শব্দনীড় বন্ধুরা। আমরা যারা শব্দনীড়ে ব্লগিং চর্চা করি তাদের একটা গেট টুগেদার এর ব্যবস্থা হলে কেমন হয়? পরিচিত হবো, কথা বলবো, আমরা আড্ডা দেবো।
আমরা অনেকেই অনেককে চিনি না জানি না। ব্লগের বাইরে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই। তাই আমাদের ব্লগীয় সম্পর্কটাকে
কথা হবে না
——–
কি আশ্চর্য ব্যপার ,তোমার সাথে দেখা হলে
তোমার আমার আর কথা হবে না
অথচ তোমার হাত দুটো আমি দীর্ঘসময় ধরে থাকতাম
তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম
কোন বাধা থাকত না
দীর্ঘ সময় তোমার সাথে কথা বলতাম
প্রীয়সী বিচ্ছেদ কতটা সহজ আবার সহজ না
ভোলা যায় ,ভোলা যায় না
পাওয়া
এত ভাববার কি আছে?
———
তোমাকে দেখতে গিয়ে আর কি হবে
কোন না বাড়ী উঠানে গৃহস্থলির কাজে তুমি ব্যস্ত
জান প্রিয়সী –তোমার আমার খুব মিল
তুমি আমি একই আকাশের নীচে
প্রতিদিন এক-ই চাঁদের মুখ দেখি দুজনে সন্ধ্যে হলে
তা কি কম পাওয়া বল?
প্রতিদিন পৃথিবীর মানুষগুলো ব্যস্ত হবে
ঘুমোবে,খাবে,হাসবে,কাঁদবে
আমি ও তুমি সেরকম-ই মানুষ
ভাববার
আমি শব্দনীড়ের একজন পুরাতন সদস্য ছিলাম। নতুন করে শব্দনীড় চালু হওয়ায় আবার নতুন রূপে শব্দনীড়ে আসছি। ইদানিং শব্দনীড়কে আগের মতো প্রাণবন্ত দেখছি না। বর্তমানে ব্লগারকে মধ্যে তেমন কোন আন্তরিকতা দেখছি না। আমি লক্ষ্য করে দেখছি দুয়েকজন
এত সুন্দর ভালবাসা তোমার অন্ধকারেরও হিংসে হতে পারে
প্রতিদিন ভালবাসা কম করে বেস,নইত চুলের খোপারাও
হিংসে করবে
আলোতে ভালবাসা হিংসে করবে
মানুষ হিংসে করবে
শয়তান হিংসে করবে
প্রিয় প্রেমিক তোমার ভালবাসা টিকবে না
এত ভালবাসলে সে ভালবাসা টিকে না, চলে যাবে
মরা লাশের মত ভেসে সমুদ্রের স্রোতে
আকাশের মেঘের মত করে
ঝড়ে
বাঘিনী বাড়িতে নেই প্রায় দু’মাস হলো, সে বাপের বাড়ি বেড়াতে গেছে। বাঘিনী না থাকায় শরীর ও মন, দু’টোই উথাল পাতাল করছিলো। তাই বিকেলের মনোরম রোদে নিজের ডেরা ছেড়ে নদীর দিকে এগিয়ে গেলাম। ওমা! নদীর ওপারে দেখি সুন্দরী হরিনীর
সেদিন এক তরুণী জিরাফের অদ্ভুত বাহারী রঙে মুগ্ধ হয়ে তাকে “লাভ ইয়্যু” বললাম। জিরাফটি সাথে সাথে প্রত্যাখ্যান করলো, আমি তার চেয়ে বেজায় খাটো বলে।
তারপর এক হরিণীকে ফুল দিয়ে প্রপোজ করলাম। সে হুট করে দৌড়ে পালিয়ে গেলো। যেতে যেতে
প্লিজ, একটু দাঁড়ান। যাষ্ট কয়েক মিনিটি সময় নিন। চলুন, হয়ে যাক একটা সেলফ টেষ্ট!
”নিঃসন্দেহে (সেসব) ঈমানদার মানুষরা মুক্তি পেয়ে গেছে, যারা নিজেদের নামাযে একান্ত বিনায়বনত (হয়), যারা অর্থহীন বিষয় থেকে বিমুখ থাকে, যারা (রীতিমতো) যাকাত প্রদান করে, যারা তাদের যৌন অংগসমূহের হেফাযত করে। তবে
বনলতা সেন
জীবনানন্দ দাশগুপ্ত বা জীবনানন্দ দাস ছিলেন প্রকৃতির কবি, নিসর্গের কবি, নিস্তব্ধতার কবি, নীরবতার কবি, নিঃশব্দের কবি, বিষন্নতার কবি। তাকে বাংলাভাষার “শুদ্ধতম কবি” বলে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। তাঁর ঘরোয়া নাম ছিল মিলু। মিলু ছিলেন আদর্শ
ভাবভঙ্গি !!!
বর্তমান ভাবের এই ভুবনে ভাবুকেরা আর ভাব দেখায় না। যারা ভাবে চলে তাদের ভাবের অভাব থাকলেও ভঙ্গির অভাব নেই। ভাবনার দৈন্যতায় ভাবের ভঙ্গি পরিবর্তন হয়ে গেছে ভীষণ ভাবে। কিন্তু ভাবুকদের ভাবের সাথে ভঙ্গির অভাবে ভুল
তোমার চোখ এত লাল কেন ?
প্রথম কয়েক পর্ব কয়েকটি গান আপনাদের সাথে শেয়ার করার পর মনে হল এবার কবিতার সময় । গান শোনার ক্ষেত্রে মানুষের রুচির তারতম্য অনেক বেশি । আমার প্রিয় গানের মধ্য থেকে
১।
নদীর দিকে যাওয়ার পথে বকের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল কচ্ছপের। জানতে চাইল বক, কোথায় যাচ্ছ?
কচ্ছপ বলল, নদীতে। কী গরমটাই না পড়েছে দেখেছ? ভাবছি নদীর পানিতে শরীরটা জুড়িয়ে আসি।
বক বলল, এখন তো গ্রীষ্মকাল। এক ফোঁটা পানি নেই নদীতে। এখন গিয়ে কী করবে?
বৃষ্টি কথন
আজ বৃষ্টি বিলাসের দিন !!!
শ্রাবণের এমন ইলশে গুড়ি খিচুড়ি বৃষ্টির দিনে আমার মত যারা অফিস করছেন তাদের প্রতি সমবেদনা ! গান শুনতে ভীষণ ইচ্ছে করছে, কিন্তু অফিসে বসে নয়। তাহলে কোথায় ? ভাবতে ভাবতে মনে হল নদীতে ছৈ ওয়ালা নৌকায় চুপটি করে বসে