ঘোর অমনিশায়
আমার সব কুয়াশা লাগে —
ধোঁয়া ধোঁয়া রাতে
তুমি কার সাথে কথা বলো !!
সমুদ্র দূর হাজার মাইল
অথচ তোমার মুঠোফোনে বার্তা আসে
আজনবী এক বাহিনীর
তাদের ঘর নাই
বাড়ি নাই
ধু ধু মরুর কালা ঝড় –
তোমাকে নিশানা করেছে
কিছুদিন আগে থেকে “ঝুমকো জবা”, “পঞ্চমুখী জবা” ও “বহুদল জবা” ফুলের বেশ কিছু ছবি দেখিয়েছি আপনাদের। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু “সাদা জবা” ফুলের ছবি।
সাদা জবা
আপনারা জানেন জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি
নেতা আমাকে চিন্তে কষ্ট হচ্ছে তোমার?
আমি বাংলাদেশ জনগন নাম আমার
পাঁচটা বছর আগে গিয়েছিলে সেবার
ধবধবে সাদা পাঞ্জাবী ছিলো পরনে
হ্যামিলিয়নের বাশিওয়ালার মতো করে
পিছনে একঝাঁক তরুন তরুনীদের নিয়ে
ছুটে চলেছিলে তুমি শহরের প্রতি ঘরে
আর আশার বাণী শুনিয়েছিলে কানে
বলেছিলে অন্যায়ের প্রতিবাদী কন্ঠ হবে ৷
গরীব অসহায়রা স্বপ্ন
কিছুদিন আগে থেকে “ঝুমকো জবা” ও “পঞ্চমুখী জবা” ফুলের কিছু ছবি দিয়েছিলাম। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু “বহুদল জবা” ফুলের ছবি।
বহুদল জবা
আপনারা জানেন জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা,
কিছুদিন আগে “ঝুমকো জবা” ফুলের বেশ কিছু ছবি দিয়েছিলাম। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু পঞ্চমুখী বজা ফুলের ছবি।
পঞ্চমুখী জবা
আগেই বলেছি জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটির পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা, জবা কুসুম, মরিচা
“বই তে” শারদীয়া
আমার দূর্গা বইগুলোতে লুকিয়ে আছে
পাতার সাদা সাদা হাতগুলো আমাকে মহিষাসুর ভেবে এগিয়ে আসে
ছন্দগুলো রক্ষনশীল একঘেঁয়ে কথাগুলো “মহালয়া”র সেই
“যা দেবী সর্বাভূতেষু–“—
অসহ্য মণ্ডপ চর্চা
কোন এন্টারটেনম্যান্ট নেই
“খোলা আকাশের” “বুকভরা মুক্ত অক্সিজেন নেই–!
টেবিল ভর্তি অহেতুক “সাজগোজের আবর্জনা–“?
খোলা বারান্দা
খোলা চুল
খোলা
চিরচেনা এ শহর আজ থেকে আর আমার না
এখানে আজ বসত করছে মানুষরুপী হায়েনা ,
যে শহরে অলিগলিতে বসে মাদকের আস্তানা
সে শহরে আমি বেমানান; সে শহর আমার না ৷
মানবতার পিয়াসী আমি;মানবতা খুঁজে ফিরি
এশহরে রোজই দেখি মানবিকতার ছলচাতুরি ,
ফেসবুক;টুইটারে জুড়ে শুধুই
রোদ জ্বলা দুপুরে চলছিলাম
আনমনে দু’জনে মিলে
সেই ট্রেন চলা পথে ,
চোখে চোখ মেলে চাওয়া
বোবা ভাষায় কথা বলা ,
হৃদয়ে হৃদয় বিনিময় পালা
না বলা কত না কথা বলা ৷
দু’জনের দুটি হাত একসাথে একাকার
পিছলে পড়া কতোবার ৷
আবেগী সেই ক্ষনে
মনে নেই
খনা ও খনার বচন সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কম বেশী ধারণা আছে। খনার বচন মূলত কৃষিতত্ত্বভিত্তিক ছড়া। আনুমানিক ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। অনেকেই ধারনা করেন এগুলি কোন একক ব্যাক্তির লেখা নয়, বরং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের বলা বা লেখাগুলি খনার নামে প্রচলিত হয়েছে।
অশোক বন্দনা
গত মার্চ মাসের ১৭ তারিখে বৃক্ষকথার কয়েকজন সদস্য মিলে আমরা গিয়েছিলাম ঢাকার মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে। ঘুরে ফিরে অনেকটা সময় ধরে আমরা চেনা অচেনা নানা ফুল আর গাছ দেখেছি, ছবি তুলেছি। ঐ সময়টা ছিল অশোক ফোটার সময়।
অল্পসংখ্যক উদ্ভিদ আছে যারা তাদের
ভুলেই যাই ভাষার জন্য যুদ্ধ করেছে আমার পিতা
যখন দেখি ঐ রাজাকারের গাড়িতে সগৌরবে উড়ে পতাকা ৷
ভীষন কান্না পায় আমার ধর্ষিতা মা বোনের কথা মনে পরলে
ওদের সম্ভ্রম ঢাকা কাপড় আজ পতাকা হয়ে
উড়ে ওদের গাড়িতে ৷
ভীষণ কষ্ট হয় আমার
আলস্য ভোগ করতে হলে আপনাকে একটি বিশেষ শ্রেণীর লোক হতে হবে, অথবা আপনার পর্যাপ্ত অর্থ-সম্পদ থাকতে হবে। তা যদি না হন বা না থাকে তাহলে আপনার আলস্যের সুযোগটা ঘেচাং করে কেটে নেয়া হবে।
ধরুন একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক
স্যার একটা চাকরি হবে ?
আগুনলাগা সূর্যটাকে মাথায় নিয়ে
প্রেমিকাকে দেখানো সেই স্বপ্ন নিয়ে
ছুটে চলি শহরের অফিস পাড়াতে ৷
পরিবার আমার দুই’দিন অনাহারে
আর আমি কর্মের সন্ধানে এশহরে
ঈশ্বর কি সৌভাগ্য দিলে আমাকে?
সারাদিন কাটে অফিসে ঘুরে-ঘুরে
আর রাতটা কাটে ফুটপাতে শুয়ে
এ কেমন জীবন ঈশ্বর তুমি