আর এককাপ চা খাবেন?
-খাবো, টঙ এর চা প্রিয় যে !
এই নিন
সন্ধে হল বলে
-আচ্ছা আদুরে বাতাস আছে সেখানে ?
সন্ধে হল বলে, আসবে হয়ত,
-আলোর ফাঁকিবাজি !
আছে ওখানে?
-হুম বিদ্যুৎ নেই,
কেরোসিনের কুপি
আলো ছায়ার নাচ পেতে পারেন
-বাতাস দোলাবে খুচরো চুল ?
অন্ধকারে কিভাবে বুঝব
– আপনার পেশা কি? মানে আপনি কি করেন?
প্রশ্নের উত্তর দিতে চায় নি কবি। উল্টে কবি সম্মেলন মঞ্চে কবিতা পড়ে শোনাল – দুমুঠো ফুটিয়ে খাব। এক পৃথিবী লিখব। সবার হৃদয়ে আকাশ আঁকব।
কবিতা পড়া শেষ করে আর আমার কাছে এসে বসল না। তাই তার পাশে
মার্ক টোয়েন একদিন সকাল বেলা বাইরে বেরুবার জন্য রেডি হচ্ছিলেন। একটা জামা বের করে দেখলেন ওটার বোতাম নাই। নিজের মনে বকাবাদ্য করে ওটা ফেলে দিয়ে দ্বিতীয় আরেকটা বের করলেন, ওটারও একই অবস্থা। এবারও একচোট গালাগালি করে নিয়ে আরেকটা বের করে গায়ে দিলেন। দেখলেন এইটারও
মৃত্যু অনিবার্য সত্য। তাকে অস্বীকার করার উপায় নেই। সে মৃত্যু স্বাভাবিক হোক এটুকু অন্তত মানুষের মানবিক অধিকার। আমরা এখন পদে পদে অধিকার হারাচ্ছি, হারাচ্ছি স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা।
চকবাজারের ঘটনার মাত্র সাঁইত্রিশ দিনের মাথায় বনানীর ভয়বহ প্রাণঘাতি আগুন। এদেশ যেন এক অগ্নিকুণ্ডে পরিণত হয়েছে। কিন্তু
২৫শে মার্চের কাল রাত্রির কথা বাঙালীরা ভুলতে পারবে না কোন দিনই। ১৯৭১ সালের মার্চের সেই অগ্নিঝরা দিনগুলিতে চলছিল অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সারা বাংলাদেশে যে বেসামরিক প্রশাসন আওয়ামী লীগ হাতে তুলে নিয়েছিল তার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম
আমি নিজে বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত আছি প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরিয়া। এই বেশ একটা সময়ে নানা ধরনের ব্লগারের দেখা পাইয়াছি। তাহাদের নানা ধরণ লইয়াই আজকের পোষ্ট!
বাংলা ব্লগে মোটামুটি পাঁচ ধরনের ব্লগার আছেন। (মতান্তরে ছয় ধরনের)। যাহারা সবাই নিজ
বিতর্ক – বিপক্ষে
______________
কোন লেখা কিংবা ভাবনা অথবা ছবি আমরা কেন ফেসবুকে পোস্ট করি? লাইক কমেন্ট পাওয়ার জন্য। তাহলে লাইক কমেন্ট লেখার গুণমান নির্ধারণ করবে না কিভাবে? ছবির মর্যাদা বাড়াবে না কিভাবে?
যে লাইক কমেন্টের জন্য হা-পিত্যেশ করে বসে থাকি, লেখাটি পোস্ট করে একটু পরে পরে
একবার এক বুদ্ধিজীবী বনের পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে একদল শেয়ালের সাথে উনার দেখা হয়ে গেল। এত শেয়াল দেখে তিনি ভয় পেয়ে গেলেন। তিনি দৌড়ে পালাবেন কিনা সেটা ভাবতে ভাবতে দেখলেন, সে পথ নাই। পেছনের দিকেও আরো একপাল এসে হাজির হয়েছে। এত শেয়াল দেখে
একটি নদীকে ভালবেসেছি
দু’পাড়ে ছিল তার সুখের নীড়
সেই নদীর পাড়ে নীল আকাশে
নিঝুম দুপুরে গাং চিলেরা করত ভিড়।
কলসি কাঁখে সন্ধ্যা বেলা সে
শামুকের ঘুঙ্গুর বেধে পায়
জল নিতে আসতো ঘাটে
আঁচল উড়িয়ে দখিনা বায়।
সখীদের সাথে হেসে-খেলে,
দু’গালে টোল ফেলে
মুক্ত বলাকার মত চঞ্চল পায়ে
ফিরে যেত বাঁধানো
কথা বলতে বলতে বাস ছেড়ে দিল। বুদ্ধি পরামর্শ বা চিন্তা ভাবনা যা করার তা গত রাতে আর আজকে ঝিটকা আসার পথেই নিশাত ভেবে নিয়েছে। বাস মানিকগঞ্জের কাছে আসার পর পাশে বসা নিরুকে জানিয়ে দিয়েছে পরবর্তীতে কি হতে যাচ্ছে। নিরুকে শুধু জিজ্ঞেস করেছিল
কাল যদি বিয়ে
১৮।
সেই নিরু এবার এমএসসি ফাইনাল দিচ্ছে, সামনেই পরীক্ষা, কবে শুরু হবে এখনও জানে না। এদিকে নিশাতও ক্যাডেট থেকে চিফ মেট হয়েছে এবং বুঝে নিয়েছে তার অনুমান ভুল নয়। সারা পৃথিবী ঘুরে জাহাজের জটিল এবং ঝঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ জীবন যাপন করে এসে এই প্রশান্ত চোখ যার
পৃথিবীর ২৫টি ধনী দেশ
২৫ বাহারাইন
মাথাপিছু বার্ষিক আয়ঃ ৪২,৯৩০ ইউএস ডলার
২০১৭ সালের জিডিপিঃ ৭০৯৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার
জনসংখ্যাঃ ১৪ লাখ ৫০ হাজার
গড় আয়ুঃ ৭৬৯ বছর
২৪ ফ্রান্স
মাথাপিছু বার্ষিক আয়ঃ ৪৩,৭৯০ ইউএস ডলার
২০১৭ সালের জিডিপিঃ ২,৮৭৬০৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার
জনসংখ্যাঃ ৬ কোটি ৪৮ লাখ
গড় আয়ুঃ
আবার বিদায়, আবার বিরহ। তবে এবারের বিরহ আগের দিন গুলির মত নয়। একটু ভিন্ন রকমের। এতদিন দুজনে ভিন্ন ভাবে দুজনার কথা ভাবত কিন্তু এবার তাদের চলা পথ সম্ভবত একই স্রোতে মিশে যাবার পথ খুঁজে পেয়েছে।
যাবার আগে একদিন সোহরাওয়ার্দি উদ্যানের এক বেঞ্চে বসে নিরুর