অনেক স্বপ্নের ভীরে
জলের দামে শূণ্য করেছি যে শৈশব
অর্জিত সাত রাজার ধন দিয়েও তাকে আর ফেরত পাবো না
আজ অামি ফিরে যেতে চাই সেই সরল বিশ্বাসে যেখানে
লালাসা জাগরনহীন হয়ে জেগে থাকে শুধুই তোমার সৌখীন সাম্রাজ্য, যেখানে ভেঙে যেতো
অলরাউন্ডার শিক্ষার্থী হতে হলে
শিক্ষাজীবন মানেই হচ্ছে নানান রকম প্রতিযোগিতা এবং পড়াশুনার চাপ। আর তার ওপর পরীক্ষা কাছাকাছি আসলে তো কথাই নেই। প্রজেক্ট শেষ করা, ফাইনাল পেপার তৈরি করা, প্রেজেন্টেশন দেয়া এবং অবশ্যই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয়া—সবকিছু মিলিয়ে একটা
আগেই বলা হয়েছে –
কাজ দুই প্রকার।
মোটা দাগে প্রথমটি হচ্ছে – পৃথিবীর উপরিভাগে বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তনই হল কাজ।
আর দ্বিতীয়টি হল – অপরকে প্রথম কাজটি করতে বলা।
উপরোক্ত দ্বিতীয় কাজটি যারা করেন তাদের পরিধি বিস্তর। শুধুমাত্র যারা প্রথম কাজ
This year I am working as an Academic Editor of the following three technical journals:
1 Sustainability
2 Buildings
3 Infrastructures
Also, I am working as a Guest Editor for a Special Issue of the following two journals:
1 Materials
2 Sustainability
You can contribute if you are interested to However,
“শয়তান এখনো দুষ্কর্ম সাধনের জন্য অলস হাত খুজে পায়।”
যেমন এখন এই মুহূর্তে খুঁজে পেয়েছে আমার হাতকে। এখন লিখবো আলস্যের কথা, আলস্যের পক্ষের কথা।
একজন ব্যাক্তির কথা ভাবুন যার বাঁচার মত যথেষ্ট সঙ্গতি রয়েছে। তবুও তিনি আলসেমী না
আমাকে চেনা যায়?
আমি কে ?
আমি হলাম প্রতিবাদ !
কি ভাবছো ?
৫৬৯৭৭ বর্গমাইলের কাঁটাতারে বন্দী আমি ?
না !!!
আমি হলাম প্রতিবাদ
ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিতে আমার বাস ৷
আমি গর্জে উঠি সেই সময়
যখন সমাজ ব্যাবস্থা হয় অবিচার ময় ,
আমাকে চেনা যায় ?
আমি কিন্তু সংঘাতময়
মানুষের অসাধারণ কিছু গুণাবলির মধ্যে খাবার খাওয়া একটি গুন। খাবার খাওয়ার সময় মুখের অঙ্গ ভঙ্গিগুলো আমি খুব তীক্ষ্ণ ভাবে অবলোকন করি। কি যতন করে যে তার খাবারগুলো মানুষ চর্বন করে তা সত্যিই বিস্ময়কর। প্রথম যখন প্লেটে কেউ ভাত নেয় তখনই দেখবেন মুখের অবয়বটা সম্পূর্ণ
সাজ ফ্যাশনে ছেলেদেরও চাই সচেতনতা
আবহাওয়া পরিবর্তনে সবারই চায় সচেতনতা। এখনকার ছেলেরাও কিন্তু কম সৌন্দর্য সচেতন নয়। তারাও চোখ কান খোলা রাখছে ফ্যাশন দুনিয়ায়। কোন সময় কিভাবে নিজের যত্ন নিতে হবে সে বিষয়ে ধারনা থাকতে হবে। আজকে ছেলেদের রুপ সচেতনতা
কবে যে মানুষ ছিলাম বেমালুম ভুলে গেছি
যান্ত্রিক সমাজে দিনেরাতে ভোল পাল্টেছি
কখনো সাধু বেশ , কখনো বা সন্যাসী
তবুও মনুষ্যত্বকে ঠিকই বিকিয়ে দিয়েছি ৷
কবে যে মানুষ ছিলাম বেমালুম ভুলে গেছি
মানুষের মুখোশে শুধু পশুত্বকেই লুকিয়ে গেছি
চোখ বুজে রক্তের হোলি খেলা দেখেছি
আর
কানে তুলো দিয়ে
সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা,
আস সালামু আলাইকুম, কে কেমন আছেন? স্নিগ্ধ শরতের বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে আনন্দ সুখের ভেলা। আপনজনকে সাথে নিয়ে শুনছেন অদৃশ্য কোন সেতারে মধুর সুর, তাই না? এইতো জীবন পথের ভেলা, এই ভেলায় চরে
আড্ডা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০১ বার দেখা
| ৪৭০ শব্দ ২টি ছবি
উত্তাল আজ এই পৃথিবীর মানচিত্র;
চারিদিকে আজ যুদ্ধ যুদ্ধ আর যুদ্ধ,
বুঝিনা আমরা এ কেমনতর সভ্য ?
শুনেছি বিবাদে জড়ায় নাকি মূর্খ;
তবেকি মানুষ আজ সুশিক্ষিত মূর্খ
নিজেই নিজেকে করে দেখো প্রশ্ন।
ক্লান্ত চোখে দেখি বিশ্বজয়ের স্বপ্ন
সে স্বপ্নে ঢুঁকে গেছে গভীর ষড়যন্ত্র
হে ঈশ্বর;
সফল যেনো না হয়
কবিতা পাঠ–১
আজকের কবিতা–মুখোমুখি,
কবি–আমিনুল ইসলাম,।
প্রথমেই শ্রদ্ধেয় কবির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি,যে ওনার কবিতাটি আমি আমার মত ব্যাখ্যা করার জন্য,,!কেন না কবির ভাবনার সাথে আমার ভাবনা নাও মিলতে পারে,,!প্রিয় কবি আমি একজন পাঠক, আর পাঠক হিসবে আমি আমার স্বল্প জ্ঞানে আলোচনার করার চেষ্টা করেছি যাতে করে
এখানের (অস্ট্রেলিয়া) বাড়িগুলো দেখলে কেমন একটা শান্তি শান্তি ভাব হয়। অধিকাংশ বাড়িগুলো একতলা বা দুতলা এবং টালির ছাদ। ছোট ছোট গেট। আমার কাছে অনেকটা নির্জন গ্রামের মত লাগে। রাস্তাঘাট ক্লিন – গাড়িগুলো প্রতিটা বাড়ির সামনে দাঁড় করানো। গ্যারেজ থাকলেও
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি