির গল্প শোনালে!
তুমি শ্রাবণের, তুমি আষাঢ়ের!
আষাঢ়ের তুমিই তোমার,
তোমার তুমিই; তুমিই তোমার
শ্রাবণের তুমিই তুমি!
আষাঢ়েরই তুমিই তুমি!
এখনকার তুমিই তুমি!

*👉“ আমি ব্যর্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা॥* ” –—মাইকেল জর্ডান। *👉“ যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না॥* ” –—জন এন্ডারসন। *👉“ আমি বলবনা আমি ১০০০ বার হেরেছি, আমি বলবো যে আমি হারার ১০০০ টি

তোমার পা জমিনে না পড়ুক,
অন্তত: অন্তর্বাসের হুকটা ঠিক-ঠাক খুলতে দিও,
নচেৎ, এটা নিছক প্রেমের গল্প হবে, প্রেম হবে না। তোমার দৃষ্টি মাটিতে না দাও,
অন্তত: অধরের রংটা পালিশ করতে দিও,
নচেৎ, এটা আজ্ঞাবাহী হবে, অনুরক্ত হবে না। তোমার চরিত্রে কালী লাগতে না দাও,
অন্তত: উত্তরীয়টা মুখে মাখতে দিও,
নচেৎ, এটা চরিত্র

আফগান থেকে এক কাবুলিওয়ালা এদেশে বেড়াতে এসেছিল। এক মিষ্টির দোকানদার মিষ্টি সামনে নিয়ে বসে আছে অথচ খাচ্ছে না দেখে সে নিজেই দুই হাতে মুখে পুরতে লাগলো। দোকানদার ছুটে এসে তাকে ধরে ফেললো। লোকটি কাবুলী ভাষায় বলতে লাগলো, “নিজেও খাও না আবার অন্যকেও মিষ্টি খেতে

এই সমাজের মাঝেই আমরা অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার ভাষা লিখে থাকি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মনের কথাগুলো লিখতে গেলে বানানগুলো মোটেও ঠিক নাই। আমি মনে করি, ভুল লেখার প্রতি অভ্যাস করলে ভুলেই হবে। তাই যতটুকু সম্ভব শুদ্ধ লেখার প্রতি মনোযোগ দেয়া উচিৎ।

সাফল্যের জন্য দূরদর্শী হওয়া কিংবা প্রতিভার তেমন গুরুত্ব নেই। নিজেকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা থেকেই সাফল্য আসে।